শৈবালের কষ্ট জাহাঙ্গীর বারী আকাশের নীল কষ্টটা নীলে ভরা, বর্ষায় সেই নীল কষ্টের ঝরে জলধারা। সেই জলধারায় ফোটে কদম কেয়া, কেউ খুঁজে পায় নান্দনিক ছন্দের হিয়া। বৈশাখের কষ্টের ক্ষোভ বহে
অচল নোনাজল জাহাঙ্গীর বারী কারো স্বপ্ন বিনষ্ট হয়ে যায় অঙ্কুরেই, কারো স্বপ্ন প্রস্ফুটিত হয়ে যায় না চাহিতেই। এটা নয় হীনমন্যতা, এটা হয়ত নিয়তির দৈন্যতা। মন দিয়ে মনকে করা যায় জয়,
প্রিয় নিঃসঙ্গতা জাহাঙ্গীর বারী নিঃসঙ্গ মনে নিঃসঙ্গতার বাস, মনের ইচ্ছে গুলো প্রতিনিয়ত হয় বিনাশ। মন কাননে প্রসূনে, পরাগ গুলো ঝরে যায় সঙ্গোপনে। ইচ্ছে গুলো মেলে না ডানা, উড়তে যে তার
প্রেম অতঃপর বিয়ে এবং বাস্তবতা একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে যখন প্রেমে হাবুডুবু খায় এবং একে অপরকে নিবিড় ভালোবাসে তখন তাদের দুজনের অন্তরে নিগূঢ় ভালোবাসা পুঞ্জীভূত থাকে। তখন তারা রঙিন
কিছু কষ্ট জাহাঙ্গীর বারী কিছু কষ্ট থাকে জমাট, কিছু কষ্ট খুলে রাখে সুখের ওপাশের কপাট, কিছু কষ্ট জল হয়ে ঝরে, কিছু কষ্ট কম্পন জাগায় অধরে।। কিছু কষ্ট থাকে উহ্য, কিছু
গল্পের পান্ডুলিপি জাহাঙ্গীর বারী গল্পের শেষ অধ্যায়ে কেন এমন করুণ পরিণতি, গল্পটা তো হতে পারতো আরো প্রগতি। পেতে পারতো স্নিগ্ধতার পরশের জ্যোতি, ঢেকে দিলো সব শুক্লপক্ষের তিথি। আবেগ যতক্ষণ গল্পের
কৃষ্ণ কেশ জাহাঙ্গীর বারী তাহার সুবিন্যস্ত কৃষ্ণ কেশ, মোর হিয়া কাড়িয়া নিলো বেশ। কৃষ্ণ কেশের দীঘল বেণী, সেথায় বইছে যেন ভালোবাসার ত্রিবেণী। তাহার সুবিন্যস্ত কেশের সিঁথিতে স্বর্ণালি টায়রা, রূপবতী কন্যা
গহীনে রহিয়া জাহাঙ্গীর বারী সে হস্ত দু’খান ছাড়িয়া, গেলো সে দূর গন্তব্যের অভিমুখে চলিয়া। তাহাকে আটকাইবার অভিপ্রায় ছিলো ভীষণ, সে ছাড়িয়া চলিয়া গেলো মোর ভুবন। যে থাকিবার এমনিতেই যায় থাকিয়া,
শরৎচন্দ্রের বিলাসী জাহাঙ্গীর বারী পার্থিব জগতে যদি তোমাকে না পাই, কল্পনার জগতে তোমাকে যে চাই। অভিলাষী হয়ে যদি নাই বা আসো, শরৎচন্দ্রের বিলাসী হয়ে একটু ভালোবেসো। কল্পনার মৃত্যঞ্জয় হয়ে থাকব
মমতাময়ী মা এবং আমি জাহাঙ্গীর বারী মাগো তোমার প্রতিচ্ছবি গুলো চোখের ওপর ভাসে, খানিক বাদে চোখ কেন ঝাপসা হয়ে আসে। মাগো তুমি থাকতে বুঝেনি তোমার অবদান, এখন বুঝি তোমায় ছাড়া