গল্পের পান্ডুলিপি জাহাঙ্গীর বারী গল্পের শেষ অধ্যায়ে কেন এমন করুণ পরিণতি, গল্পটা তো হতে পারতো আরো প্রগতি। পেতে পারতো স্নিগ্ধতার পরশের জ্যোতি, ঢেকে দিলো সব শুক্লপক্ষের তিথি। আবেগ যতক্ষণ গল্পের
কৃষ্ণ কেশ জাহাঙ্গীর বারী তাহার সুবিন্যস্ত কৃষ্ণ কেশ, মোর হিয়া কাড়িয়া নিলো বেশ। কৃষ্ণ কেশের দীঘল বেণী, সেথায় বইছে যেন ভালোবাসার ত্রিবেণী। তাহার সুবিন্যস্ত কেশের সিঁথিতে স্বর্ণালি টায়রা, রূপবতী কন্যা
গহীনে রহিয়া জাহাঙ্গীর বারী সে হস্ত দু’খান ছাড়িয়া, গেলো সে দূর গন্তব্যের অভিমুখে চলিয়া। তাহাকে আটকাইবার অভিপ্রায় ছিলো ভীষণ, সে ছাড়িয়া চলিয়া গেলো মোর ভুবন। যে থাকিবার এমনিতেই যায় থাকিয়া,
শরৎচন্দ্রের বিলাসী জাহাঙ্গীর বারী পার্থিব জগতে যদি তোমাকে না পাই, কল্পনার জগতে তোমাকে যে চাই। অভিলাষী হয়ে যদি নাই বা আসো, শরৎচন্দ্রের বিলাসী হয়ে একটু ভালোবেসো। কল্পনার মৃত্যঞ্জয় হয়ে থাকব
মমতাময়ী মা এবং আমি জাহাঙ্গীর বারী মাগো তোমার প্রতিচ্ছবি গুলো চোখের ওপর ভাসে, খানিক বাদে চোখ কেন ঝাপসা হয়ে আসে। মাগো তুমি থাকতে বুঝেনি তোমার অবদান, এখন বুঝি তোমায় ছাড়া
বিমূর্ত রাত্রি জাহাঙ্গীর বারী নিগূঢ় আলিঙ্গন, কিছু শিহরণ, কি এক ভালোবাসার ধরন। কিছু স্বপন,রাত্রি করে বরন, খুলে দেয় ভালোবাসার আবরণ। কিছু আলাপন,বিমূর্ত রাত্রি জাগরণ, ভালোবাসাটাকে করে রাখে আপন। প্রজ্বলিত সন্দীপন,
পরিচ্ছন্ন কর্মী শেখ বোরহান পরিচ্ছন্ন কর্মী আমি সাফাই আমার কাজ। সারাটা দিন ময়লা টানি একটুও নেই লাজ। তবু্ও ভাই লোকে আমায় ময়লা ওয়ালা ডাকে। একটুখানি ভুল হলেই নানান গালি
টোকাই শেখ বোরহান তুমি যখন স্কুলে যাও বইখাতা নেও হাতে, আমি তখন কাগজ কুড়াই বস্তা নিয়ে সাথে। তুমি যখন টিফিন করো মজার মজার খাবার, আমি তখন ক্ষুধার জ্বালায় খুঁজে বেড়াই
ব্যথাটা পাষানে কপাল ঠোঁকাইয়া ঢুকরাইয়া কাঁদিয়া উঠিল না। রাত্রিটার রজনীর যামিনী গতাইবার বরাত ঘটিয়াছে কাপ্তান বাজারের পুর্ণিমা বোডিংয়ে। আজ পঁচাত্তরের ১৫ই আগষ্ট। পাকিস্তানে “লঁড়কে লেঁঙ্গের” স্বাধীনতা দিবস। মুক্ত বাঙলায় সমাবর্তন
চিতা মন্দিরের মন্ডপ কাহিনী – রাঘব মিত্র পর্ব নং – ০১ ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন খাগাইল মহাশ্মশান কালী মাতার মন্দির। খাগাইল চিতা মন্দিরের মন্ডপ কাহিনী – শ্মশানের শবদাহে মরা পোড়াইবার