আব্বাস উদ্দিনঃ
এক সময় ঢাকা শহরের বিভিন্ন ঘনবসতি ও ব্যস্ত এলাকায় হর হামেশা বসতে দেখা যেত নানা কায়দায় জুয়া খেলার আসর। আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের নিরলস দায়িত্ব পালন করে স্থানীয় পর্যায় ঐ সকল জুয়ারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে জুয়া কার্যক্রম একেবারে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে ঢাকা জেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরলেই ব্যস্ত এলাকাগুলোতে প্রকাশ্যেই তিন তাস জুয়া খেলা আসর বসতে দেখা যায়। এমন দৃশ্য কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন বাবুবাজার ব্রিজের উপরে তাসের বদলে কেরামবোর্ডের গুটিতে তাসের বাদশা কার্ডের আঠা দিয়ে ছবি লাগিয়ে তিন তাসের আদলে কেরামবোর্ডের গুটি দিয়েই তাসের নমুনা স্বরূপ তিন তাস জুয়া খেলা চলছিল। ১০০ শত টাকায় ৪০০ শত টাকা দেওয়া হয়। ব্রিজের উপরে খেলার আসর ঘিরে জুয়ারির চারপাশে লোকজন জড়ো হয়ে উপচে পড়া ভিড় জমিয়ে সাধারণ মানুষ ১০০ শত টাকায় ৪০০ শত টাকা পাবে এমন লোভনীয় জুয়া খেলতেছিল। জুয়া খেলার আসরে টাকা পয়সা হেরে গিয়ে অনেক জুয়ারি স্বর্ণের আংটি, গলার স্বর্ণের চেইন, মোবাইল পর্যন্ত দাম চুকিয়ে ঐ জুয়ার আসরে বাজি লাগায় এভাবে অনেকেই মূল্যবান স্বর্ণালংকার টাকা পয়সা হেরে গিয়ে মুহুর্তেই স্বর্বশান্ত হচ্ছে। এমন দৃশ্য ৪.৩০ মিনিট হতে ৫.৩০ মিনিট পর্যন্ত ক্রাইম নিউজ মিডিয়ার রিপোর্টাররা দাড়িয়ে এ দৃশ্য দেখতে পান কিন্তু ১ ঘন্টায় স্থানীয় আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর কোন আনাগোনা দেখা যায় নি ঐ সকল জুয়ার দৃশ্যের ছবি তুলে রিপোর্টার ঐ মুহুর্তে জুয়ারিদের সেল্টার দাতা কিছু মাস্তান এসে রিপোর্টারদের পরিচয় জানতে চান। সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পর মাস্তানরা বলে ভাই লেখা লেখি করে কোন লাভ হবে না থানা পুলিশ ও স্থানীয় রাজনীতিবিদ ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্র নেতাদের ম্যানেজ করেই এই বাবু বাজার ব্রিজে জুয়ার আসর বসে। আপনার লেখা লেখি করে কি করবেন? বলে যে ভাই এখান