আলমগীর সেলিমঃ
রাজধানীর যাত্রাবাড়ি ট্রাফিক বক্সের নিকট হতে দেদারছে চলছে সিএনজি অটোরিক্সা।দিন কিবা রাত অহরহ যাত্রি পরিবহন করছে গাড়িগুলো। ট্রাফিক সার্জেন্ট, ট্রাফিকদের সামনেই চলাচল করতে দেখা যায়। ট্রাফিক বক্সের কাছেই ঢাকা ও নারায়নগঞ্জ জেলার নাম্বার প্লেটযুক্ত সিএনজি অটোষ্ট্যান্ড। যাত্রাবাড়ি মোড় হতে সিএনজিগুলো ঢাকাজেলাসহ নারায়নগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মুক্তারপুর, কদমতলী, আব্দুল্লাপুর, মাওয়া নিয়মিত যাতায়াত করে। লকডাউনেও মানছে না কোন নিয়মরিতি।
সিএনজি ড্রাইভারদের সাথে কথা বললে তারা জানান গাড়ির কাগজপত্র কিছুই ঠিক নেই। গাড়িগুলো ঢাকার বাহিরের থেকে আনা, বিভিন্ন জেলার নাম্বার। লাইনম্যান, ট্রাফিক সার্জেন্ট, স্থানিয় মাস্তানদের মাসিক চুক্তিভিত্তিক টাকা দিয়ে ম্যানেজ করেই রাস্তায় গাড়ি চালাই।
সারাদেশে ৫ম দিনের লকডাউন চলছে। লকডাউনে রাজধানীর জুরাইন-এ চলছে সিএনজি অটোরিক্সা।
সিএনজিগুলো জুরাইন হতে কদমতলী, আবদুল্লাপুর, নারায়নগঞ্জ, মুক্তারপুরসহ বিভিন্ন রোডে চলাচল করছে।
সিএনজি ড্রাইভারদেরকে জিঞ্জাসা করলে তারা জানান,প্রতিটি সিএনজি’র নাম্বার প্লেটগুলো বিভিন্ন জেলাহতে আনা। লাইনম্যান, ট্রাফিক সার্জেন্ট, ট্রাফিকদের ম্যানেজ করেই রাস্তায় চলি।
জুরাইনে ঢাকাজেলার সিএনজি ড্রাইভারদের কাছ থেকে জানা যায়, বুড়িগঙ্গা সেতু পার হয়ে ডিএমপিতে আসতে হলে মাসিক ২৩০০ টাকা দিতে হয় বুড়িগঙ্গা সেতু টোল ইজারাদারদের।জুরাইন ট্রাফিক পুলিশ ফাঁড়ির কর্মকর্তাদের সিএনজি প্রতি মাসিক ১০০০ টাকা দিতে হয়।