সিএনএম ২৪ডটকমঃ
উত্তরাখণ্ড বিপর্যয়ের পরে রুদ্ধশ্বাস উদ্ধারকাজ চলার পরে এখনও চলছে তল্লাশি। টানেলের ভেতর ৩০ জনকে খোঁজার জন্য শুরু হয়েছে মাল্টি-এজেন্সি অপারেশন। গ্লেসিয়ার বিস্ফোরণ হয়ে ফ্ল্যাশফ্লাডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮। মনে করা হচ্ছে ২০০ জনের বেশি নিখোঁজ।
তপোবনে ১২ ফুট উঁচু এবং ১৫ ফুট চওড়া টানেল কাদা ও ধ্বংসাবশেষ দিয়ে অবরুদ্ধ। ভেতরে আটকে আছেন হাইডেল প্রজেক্টের কর্মীরা। ১.৬ কিমি লম্বা টানেলের একতাই প্রবেশপথ বলে আধিকারিকরা জানিয়েছেন। শ্রমিকরা ঠিক কোনদিকে ছিল বা তাঁরা আদৌ একসঙ্গে ছিলেন কিনা সে বিষয়টি চিহ্নিত করা বেশ কঠিন হয়েছিল।উদ্ধারকাজে কর্মরত শতাধিক কর্মীরা বেলচা এবং নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত মেশিন ব্যবহার করে কাদা এবং ধ্বংসাবশেষ কোনরকমে সরিয়ে ঢোকার পথ তৈরি করে। রবিবার থেকে রাতভর ইন্দো-টিবেটিয়ান বর্ডার পুলিশ, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এবং রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী যৌথভাবে বাধা সরিয়ে রুদ্ধশ্বাসে উদ্ধারকাজ চালায়।যাদের উদ্ধার করা হচ্ছে তাঁদের তাৎক্ষণিক সাহায্যের জন্য ড্রাগন লাইট সেট থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার সহ সব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়ে ঘটনাস্থলে রয়েছে একাধিক দল। নন্দাদেবী গ্লেসিয়ারের একটি অংশ রবিবার সকালে ভেঙে গেলে ব্যাপক ক্ষতি হয় উত্তরাখন্ড রাজ্য জুড়ে।যাদের উদ্ধার করা হচ্ছে তাঁদের তাৎক্ষণিক সাহায্যের জন্য ড্রাগন লাইট সেট থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার সহ সব প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়ে ঘটনাস্থলে রয়েছে একাধিক দল। নন্দাদেবী গ্লেসিয়ারের একটি অংশ রবিবার সকালে ভেঙে গেলে ব্যাপক ক্ষতি হয় উত্তরাখন্ড রাজ্য জুড়ে।তবে আধিকারিকরা জানিয়েছেন, আকাশপথে ঐ গ্রামগুলিতে খাবার পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ধৌলিগঙ্গা নদী ভেসে যায়। দুটি নির্মীয়মাণ বাঁধে ফাটল ধরে প্লাবিত হয় জোশীমঠ। বাস্তুগতভাবে ভঙ্গুর হিমালয়ের উপরের বিস্তীর্ণ অংশে কার্যত ধ্বংসযজ্ঞের রূপ নিয়েছে এদিনের প্রাকৃতিক বিপর্যয়।