বনভোজন — মোহাম্মদ মনির হোসেন বনভোজনে খেতে বসে মোর চোখে পড়ে তার হাসি হাসি দেখে কলি ফোটে চোখ দেখে যে ফুল ফোটে, সে থেকে মোর পথচলা হঠাৎ করে থেমে আসে
শশী মোহাম্মদ মনির হোসেন বুকেরি পাঁজর কাটিয়া মোর গড়ি আছো শশী খানি মোর ফুলেরি পরাগ দিয়াছো সাথে দেখিয়াছি যে শিশুকালে। খেলেছি দুজন সেই পরবাসে খেয়েছি মাখন দুজনে মিলে হারাইছি ক্ষুধা
আধুনিক কবিতা এ,কে,এম,রফিকুল ইসলাম মহব্বত নিত্য নতুন কবিদের এখন ঘটছে আগমন আমার লেখা পড়তে তাই বসে না কারো মন, হাজারো কবিদের মাঝে নগণ্য এ অধম! আমার লেখার পাঠক সংখ্যা
খোলা চিঠিঃ সৈয়দা জে এস রত্না মায়াবতী কেন জানি কি টানে তোমাকে ভেবে ভেবে দু চোখে বর্ষা নামে নিজেও জানিনা আমার মতো তোমার কি আজ মন খারাপ — এর মাঝেও
**মৃত্যু চিরন্তন সত্য** কালের আবর্তে সময়ের বিবর্তে একদিন হারিয়ে যাবে সব, ঝাপসা হবে স্মৃতির পাতা থামবে জীবনের কলরব। মরণের হয়না আগাম জানান সব অছিলার মায়া জাল, সময়ের আগে মৃত্যু হবে
**কষ্টের জীবন ** বুকের ভিতর জমা কষ্ট গুলি ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি, নিয়ে যায় মরনের শেষ সীমানায় জীবনের সব আনন্দ ছেদি। স্মৃতিগুলি ভাসে চোখের পাতায় অশ্রু জমে হয় বারুদ সম, ভাবনার
ছলনাময়ী – হোসাইন মুহম্মদ কবির..- আমি অবুঝ পুরুষ,তাই বার বার ভুল, করে, তোমার; প্রেমের, কাছে নিজেকে দেই, বির্সজন; এক বার নয়,দুই বার নয় সহস্র বার চেষ্টা করেছি তোমার থেকে দূরে
ফেরারী সুখের হাতছানি জাহাঙ্গীর বারী একা একা কেটে যায় কত যে দিন, দিন গুলো হয় ধূসর, হয় না রঙিন। না বলা কত কথা রয়ে যায় অগোচরে, অন্তরটা কুরে খায় ভিতরের
কবিতা- সময়ই বলে দিবে লেখনীতে- জাহাঙ্গীর বারী সে হয়ত ছিলো না মোর আপন, তবে কেন করেছিলো মিছে পণ। ভুলবে না আমায় থাকবে আজীবন, পণের হলো বিবর্তন। সময়ের স্রোতে ভেসে গেছে