1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

৪ লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রস্তুত করা হচ্ছে ‘গণতন্ত্র মঞ্চে’র ভিত্তি

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন, ২০২২, ৪.৪১ পিএম
  • ১৪৭ বার পড়া হয়েছে

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রবের উত্তরার বাসায় গত ২৯ মে বৈঠক হয় নতুন এই জোটের নেতাদের

৪ লক্ষ্য-উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ৭ দলের সমন্বয়ে গঠিত নতুন রাজনৈতিক জোট গণতন্ত্র মঞ্চের ভিত্তির খসড়া তৈরি করা হয়েছে। ১৯ জুন জোটের পরবর্তী বৈঠকে তা চূড়ান্ত করার কথা রয়েছে। তারপর সেই ভিত্তিকে সামনে রেখে মাঠের কর্মসূচিতে নামার পরিকল্পনা তাদের। 

যেসব দল ও ব্যক্তি জোটের এই ভিত্তির সঙ্গে একমত হবেন, তারা এই মঞ্চের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন। মঞ্চেদ শরিকরা বলছেন, বর্তমান ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থার বদলে গণতান্ত্রিক কল্যাণকর রাষ্ট্রগঠন গণতন্ত্র মঞ্চের লক্ষ্য। আর তা বাস্তবায়ন করতে হলে দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার, সাংবিধানিক ও শাসনতান্ত্রিক সংস্কার, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট চালু, এলাকাভিত্তিক সংসদ নির্বাচনের পাশাপাশি সমসংখ্যক আসনে জাতীয়ভিত্তিক ভোটের অনুপাতে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের ব্যবস্থা চালু এবং বিনা চিকিৎসায় কেউ মারা যাবে না- এই নীতির স্বাস্থ্যখাত চালু করতে হবে।

গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোক্তাদের একজন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমাদের জোট আসলে কিসের ভিত্তিতে সামনের দিকে এগোবে বা আমরা যে একটা জোট গঠন করতে যাচ্ছি তার ভিত্তি কী হবে, সেটার একটা খসড়া তৈরি করা হয়েছে। এটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে গণতান্ত্রিক কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠনে বেশকিছু লক্ষ্য-উদ্দেশ্য রাখা হয়েছে। খসড়া চূড়ান্ত হলে জনগণের সামনে আমরা তা তুলে ধরব।

গণতন্ত্র মঞ্চের উদ্যোক্তা একটি দলের শীর্ষ নেতা জানান, গণতন্ত্র মঞ্চের ভিত্তির চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয় রাখার চেষ্টা করা হবে। এর মধ্যে সরকারপ্রধান ও দলীয়প্রধান একই ব্যক্তি হতে পারবে না, এমন একটি বিষয় থাকবে। যদিও শেষ পর্যন্ত সেটা রাখা যাবে কি না আমি জানি না। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপ্রতির ক্ষমতায় ভারসাম্য আনার বিষয়ে কিছু প্রস্তাবনা থাকবে।

গণতন্ত্র মঞ্চের ভিত্তির খসড়ার ৪ দফা প্রস্তাবনার প্রথম দফায় নির্বাচনের পূর্বে কী করণীয় তা উল্লেখ করা হয়েছে। এরমধ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকারকে অবশ্যই পদত্যাগ করে একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয় দফায় বলা হয়েছে- নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাজ কী হবে তার একটা প্রস্তাবনা দেওয়া আছে। এর মধ্যে সক্ষম নির্বাচন কমিশন নিয়োগ, প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক রদবদল, নির্বাচন আইন ও বিধিমালার যথাযথ সংস্কার এবং ইভিএম ব্যবস্থা বাতিল করে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সে নির্বাচনের ব্যবস্থার কথা উল্লেখ রয়েছে।

এই জোটে রয়েছে মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বাধীন নাগরিক ঐক্যও।  নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মান্না ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমাদের জোটের ভিত্তি বা লক্ষ্য-উদ্দেশ্য যেটাই বলেন, তার একটা খসড়া তৈরি হয়েছে। গত মিটিংয়ে সেটা চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি। ১৯ তারিখে আবার আমাদের বৈঠকে বসার কথা আছে। সেই বৈঠকে হয়তো ফাইনাল হবে।

তিনি আরও বলেন, গণতান্ত্রিক একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র বিনির্মাণ করা আমাদের লক্ষ্য। অন্যান্য দলের মতো সেটা ঘোষণার মধ্যে আমরা সীমাবদ্ধ থাকব না, সেটা জনগণের সামনে পরীক্ষা দিয়ে প্রমাণ করব। নিজেদের কমিটমেন্ট, বিচক্ষণতা ও সততা দিয়ে জোটের ভিত্তিগুলো বাস্তবায়ন করে জনগণের কাছে প্রমাণ করব, আমরা পারি।

গণতন্ত্র মঞ্চের শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জোটের ভিত্তি চূড়ান্ত হওয়ার পরে ধীরে-ধীরে মাঠের কর্মসূচিতে সক্রিয় হওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে, মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার আগে কিছুটা সময় নেওয়া হবে। আর সেই কর্মসূচিতে সরকারের বাইরে থাকা সব দলকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। তখন যেসব দল কর্মসূচিতে যোগ দেবে এবং জোটের ভিত্তির সঙ্গে এতমত হবে, তাদের জোটে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

গণতন্ত্র মঞ্চের শরিক দল গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ঢাকা পোস্টকে বলেন, কর্মসূচি এবং জোটের পরিধি বাড়ানোর বিষয়ে আমাদের এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এখন আমরা নিজেদের মধ্যে ঐক্য বাড়ানোর বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছি। জোটের ভিত্তি কী হবে, তা নিয়ে এখন আমাদের কাজ চলছে।

তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে মঞ্চের শরিক দলের শীর্ষ এক নেতা বলেন, ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দল গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। তারা আমাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে। আমাদের জোটের সঙ্গে আওয়ামী লীগ এবং জোটের শরিকরা তো যুক্ত হবে না। বিরোধী যেসব রাজনৈতিক দল আছে, তারাই ভবিষ্যতে আমাদের সঙ্গে যুক্ত হবে।

তিনি আরও বলেন, আগামী নির্বাচনের তো এখনও প্রায় দেড় বছরের বেশি সময় আছে। এই সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতির অনেক কিছু ঘটতে পারে, পরিবর্তনও হবে। তখন বোঝা যাবে যে নির্বাচন কোনো প্রক্রিয়ায় হবে। নির্বাচনী ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করে তখন সরকারের অনেক সঙ্গীও এদিকে আসতে পারে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com