1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে : ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী

র‌্যাবের বিরুদ্ধে মামলার আসামী ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৩, ২.২৯ পিএম
  • ৩২২ বার পড়া হয়েছে
ষ্টাফ রির্পোটার :
লিমা নামক এক (ছদ্মনাম) নারী গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়, সমাজ কল্যাণ মন্ত্রনালয়, র‌্যাবের মহা—পরিচালক এবং আইজিপি বরাবরে র‌্যাব—১০ এর একটি টিমের কিছু র‌্যাব সদস্যের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন যে,ঐ নারী।

অভিযোগে যাহা উল্লেখ করেছেন তিনি বলেন আমি ধর্ষণের শিকার হয়ে গত ১১/০৮/২০২৩ইং তারিখ কদমতলী থানায় একটি মামলা দায়ের করি মামলনং—১৫, ধারা ৭/৯(৩) ২০০০ (সংশোধীত/২০২০)। মামলা হওয়ার পর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আলমগীর আসামীদের ঠিকানা অনুযায়ী বিভিন্নভাবে ও মামলায় উল্লেখিত তার ব্যবহৃত ফোন নম্বর হতে আসামীদের অভিভাবক ও এলাকার লোকজনদের মাধ্যমে মামলা হওয়ার তথ্য আসামীদের কাছে গোপনে খবর পৌছে দিয়ে আসামীদের কাছ হতে লাভবান হয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কদমতলী থানার ওসি তদন্ত আলমগীর আমার সাথে বিভিন্ন সময় নানা ধরনের দুরব্যবহার করে। আসামী দেখানোর পরেও আসামী গ্রেফতার না করে আসামীদের পক্ষালম্বন করে পালানোর সুযোগ করে দেয়। এরই মধ্যে কদমতলী থানার ওসি তদন্ত আলমগীর মামলার তদন্ত করতে ব্যর্থ হওয়ায় উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা মামলার তদন্ত দায়িত্ব দেন ডি.এম.পি ভিক্টিম সার্পোট সেন্টারে নারী পুলিশ কর্মকর্তাদের সেখানে মামলা তদন্তের দায়িত্ব পান নারী পুলিশ এস.আই জেসমিন।
কিন্তু ইতিমধ্যে র‌্যাব—১০ সিপিসি—১ এর এফএস—সিভিল টিম এর (১) এ.এস. আই রুবেল, (২) কনস্টেবল শাহজাহান, (৩) কনেস্টেবল নাজিম, (৪) অজ্ঞাতনাম আরো কয়েজন উক্ত টিমের সদস্য। যাত্রাবাড়ী ক্যাম্প হতে তাদের একটি হায়েস গাড়ি ও ৪টি মটর সাইকেল নিয়ে গত ১২/১০/২০২৩ইং সকাল ১০ঘটিকার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমার মামলার ৩নং আসামী মোঃ হাবিবুল ইসলাম রুবেল (৫২) পিতা—মুসলেম উদ্দিন, মাতা—লুতফা বেগম, সাং—পুকুরপাড়, থানা—খিলগাঁও, জেলা—ঢাকা, এন.আই.ডি নং—১০১৫৮৬১৫৩৫ কে মালিবাগ এলাকা পদ্মা ডায়গনষ্টিক সেন্টারে গিয়ে সেখান হতে গ্রেফতার করে র‌্যাব সদস্যরা হ্যান্ডকাপ পড়িয়ে র‌্যাবের হায়েস মাইক্রো গাড়িতে তুলে ঐ মুহুর্তে  মামলার এজাহারে উল্লেখিত আমার মোবাইল নম্বরে র‌্যাবের এক সদস্য তাহার একটি নম্বর হতে কল করে বলে তারা আমার মামলার ৩নং আসামী মোঃ হাবিবুল ইসলাম রুবেলকে গ্রেফতার করেছে তারা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেসমিন এর সাথেও কথা বলেছে কিছুক্ষণের মধ্যেই র‌্যাব—১০ এর ক্যাম্পের মধ্যে নিয়ে যাবে পরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার মাধ্যমে আদালতে পাঠানো হবে। বেলা ১০টা হতে ১১ পর্যন্ত সেখানে অভিযান চালিয়ে আসামীর কর্মস্থল পদ্মা ডায়গনিষ্টিক সেন্টার হতে তাকে র‌্যাব সদস্যরা গ্রেফতার করে যাত্রাবাড়ী র‌্যাব—১০ এর ক্যাম্পে নিয়ে এসে তাদের লকাপে সারাদিন আটকে রাখে। এরই মধ্যে ঐদিন রাতে আমি র‌্যাব ক্যাম্পে গিয়ে আমার আসামীর সন্ধান করলে সেখানে গিয়ে জানতে পারি প্রায় ২০ থেকে ২২ লক্ষ টাকা আসামীর কাছ হতে ঘুষ গ্রহণ করে আমার আসামীকে সন্ধ্যায় র‌্যাব—১০ ক্যাম্প হতে ছেড়ে দিয়েছে। ঐ মুহুর্তে আমাকে ফোন দেওয়া ব্যক্তিদ্বয়ের সাথে কথা বলি তারা বলে আমাদের জিজ্ঞেস না করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জিজ্ঞাস করেন আসামীর বিষয়ে তিনি ভালো জানেন। পরদিন আদালতে যেয়ে খোজ—খবর নেওয়ার পর জানতে পারি ঘুস গ্রহণ করে ঐদিনই আমার আসামীকে র‌্যাব কতৃর্পক্ষ আটকের পর ছেড়ে দিয়েছে। সারাদিন র‌্যাব ক্যাম্পে আটক রেখে তার আত্বীয়—স্বজন এর মাধ্যমে খবর পাঠিয়ে টাকা এনে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দিয়েছে।

