ক্রাইম নিউজ মিডিয়াঃ
ফজলুল হক হাওলাদার-এর ছেলে মোঃ আলম হাওলাদার যাত্রাবাড়ী থানাধীন ভাঙ্গা প্রেস লবন ফ্যাক্টরীর গলি, শাহ জাহান সাহেবের বাড়ীর ভাড়াটিয়া তিনি ক্রাইম নিউজ মিডিয়াকে বলেন, গত ২৩/১২/২০২০ইং তারিখে রাত অনুমান- ১.০০ ঘটিকায় তাহার বসতবাড়ীর কেচি গেটের তালা খুলে (১) এস. আই আক্তার- ০১৭৭০৮২০০৮৯, (২) এস.আই আব্বাস উদ্দিন- ০১৭১৮১৪০৩৭২, বিপি নং- ৮৭১৪১৬৬০২০, (৩) এ.এস.আই- আলিউল ইসলাম- ০১৭৭১২৫৬৯৭৩, কনষ্টেবল- রিয়াজুল, পুলিশের সোর্স মোঃ রুহুল, ঠিকানাঃ ধোলাইপার দিপটি গলি,থানা- কদমতলী, ঢাকা।ফ্লাটের দরজার সামনে এসে বাহির থেকে জোরে-জোরে লাথি মারে তখন আলম ঘরে না থাকায় তাহার স্ত্রী ঘুম থেকে চেতন হইয়া ফ্লাটের ভিতর হতে জিজ্ঞাসা করে আপনারা কারা তাহারা বাহির থেকে বলে আমরা প্রশাসনের লোক গেট খোলেন তখন তাহার স্ত্রী গেট খুলে দিলে আলমের স্ত্রীকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয় বিবাদীরা। সব ঘরের মধ্যে প্রবেশ করে এবং ঘরে থাকা মালামাল তছনছ করেএবং কি যেন খুছ্ছিল পুলিশ।
আলম আরো বলেন, আমার জমি বিক্রয় করা ২,০০,০০০/- টাকা ওয়াড ড্রফে রক্ষিত ছিল উক্ত টাকা এস আই আক্তার তার পকেটে ঢুকায়। আমার স্ত্রী প্রতিবাদ করিলে তাকে ধাক্কা মেরে ফ্লোরে ফেলে দেয় এবং এ এস আই- অলিউল ইসলাম আমার স্ত্রীর হাত ধরে টাকা টানা-হেছরা করে এস.আই আব্বাস উদ্দিন আমার স্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করে।
আমার স্ত্রীর মোবাইল দিয়ে এস.আই আক্তার আমাকে ফোন করে অনুমানিক রাত ১টায় এবং সেদিন রাত্রে জরুরী কাজে আমি বাসার বাহিরে ছিলাম। আমি জিজ্ঞাসা করি আপনারা কোন থানা থেকে এসেছেন কি জন্য আসছেন তাহারা আমাকে বলে আপনাকে সামনে পাইলে বুঝিয়ে দিতাম আমরা কোন থানা থেকে আসছি। তাদের ফোন নাম্বার চাইলে তাহারা অকথ্য ভাষায় আমাকে গালাগালি করে।
পরবর্তীতে আমি খুজতে থাকি এরা কারা কোন থানা থেকে আসছে। আমি আমার বাসার সামনের সিসি ক্যামেরার ধারনকৃত ফুটেজ দেখে জানতে পারি যে তারা যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশ। তাহাদের সকল তথ্য সঠিকভাবে বের করতে আমার অনেক সময় লাগে এই কারণে অভিযোগটি দায়ের করিতে বিলম্ভ হইল। আমার ধারণা তাহারা খারাপ উদ্দেশ্যে এত রাতে আমার বাসায় প্রবেশ করেছে।
পরবর্তীতে আমি খোজ খবর নিয়ে দেখলাম আমার নামে কোন মামলা বা কোন ওয়ারেন্ট নাই। আজ অবদী আমাকে বিভিন্ন নাম্বার দিয়ে ভয় ভিতি, হুকমি প্রদর্শন করিতেছে। এই ব্যাপারে আমি যদি কোন আইনের আশ্রয় নেই তাহলে আমার লাশও খুজিয়া পাইবে না আমার পরিবার বলিয়া জানায় ও বিভিন্ন ধরণের মিথ্যা মামলায় জড়াইবে এবং রাস্তাঘাটে পাইলে ধরিয়া নিয়ে যাবে।আমার ২,০০,০০০/- টাকা উদ্ধার পূর্বক পাওয়া আমার ও আমার পরিবারের মিথ্যা মামলা হইতে রক্ষা পাওয়া সহ জান মালের নিরাপত্তার জন্য আইজিপি বরাবর আবেদন করি। যাহার স্মারক নং-২৭,তাং-০৬.০১.২০২১ খ্রিঃ।
সিএনএম প্রতিবেদককে ৩০/০১/২০২১ ৩.১৬ মিনিট সময় মুটোফোনে আলম (০১৭২০-৩৯৬১৬০) জানান,তার দায়ের করা মামলাটি তুলে নেওয়ার জন্য নানা ভাবে তাকে চাপ প্রয়োগ করতেছে।
সত্যতা যাচাইয়ের জন্য মামলার মামলার ১নং আসামী আক্তার মোবাইল নং- ০১৭৭০-৮২০০৮৯ কল করে তাকে ও পাওয়া যায়নি।
২য় আসামী এস.আই আব্বাস উদ্দিনের মোবাইল নং- ০১৭১৮-১৪০৩৭২ এ একাধিক বার ফোন করার হলে রিসিপ না করায় তাহার কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মামলার আসামি এ.আস.আই অলিউল ইসলাম তার মুটো ফোন- ০১৭৭১-২৫৬৯৭৩ কল করা হলে তিনি বলেন তার উর্ধতন কর্মকর্তা ওয়ারি ডিসি সাহেব,আয়সা আক্তার বেলী নামক এক মহিলার টাকা পয়সার লেনদেনের বিষয়ে মামলার বাদী আলমের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগের ভিত্তিতে ডি.সির নির্দেশে এস.আই আক্তার এস.আই আব্বাস উদ্দিন ও কনেস্টবল রিয়াজ সহ গভীর রাতে আভিযোগ কারী আয়সা আক্তার বেলী কে নিয়ে আলমের বাসায় তারা জান, সেখানে গিয়ে আলমকে বাসায় না পেয়ে তার পরিবারের সাথে কথা বলে তাহারা চলে আসেন, বাদী আলম সিআর মামলা নং-১১/২০২১ যাত্রাবাড়ি-এর আদালতে বাদী মামলায় যে সমস্থ কথাবার্তা উল্লেখ করেছেন তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট।