1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:২৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সামুদ্রিক সম্পদ আহরণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর কে এই সফিক? উত্তরায় খুলেছে নারী বিক্রির হাট কে এই সফিক? উত্তরা খুলেছে নারী বিক্রির হাট। দুবাই, কাতার, সৌদি আরব, মালদ্বীপ, ভারতে পাঁচার হচ্ছে অল্প বয়সি নারী। মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী নিজেদের রাজাকার বলতে তাদের লজ্জাও করে না : প্রধানমন্ত্রী শরীয়তপুরে সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের বরাদ্দকৃত অর্থ, লুটপাট বন্ধ করার জন্য অভিযোগ জমা পরেছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ৪৮ কেজি গাঁজাসহ চারজনকে গ্রেফতার ইবতেদায়ী নূরানীয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা’র নবগঠিত ম্যানেজিং কমিটির পরিচিতি সভা ঈমান …….. মোঃ মনির হোসেন  পুলিশের নাকের ডগায় গার্ডেন ভিউ ও বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেলের সাইনবোর্ডের অর্ন্তরালে মানব পাঁচার ও নানাবিধ অপরাধ কর্ম

পশ্চিমা নেতাদের মানসিক রোগের ডাক্তার দেখানো উচিত: রাশিয়া

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২২, ১০.০২ এএম
  • ১৫৯ বার পড়া হয়েছে

জাতিসংঘে নিযুক্ত রাশিয়ার উপরাষ্ট্রদূত দিমিত্রি পলিয়ানস্কি বলেছেন, ইউক্রেন ইস্যুতে পশ্চিমা দেশগুলোর নেতারা যে মানসিক রোগে ভুগছেন, এ জন্য তাদের ডাক্তার দেখানো উচিত।

মঙ্গলবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি একথা বলেন বলে জানায় পার্স টুডে।

ইউক্রেনে যেকোনো সময় রাশিয়া হামলা চালাতে পারে বলে অনেক দিন ধরেই বলে আসছে যুক্তরাষ্ট্রসহ তাদের মিত্র পশ্চিমা নেতারা। এ বিষয়ে রাশিয়ার কূটনীতিক বলেন, আমি মনে করি তাদের ভালো ডাক্তার দেখানো উচিত। তাদের মানসিক রোগের চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

দিমিত্রি পলিয়ানস্কি আরও বলেন, আমাদের সামরিক বাহিনী আমাদের ভূখণ্ডের ভেতরেই মোতায়েন করা রয়েছে। সেক্ষেত্রে তারা কারও জন্য হুমকি হতে পারে না।

ইউক্রেন সীমান্তে কতজন সেনা মোতায়েন রয়েছে—এমন প্রশ্নের পলিয়ানস্কি বলেন, আমি সঠিক সংখ্যাটি জানি না। কারণ এ নিয়ে নানা রকম জল্পনা রয়েছে। আমি মনে করি আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে বেলারুশের সঙ্গে আমাদের সামরিক মহড়া শেষ হবে। তারপর বাকী কী হবে, তা জানি না।

প্রসঙ্গত, ইউক্রেন ইস্যুতে চলমান উত্তেজনার মধ্যেই দেশটির সীমান্তবর্তী কিছু এলাকা থেকে সৈন্য ও সামরিক সরঞ্জাম সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া।

ইউক্রেন সীমান্ত থেকে সৈন্য প্রত্যাহারের বিষয়ে মঙ্গলবার ঘোষণা দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সেই ঘোষণার পর কিছু এলাকা থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নিচ্ছে দেশটি।

বুধবার দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্রিমিয়া অঞ্চল থেকেও ‘আংশিক’ সৈন্য প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। সেই সৈন্যদের ইউক্রেন থেকে দূরের একটি মূল ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, যাতে করে নতুন কোনো সংকট দেখা দিলে দ্রুত সেনাদের আবার মোতায়েন করা যায়।

প্রতিরক্ষা পর্যবেক্ষকরা বলেন, নানা পক্ষের কূটনৈতিক আলোচনার পর অবশেষে ইউক্রেন সীমান্ত থেকে বেশ কিছু সামরিক সরঞ্জাম সরিয়ে নিয়েছে রাশিয়া। তবুও পশ্চিমারা বলছে, রাশিয়ার হামলা আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য পরিষ্কারভাবে বলেছে, কোনো প্রকার পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই যেকোনো মুহূর্তে ইউক্রেনে হামলা হতে পারে।

এর আগেও ইউক্রেনে সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে পশ্চিমাদের সতর্ক করে দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ১৬ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালাতে পারে বলেও দাবি করা হয়।

রাশিয়ার সম্ভাব্য সামরিক হামলা নিয়ে উত্তেজনার মধ্যেই ইউক্রেনে সাইবার হামলা হয়েছে। এই হামলা চালানো হয় ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও দুটি ব্যাংকে।

মঙ্গলবার ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট হ্যাক করা হয়। একই সময়ে কিয়েভের দুই ব্যাংকের ওয়েবসাইটে সাইবার হামলায় ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে দুর্ভোগে পড়েন গ্রাহকরা।

আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, এই সাইবার হামলা রাশিয়া চালিয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেনে। তবে কিয়েভের অভিযোগ অস্বীকার করেছে ক্রেমলিন।

ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ইউক্রেনে সব ঘটনার জন্য এখন রাশিয়াকেই দায়ী করা হবে, এটাই প্রত্যাশিত। কিন্তু এই সাইবার হামলার সঙ্গে রাশিয়ার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com