1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু চিরন্তন সত্য — জিএম জামাল কষ্টের জীবন — জিএম জামাল

ঈদের আমেজে ব্রিটেনে বাংলাদেশি অধ্যুষিত বারায় নির্বাচনী হাওয়া

  • আপডেট সময় রবিবার, ১ মে, ২০২২, ১০.৩৭ এএম
  • ১৭৩ বার পড়া হয়েছে

ব্রিটেনে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে রোজা শেষে ঈদের আমেজ বিরাজ করলেও বাংলাদেশি অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটস বারায় মেয়র ও কাউন্সিল নির্বাচনের প্রচারণায় ব্যস্ত প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা। এ বারা থেকেই ২০১০ সালে ব্রিটেনের বাংলাদেশিরা তাদের প্রথম নির্বাহী মেয়র পান। ব্রিটেনের বিভিন্ন এলাকায় বাংলাদেশিরা ছড়িয়ে থাকলেও পূর্ব লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস এলাকায় সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মানুষ বাস করে। আর তাই এই এলাকার মেয়র ও কাউন্সিল নির্বাচন নিয়ে এখানকার বাংলাদেশিদের মধ্যে আগ্রহ বেশি।

বাংলাদেশি অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসে কাউন্সিল ও নির্বাহী মেয়র নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতির মাঠ আবার সরগরম হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন দলের বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি কাউন্সিলার প্রার্থী এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। কে হবেন টাওয়ার হ্যামলেটসের নতুন নির্বাহী মেয়র এ নিয়ে চলছে চারিদিকে ব্যাপক আলোচনা।

ত্রিমুখী লড়াইয়ে জন বিগস, লুৎফর রহমান নাকি রাবিনা খান মেয়র হচ্ছেন তা জানা যাবে আগামী ৫ মের নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণার পরে। তবে এবার টাওয়ার হ্যামলেটসে মেয়র পদে ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরা হলেন বর্তমান মেয়র লেবার দলীয় জন বিগস, সাবেক মেয়র আসপায়ার পার্টির প্রার্থী লুৎফর রহমান, বর্তমানে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (লিবডেম) থেকে লড়ছেন সাবেক মেয়র প্রার্থী কাউন্সিলার রাবিনা খান। এছাড়া কনজারভেটিভ থেকে এলিয়েট ওয়েভার্স, স্বতন্ত্র অ্যান্ড্রু উড, পামেলা এ্যান হোমস, ট্রেড ইউনিয়নিস্ট ও সোশালিস্ট কোয়ালিশনের প্রার্থী হয়েছেন হোগো পিয়ার।

টাওয়ার হ্যামলেটসের ২০টি ওয়ার্ডে ৪৫টি কাউন্সিলর পদে দুই শতাধিক প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন। এরমধ্যে অধিকাংশই বাংলাদেশি। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন নির্বাচনে। লুৎফুর রহমানের আসপায়ার পার্টির সব কাউন্সিলর প্রার্থীই বাংলাদেশি এবং লেবার পার্টির অধিকাংশ প্রার্থীও বাংলাদেশি।

সিলেটের বালাগঞ্জের সিকান্দরপুরে জন্ম নেওয়া লুৎফুর রহমান লেবার দলে ছিলেন। ২০১০ সালে টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের মেয়র নির্বাচনের মনোনয়ন নিয়ে বিরোধের জেরে তিনি লেবার দল থেকে বহিষ্কৃত হন। ওই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে তিনি লেবার দলের প্রার্থীকে পরাজিত করে ওই বারার প্রথম বাংলাদেশি মেয়র নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে তিনি নিজের প্রতিষ্ঠিত টাওয়ার হ্যামলেটস ফার্স্ট দলের ব্যানারে নির্বাচন করে আবারো বিজয়ী হন। ওই নির্বাচনে টাওয়ার হ্যামলেটস ফার্স্ট দলের প্রচার-প্রচারণা নিয়ে নানা বিতর্ক ওঠে। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে ধর্মের ব্যবহার, বর্ণবাদ, পোস্টাল ভোটে জালিয়াতি, ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন ও আর্থিক প্রভাবের অভিযোগ এনে নির্বাচন বাতিল চেয়ে আদালতে পিটিশন দাখিল করেন সেখানকার চারজন বাসিন্দা।

২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ওই পিটিশনের শুনানি শুরু হয়। উভয় পক্ষের অর্ধ শতাধিক সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দেন। পরে ব্রিটেনের নির্বাচন সংক্রান্ত আদালত ওসব অভিযোগ নাকচ করে দেয়। ফৌজদারি অভিযোগগুলোও পরে পুলিশি তদন্তে ভিত্তিহীন হিসেবে প্রমাণিত হয়। কিন্তু ততদিনে লুৎফুর রহমানের ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে।

সাবেক মেয়র লুৎফর রহমান আদালত কর্তৃক নির্বাচনের জন্য নিষিদ্ধ থাকায় গত নির্বাচনে অংশ নিতে পারেননি। যদিও লুৎফর সমর্থিত টাওয়ার হ্যামলেটস ফার্স্ট নামে একটি পার্টি থেকে নির্বাচন করেন কাউন্সিলর রাবিনা খান। কিন্তু জনগণের কাছে লুৎফরের গ্রহণযোগ্যতা রাবিনার চেয়ে বেশি। তাই অনেকটা ফাঁকা মাঠেই গোল দিয়েছেন লেবার সমর্থিত জন বিগস।

কিন্তু এবারের নির্বাচনে নিজের গড়া এস্পেয়ার পার্টি থেকে লুৎফর রহমান ও লিবডেম থেকে রাবিনা খান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় লেবারের দুর্গ ভেঙে যেতে পারে। আবার লুৎফর রহমান ও রাবিনা খান দুজনই বাংলাদেশি প্রার্থী হওয়ায় বারার ৩৭ শতাংশ বাংলাদেশিদের ভোট ভাগাভাগি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে লেবারের ওপর ক্ষুব্ধ ভোটাররা লুৎফর ও রাবিনাকে পছন্দ করতে পারেন। এই হিসেবে সাবেক মেয়র লুৎফর রহমান ও তার সমর্থকরা জয়ের জন্য আশাবাদী। তবে চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য সবাইকে ৫ মের নির্বাচনের ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

ব্রিটেনের নির্বাচনে প্রতিটি ভোটারের তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে বিকল্প থাকে। অর্থাৎ কোনো ভোটার দুজন প্রার্থীকে পছন্দ করলে সে একজনকে প্রথম পছন্দের এবং অপরজনকে দ্বিতীয় পছন্দের তালিকায় রাখাতে পারেন। নির্বাচনের ব্যালেট পেপারে সে সুযোগ রয়েছে। তাই কোনো প্রার্থী ৫১ শতাংশ ভোট না পেলে সেক্ষেত্রে দ্বিতীয় পছন্দের ভোটারের সংখ্যা গণনা করা হবে। টাওয়ার হ্যামলেটসের বিগত দিনের অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায়, দ্বিতীয় পছন্দের বেশিরভাগ সাদা (কনজারভেটিভ, লিবডেম ও গ্রিন পার্টির) ভোটাররা লেবার পার্টিকে পছন্দ করে। তাই টাওয়ার হ্যামলেটসের ৫ মের নির্বাচনে কে মেয়র হবেন আর কারা কারা কাউন্সিলর নির্বাচিত হবেন তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ফলাফল ঘোষণার দিনের জন্য।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com