চলমান রুশ আগ্রাসন বাধাগ্রস্ত করতে ন্যাটো ইউক্রেনের আকাশসীমাকে ‘নো ফ্লাই জোন’ হিসেবে ঘোষণা করতে ন্যাটোকে অনুরোধ করেছিল কিয়েভ; কিন্তু ন্যাটো তাতে কর্ণপাত না করায় পশ্চিমা দেশগুলোর এই সামরিক জোটের কঠোর
রাশিয়ায় ফেসবুক ও টুইটার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। শুক্রবার রাশিয়ার যোগাযোগ তদারকি সংস্থা রোসকোমনাডজোর দেশটিতে এই পরিষেবাগুলো নিষিদ্ধ করে। এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান। জানা গেছে, মার্চেই রাশিয়ান ফেডারেশনে ফেসবুক নেটওয়ার্কের
জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজের সঙ্গে ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনা করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শনিবার টেলিফোনে দুই দেশের শীর্ষ দুই নেতার মধ্যে আলাপ হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি। রুশ
বেলারুশে ইউক্রেন ও রাশিয়ার প্রতিনিধিদের মধ্যে যে আলোচনা চলছে, সেটিই ইউক্রেনে চলমান সামরিক অভিযানে রুশ বাহিনীর পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারিত করবে। এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিনের
ভারতের বিহারে এক বিস্ফোরণে শিশুসহ ৯ জন নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ভাগলপুরের তাতারপুর থানা এলাকার কাজভালিচকের একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বিস্ফোরণটি এতটাই শক্তিশালী ছিল যে আশেপাশের
ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধে অনেক ভারতীয় ইউক্রেনে আটকা পড়েছেন। তাদের দেশে ফিরিয়ে আনতে ‘অপারেশন গঙ্গা’ শুরু করেছে মোদি সরকার। এরই মধ্যে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দাবি করেছেন, ইউক্রেনে
রাশিয়ার সর্বাত্মক হামলার মুখে ইউক্রেন ছেড়ে পালিয়ে গেছেন ১০ লাখ শরণার্থী। হামলা শুরুর পর মাত্র এক সপ্তাহে বিপুল সংখ্যক এসব মানুষ ইউক্রেনের প্রতিবেশী দেশগুলোতে পালিয়ে যান বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। বৃহস্পতিবার
ইউক্রেনের অন্যতম প্রধান শহর এবং বন্দরনগরী খেরসনের পতন হয়েছে। ব্যাপক হামলার পর রাশিয়ার সামরিক বাহিনী দক্ষিণাঞ্চলীয় এই শহরটির দখল নিয়েছে বলে শহরের মেয়রের বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) এক প্রতিবেদনে
এক সপ্তাহ ধরে রাশিয়ার চালানো আগ্রাসনে ইউক্রেনে ২ হাজারের বেশি বেসামরিক নাগরিকের প্রাণহানি ঘটেছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ। রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর ইউক্রেনজুড়ে অনবরত গোলাবর্ষণ ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় এই প্রাণহানি
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলী খামেনি বলেছেন, বর্তমান ইউক্রেন সংকটের জন্য দায়ী যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর নবুওয়াতপ্রাপ্তি দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া এক ভাষণে এ কথা বলেন খামেনি।