ইউক্রেনে চলমান রুশ অভিযানে রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিবেশী বেলারুশ অংশ নিচ্ছে না বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্দার লুকাশেঙ্কো। বুধবার এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানিয়েছেন তিনি। এই দিন বেলারুশের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমকে
টানা ষষ্ঠ দিনের মতো ইউক্রেনে হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া। একসঙ্গে তিনদিক দিয়ে হওয়া এই হামলায় কয়েকদিনেই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে ইউক্রেনের বহু এলাকা। এই পরিস্থিতিতে ইউক্রেনে যেকোনো ধরনের যুদ্ধাপরাধের বিচার করা হবে
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ এবং দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসনে ফের হামলা শুরু করেছে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী। প্রতিবেশী দেশ বেলারুশের সীমান্তে মস্কো-কিয়েভ আলোচনা শেষ হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এই শহর দু’টিতে রুশ
রাশিয়ার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শান্তি আলোচনা শুরু করতে ইউক্রেনের পাঠানো প্রতিনিধিরা ইউক্রেন-বেলারুশ সীমান্তের গোমেল অঞ্চলে পৌঁছেছেন। কিছুক্ষণের মধ্যে বহুল-প্রত্যাশিত এই শান্তি আলোচনা শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে বেলারুশ। সোমবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম
ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন চলছেই। একের পর এক শহর রুশ সেনাদের নিয়ন্ত্রণে যাচ্ছে। ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা শুরু হয়। মাত্র চারদিনে রাশিয়ার হামলায় নিহত হয়েছে ইউক্রেনের ১৪ শিশুসহ ৩৫২ জন বেসামরিক
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সর্বাত্মক হামলা গড়িয়েছে পঞ্চম দিনে। মস্কোর এই আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একে একে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)-সহ পশ্চিমা বহু দেশ। এই পরিস্থিতিতে মস্কোর পাল্টা পদক্ষেপের আশঙ্কা
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সর্বাত্মক হামলা গড়িয়েছে পঞ্চম দিনে। মস্কোর এই আগ্রাসনের বিরুদ্ধে একে একে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)-সহ পশ্চিমা বহু দেশ। এই পরিস্থিতিতে মস্কোর পাল্টা পদক্ষেপের আশঙ্কা
সামরিক অভিযানের চতুর্থ দিনে ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরের তেলের মজুত , গ্যাস পাইপলাইন জ্বালিয়ে দিচ্ছে রুশ সেনারা। ইউক্রেনের নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স। এদিকে
ইউক্রেনের সাথে আলোচনার জন্য রাশিয়ার পাঠানো প্রতিনিধিদের একটি দল বেলারুশে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে মস্কো। কিন্তু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি রাশিয়ার আলোচনার এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, রাশিয়া যদি বেলারুশ
ইউক্রেনে চলমান আগ্রাসনে রুশ সেনাদের সহায়তা করছে চেচনিয়া অঞ্চলের যোদ্ধারা। রুশ বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে প্রবেশের পর সেখানে বিস্ফোরণ, গোলাবর্ষণ ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর পাওয়া যাচ্ছে। এখন ইউক্রেনজুড়েই