1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজধানীর ৩৫ হাজার রিকশাচালক পাচ্ছেন ছাতা ও স্যালাইন ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে : ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয়

রাশিয়া ন্যাটোকে বিশ্বাস করে না কেন?

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২, ৫.১২ পিএম
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার মুখে ইউক্রেনকে কীভাবে সহায়তা করা যেতে পারে সে বিষয়ে ভাবছে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্যরা। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং জার্মানি এই জোটের সদস্য; ইউক্রেনে সামরিক প্রস্তুতি এবং সহায়তা বৃদ্ধি করছে তারা।

ন্যাটো কি?

মূলত ইউরোপে যুদ্ধ পরবর্তী রাশিয়ার সম্প্রসারণের হুমকি মোকাবিলা করাই ছিল এর উদ্দেশ্য। সোভিয়েত রাশিয়া ১৯৫৫ সালে ন্যাটোর পাল্টা হিসেবে পূর্ব ইউরোপীয় কমিউনিস্ট দেশগুলোর নিজস্ব সামরিক জোট গঠন করে, যা ‘ওয়ারশ প্যাক্ট’ নামে পরিচিত।

১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর ওয়ারশ প্যাক্টভুক্ত কয়েকটি দেশ ন্যাটোর সদস্য হয়। ন্যাটো জোটের সদস্য সংখ্যা এখন ৩০।

ন্যাটো এবং ইউক্রেনের সাথে রাশিয়ার বর্তমান সমস্যা কী?

ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগদানে বাধা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে নিজেদের নিরাপত্তা জোটের বিষয়ে স্বাধীন সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ইউক্রেনের।

এদিকে, ব্রিটেনে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ভ্যাডিম প্রিসতাইক বলেছেন, পশ্চিমা সামরিক জোটে যোগদানের ব্যাপারে নমনীয়তা দেখাতে ইচ্ছুক ইউক্রেন। তবে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লোদিমির জেলেনস্কির একজন মুখপাত্র রাষ্ট্রদূতের বিপরীত মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন তার সংবিধান অনুযায়ী ন্যাটো এবং ইইউতে যোগদানের আকাঙ্ক্ষার ব্যাপারে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ইউক্রেনে বিপুলসংখ্যক জাতিগত রুশ জনগোষ্ঠী রয়েছে। এছাড়া দেশটির সঙ্গে রাশিয়ার নিবিড় সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কও রয়েছে। কৌশলগত দিক থেকে ইউক্রেনকে রাশিয়ার উঠান হিসেবে দেখে ক্রেমলিন।

আর কী নিয়ে উদ্বিগ্ন রাশিয়া?

রাশিয়াকে ঘিরে ফেলতে পশ্চিমা ক্ষমতাশালীরা ন্যাটো জোটকে ব্যবহার করছে বলে দাবি করেছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পূর্ব ইউরোপে এই জোটের সামরিক কার্যক্রমের অবসান চান তিনি।

ন্যাটো পূর্ব ইউরোপের দিকে অগ্রসর হবে না বলে ১৯৯০ সালে নিশ্চয়তা দিলেও যুক্তরাষ্ট্র তা রক্ষা করেনি বলে দীর্ঘদিন ধরে যুক্তি দিয়ে আসছেন পুতিন। কিন্তু রাশিয়ার দাবি প্রত্যাখ্যান করে ন্যাটো বলেছে, মাত্র অল্প কয়েকটি সদস্য দেশের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে রাশিয়ার। আর এটি প্রতিরক্ষামূলক জোট।

ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার সাম্প্রতিক সৈন্য সমাবেশ দেশটির নিরাপত্তা দাবিকে গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়ার জন্য পশ্চিমাদের বাধ্য করার প্রচেষ্টা বলে অনেকে মনে করেন।

রাশিয়া-ইউক্রেন নিয়ে অতীতে কী করেছে ন্যাটো?

২০১৪ সালের শুরুর দিকে ইউক্রেনীয়রা রাশিয়া-পন্থী প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করেন। পরে ইউক্রেনে হামলা চালিয়ে দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখলে নেয় রাশিয়া। এছাড়া ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের বিশাল এলাকা দখলে রাখা বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে সহায়তা করে আসছে ক্রেমলিন।

সেই সময় ন্যাটো কোনও ধরনের হস্তক্ষেপ না করলেও পূর্ব ইউরোপের কয়েকটি দেশে প্রথমবারের মতো সৈন্য মোতায়েন করে। এস্তোনিয়া, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া এবং পোল্যান্ডে এই জোটের চারটি বহুজাতিক ব্যাটেলিয়ন যুদ্ধ গ্রুপ এবং রোমানিয়ায় একটি বহুজাতিক ব্রিগেড রয়েছে।

ইউরোপের পূর্বাঞ্চল এবং বাল্টিক দেশগুলোতে আকাশ প্রতিরক্ষা নীতিও সম্প্রসারণ করেছে ন্যাটো। রাশিয়ার কোনও বিমান ন্যাটোর সদস্য রাষ্ট্রের সীমান্ত অতিক্রম করলে তা ঠেকানোর লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেয় জোট। রাশিয়া বলেছে, তারা এই বাহিনীকে পূর্ব ইউরোপ থেকে তাড়াতে চায়।

ইউক্রেনকে কী প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ন্যাটো?

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইউক্রেনে হামলা চালালে রাশিয়াকে ‌‘গুরুতর এবং চড়া মূল্য’ চোকাতে হবে। ইউরোপে সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে অতিরিক্ত মার্কিন সৈন্য মোতায়েনের ঘোষণা দেন তিনি।

ইউরোপের পূর্বাঞ্চলে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে পোল্যান্ড এবং রোমানিয়ায় প্রায় ৩ হাজার অতিরিক্ত সৈন্য পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়াও আরও সাড়ে ৮ হাজার কমব্যাট সৈন্য সতর্ক অবস্থায় রেখেছে দেশটি।

পেন্টাগন বলেছে, দ্রুত-প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য ন্যাটো সামরিক শক্তি বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিলেই কেবলমাত্র এই সৈন্যদের মোতায়েন করা হবে। তবে ইউক্রেনে কোনও সৈন্য মোতায়েনের পরিকল্পনা নেই।

জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্নালিনা বায়েরবোক যেকোনও ধরনের সামরিক উত্তেজনায় রুশ শাসকদের ‌‘অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং কৌশলগত’ দিক থেকে চড়া মূল্য গুনতে হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বলেছে, রাশিয়ার বিরুদ্ধে ন্যাটোর মিত্রদের নজিরবিহীন নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ-সহ দ্রুত প্রতিশোধমূলক জবাব দেওয়ার সিদ্ধান্তে সহমত জানিয়েছে যুক্তরাজ্য।

ইউক্রেন সংকটে ন্যাটো কি ঐক্যবদ্ধ?

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইউক্রেন নিয়ে ইউরোপীয় নেতারা ‘পুরোপুরি ঐকমত্যে’ পৌঁছেছে। তবে বিভিন্ন দেশ যেভাবে সমর্থন জানিয়েছে তাতে ভিন্নতা রয়েছে। ট্যাংক-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র এবং বিমান-বিধ্বংসী স্টিনজার ক্ষেপণাস্ত্র-সহ ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া ন্যাটো জোটের অন্যান্য সদস্য দেশগুলোকে ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি অস্ত্র সরবরাহের অনুমতি দিয়েছে ওয়াশিংটন।

অন্যদিকে, ইউক্রেনে স্বল্প-পাল্লার ট্যাংক-বিধ্বংসী ২ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠিয়েছে যুক্তরাজ্য। একই সঙ্গে ইউক্রেনের সৈন্যদের এসব অস্ত্র ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য সামরিক কর্মকর্তাদেরও পাঠিয়েছে দেশটি। বর্তমানে ইউরোপের পূর্বাঞ্চলের এস্তোনিয়া এবং পোল্যান্ডে এক হাজারের বেশি ব্রিটিশ সৈন্য রয়েছে। পোল্যান্ডে অতিরিক্ত ৩০০ সৈন্য এবং এস্তোনিয়ায় ৯০০ সৈন্য পাঠিয়ে সামরিক শক্তি দ্বিগুণ করতে ন্যাটোর কাছে প্রস্তাব করেছে যুক্তরাজ্য।

পূর্ব ইউরোপের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করতে ন্যাটোর অন্যান্য সদস্য দেশ ডেনমার্ক, স্পেন, ফ্রান্স এবং নেদারল্যান্ডস ওই অঞ্চলে যুদ্ধবিমান এবং রণতরী মোতায়েন করেছে। তবে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে প্রাণঘাতী অস্ত্র না পাঠানোর নীতির সাথে সঙ্গতি রেখে প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র চেয়ে ইউক্রেনের করা অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে জার্মানি। এর পরিবর্তে ইউক্রেনে মেডিক্যাল সহায়তা এবং ৫ হাজার হেলমেট পাঠানোর কথা জানিয়েছে দেশটি।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com