র‌্যাব সদস্য তার পরিচয় গোপন রাখার শর্তে জানান আসামী গ্রেফতারের সময় ঐ টিমের সদস্য কনেস্টবল নাজিম সহ ও আসামী গ্রেফতারের পর হাতে হ্যান্ডকাপ পড়ানোর সময় কিছু ছবি তুলে রাখে সেগুলো আমাকে দেয়। এবং বলে ঐ টিম আসামী যখন গ্রেফতার করছিল ঐ সময় তিনি গোপনে তার সাথে থাকা মোবাইল ক্যামেরায় ছবি তুলে রেখেছিল। উক্ত ছবিতে আসামীর সাথে কনেস্টবল নাজিমের ছবিও উঠে ঐ ছবিটি তোলা হয়েছে মালিবাগ পদ্মা ডায়গনিষ্টিক সেন্টারের সামনে হতে কিন্তু টাকা খেয়ে আসামী ছেড়ে দিবে এটা তিনি বুঝতে পারেন নাই। তাই তার কাছে সংগ্রহ করা এই ছবিগুলো আমাকে দেয়। এবং তিনি বলে আসামী গ্রেফতার করার স্থান পদ্মা ডায়গনিষ্টিক সেন্টার এর ও ঐ স্থানের আশ—পাশ এবং র‌্যাব ক্যাম্পের সিসি ক্যামেরার ঐ মুহুর্তের ভিডিও ফুটেজ চেক করলেই আসামী গ্রেফতার করার প্রমাণ তথ্য এবং তা ছাড়ার ও টাকা লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া যাবে। তিনি বলে র‌্যাবের ঐ টিমের সদস্যরা আসামী গ্রেফতারের নামে টাকা বিনিময়ে ধরাছাড়া বাণিজ্য করে যাচ্ছে। তাহা ঐ বাহিনীতে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কেউ নেই আর। দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা নিরবে দেখেই যাচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে উল্টো বিপদে পড়তে হয়।

এ বিষয়ে সত্যতা জানার জন্য র‌্যাব—১০ এর ক্যাম্প কমান্ডার এর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে তাকে না পাওয়ায় র‌্যাব—১০ এর বক্তব্য জানা যায়নি।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com