গকারীদের জন্য বরাদ্দ করা ১৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকার বিপরীতে ১৩৯ কোটি ৭৯ লাখ ২১ হাজার ৪০০ টাকার দর প্রস্তাব করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রতিটি শেয়ারে ২৫ টাকা করে ১৩৭ কোটি ৬৭ লাখ ৮৫ হাজার টাকার দর প্রস্তাব জমা পড়েছে। যাতে কোম্পানির কাট-অফ প্রাইস ২৫ টাকা নির্ধারিত হয়েছে।
জেএমআই হসপিটালের বিডিংয়ে ৩৮৫ যোগ্য বিনিয়োগকারী দর প্রস্তাব করেন। এর মধ্যে একজন সর্বনিম্ন ১৬ টাকা করে দর প্রস্তাব করেছেন। এছাড়া দুই জন ২২ টাকা করে, দুই জন ২৩ টাকা করে ও একজন ২৪ টাকা করে দর প্রস্তাব করেছেন।
গত ১৬ নভেম্বর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ৭৯৯তম নিয়মিত কমিশন সভায় কোম্পানিটির বিডিংয়ের অনুমোদন দেয়।
বিনিয়োগকারীদের থেকে উত্তোলিত টাকা জমি ও মেশিনারিজ কেনার পাশাপাশি ভবন তৈরি ও ঋণ পরিশোধ ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করবে জেএমআই হসপিটাল।
কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুনঃমূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৭৮ টাকায় এবং পুনঃমূল্যায়নসহ নেট অ্যাসেট ভ্যালু দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৯৯ টাকায়। বিগত পাঁচ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ দশমিক ৪২ টাকা।
এ টাকা উত্তোলনের কাজে ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে জনতা ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড