ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া রাশিয়ার সামরিক বাহিনী। রুশ বাহিনীর তীব্র আক্রমণের মুখে পাল্টা প্রতিরোধও গড়ে তুলেছে ইউক্রেনেরা সেনারা। অব্যাহত এই লড়াই তথা হামলা-পাল্টা হামলার মধ্যে গোলাগুলিতে কিয়েভে ছয়
রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর তীব্র আক্রমণের মুখে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের রাস্তায় রাস্তায় সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে। মস্কোর সর্বাত্মক আক্রমণের মুখে প্রতিরোধের চেষ্ট করছে ইউক্রেনও। পূর্ব ইউরোপের এই দেশটির দাবি, রুশ আক্রমণ শুরুর
ইউক্রেনের সঙ্গে আলোচনার জন্য দেওয়া রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রস্তাবকে উড়িয়ে দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর বলছে, পুতিনের প্রস্তাব ‘প্রকৃত কূটনীতি নয়’। শুক্রবার ওয়াশিংটনে পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র নেড
আগ্রাসনের দ্বিতীয় দিনে এসে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে দেওয়া ভাষণে কিয়েভের ক্ষমতাসীন সরকারের কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে
রাশিয়ার সর্বাত্মক হামলার মুখে ইউক্রেনকে একা ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। টানা কয়েক সপ্তাহের উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যে স্থল, আকাশ এবং সমুদ্রপথে ইউক্রেনে বড় ধরনের হামলা
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নির্দেশে ইউক্রেনে হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। ইতোমধ্যে রুশ বাহিনীর বোমা হামলায় অন্তত সাতজন মারা গেছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের পুলিশ। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার বিমান হামলায় ইউক্রেনের
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে দফায় দফায় বিস্ফোরণ হয়েছে। পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে রাশিয়ার হামলার জোরালো আশঙ্কার মধ্যেই খোদ রাজধানীতে বিস্ফোরণের খবর সামনে এলো। বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ‘‘ইউক্রেন সংকটের ‘কূটনৈতিক সমাধান’ খুঁজতে মস্কো প্রস্তুত। তবে দেশের নিরাপত্তা স্বার্থ নিয়ে কোনও ধরনের আপস করা হবে না।’’ বুধবার রাশিয়ার বার্ষিক ‘ডিফেন্ডার অব দ্য ফাদারল্যান্ড
ইউক্রেনে নিযুক্ত রাশিয়ার কূটনীতিকদের সরিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে মস্কো। দেশটির দাবি, জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এসব কূটনীতিককে শিগগিরই ইউক্রেন থেকে রাশিয়ায় ফিরিয়ে আনা হবে। রাশিয়ার বাইরে বিদেশি ভূখণ্ডে সামরিক বাহিনী ব্যবহারের
চরম উত্তেজনার ভেতরেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সোমবার পূর্ব ইউক্রেনের বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেন এবং সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সেনা পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর পর থেকেই একের