1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

রেলের জায়গায় অবৈধ দোকান, লাখ লাখ টাকা যাচ্ছে প্রভাবশালীদের পকেটে

  • আপডেট সময় শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২১, ১২.১০ পিএম
  • ২৫৫ বার পড়া হয়েছে

সিএনএম প্রতিনিধিঃ
উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী বৃহত্তম রেলওয়ে জংশন স্টেশন সান্তাহার। নওগাঁ ও বগুড়া এই জেলার মোহনায় অবস্থিত রেলওয়ে স্টেশনটি। ১৮৮০সালে স্থাপিত হলেও নানা জটিলতার কারণে এখনো স্টেশনে আধুনিকতার তেমন কোন ছোঁয়া স্পর্শ করেনি। কিন্তু রেলের জায়গা অবৈধ ভাবে ভাড়া দিয়ে মাসে লাখ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিরা।

বৃটিশ আমলে নির্মিত স্থাপত্যের ক্ষতবিক্ষত চিহ্ন নিয়ে যাত্রীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে এই সান্তাহার স্টেশনটি। স্টেশনের অধিক গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে রেল গেইট। অবৈধ ভাবে জনগুরুত্বপূর্ণ রেলগেট, প্লাটফরমের আশেপাশে এবং রেললাইনের উপড়সহ বিভিন্ন জায়গায় গড়ে তোলা হয়েছে প্রায় ৩শতাধিক অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহযোগীতায় এক শ্রেনীর প্রভাবশালী রাজনৈতিক মহলের ছত্রছায়ায় গড়ে তোলা হয়েছে এসব অবৈধ দোকান ও স্থাপনা। রেলগেটের উত্তরে স্বাধীনতা মঞ্চ ঘেঁষে রেললাইনের উপড় গড়ে তোলা হয়েছে পুরাতন কাপড়ের বিশাল মার্কেট ঢাকা পট্টি।

রেললাইনের উপর বসে কলা, ডিম, ফলমূলসহ বিভিন্ন ফেরিওয়ালার দোকান। প্রতিদিন এসব অবৈধ প্রতিটি দোকান ও স্থাপনা থেকে প্রকার ভেদে ৩০-৪০টাকা অবৈধ ভাবে চাঁদা আদায় করা হয়। আর এ চাঁদা আদায় করেন স্থানীয় মতি নামের এক ব্যক্তি। তার হাত দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ১০হাজার টাকা চাঁদা আদায় করা হয়। আবার চাঁদার টাকা দিতে কারো দেরি হলে মতি এসে হুমকি দেয় শুধু চাঁদা নয় এখন থেকে দোকানের ভাড়াও দিতে হবে। অস্বীকৃতি জানালে রেলওয়ে থানায় ধরে নিয়ে যায়। এখানে জোর যার মুল্লুক তার। এমনই অভিযোগ করেন এক ভুক্তভোগী। মাস শেষে এই সব আদায়কৃত অর্থ সংশ্লিষ্ট কিছু কর্তৃপক্ষসহ প্রভাবশালী ব্যক্তিদের পকেটে যায় বলে স্থানীয় দোকানদারদের অভিযোগ।

জানা যায়, প্রতিদিন এই স্টেশনের উপর দিয়ে ব্রড ও মিটার গেইজের যাত্রীবাহী ও মাল ট্রেন মিলে প্রায় অর্ধশতাধীক ট্রেন দেশের বিভিন্ন স্থানে চলাচল করে। ফলে মারাত্মক ঝুঁকিতে চলছে ট্রেন। ঝুঁকিতে থাকে সাধারন মানুষ ও অন্যান্য যানবাহন। যে কোন মুহুর্তে ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দূর্ঘটনা। রেলওয়ে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ স্টেশন পরিদর্শনে আসার আগেই

কৌশলে এসব অবৈধ অস্থায়ী দোকানগুলো সরিয়ে রেলগেটসহ আশে পাশের এলাকা ফাঁকা করেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও স্থানীয় কিছু প্রভাবশালি মহল। পরিদর্শন শেষে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ ফিরে যাওয়ার পর পুনরায় বসানো হয় ওই সব স্থানে অবৈধ দোকান ও স্থাপনা। অর্থাৎ “যেই লাউ সেই কদু” এমন কথাই বলেন সাধারণ মানুষ। সচেতন মহল বলছেন, জনগুরুত্বপূর্ণ এলাকায় এসব অবৈধ দোকান ও স্থাপনা বসিয়ে একদিকে যেমন রেলওয়ের জায়গা দখল হয়ে যাচ্ছে, অন্যদিকে লেভেল ক্রসিং বা রেলগেটের ভিতর দিয়ে ট্রেন, সাধারন মানুষ ও অন্যান্য যানবাহান চলাচলে মারাত্বক ঝুঁকিপূর্ন হয়ে পড়েছে। ইতিপূর্বে কয়েক দফায় ট্রেন দূর্ঘটনার কবলে পড়লেও অবৈধ স্থাপনা স্থায়ীভাবে উচ্ছেদের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি। বর্তমানে আরও বেশি আকারে অবৈধ দোকান বসানোর কারনে ট্রেন ও পথচারী চলাচলে ভয়াবহ আকার ধারন করেছে। তাই অবিলম্বে এসব গড়ে উঠা অবৈধ দোকান ও স্থাপনা স্থায়ীভাবে উচ্ছেদ করে ফাঁকা করার জন্য স্থানীয়রা দাবী জানিয়েছেন উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট। চাঁদা আদায় কারী মতি নামের ব্যক্তির সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ব্যস্ত আছি বলে ফোন কেটে দেয়। পরে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

সান্তাহার রেলওয়ে থানার ওসি মনজের আলী জানান, থানায় কাউকে ধরে নিয়ে আসার অভিযোগ সত্য নয়। রেলের জায়গা থেকে অবৈধ দোকান উচ্ছেদের ক্ষমতা রেল কর্তৃপক্ষের। আমরা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে আইনগত সহায়তা করবো মাত্র। তবে রেল কর্তৃপক্ষ চাইলে এই সব অবৈধ দোকান ও স্থাপনা ইচ্ছে করলেই স্থায়ী ভাবে উচ্ছেদ করতে পারেন।

সান্তাহার স্টেশন মাস্টার হাবিবুর রহমান হাবিব জানান, আমি এখানে নতুন এসেছি। এই চাঁদা তোলার বিষয়ে আমার জানা নেই। অনেক আগে থেকে এটা চলে আসছে। এখানকার স্থানীয়, প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিরা বিষয়টা নিয়ন্ত্রণ করছেন। তবে এইসব দোকানের উচ্ছেদের পক্ষে আছি। দোকান তুলে নেওয়ার জন্য তাদেরকে নোটিশ করা হয়েছে।

পাকশী বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি উপ-সচিব (ম্যাজিস্ট্রেট) মোস্তাক জানান, আগামী ২/৩ দিনের মধ্যে একটা নোটিশ দেওয়া হবে। যারা বড় ব্যবসায়ী তাদের রাজস্ব আদায়সহ অবৈধ স্থপনা উচ্ছেদের আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বাংলাদেশ রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন জানান, অবৈধ দোকান বসানো সম্পর্কে আমার জানা ছিলো না। যদি রেল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লিজ না নিয়ে থাকে তাহলে বিষয়টি দেখে পদক্ষেপ গ্রহণ করবো।

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com