1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু চিরন্তন সত্য — জিএম জামাল কষ্টের জীবন — জিএম জামাল

গৃহহীণদের জন্য ১ হাজার কোটি টাকা ছাড় – প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২১, ১২.৪২ পিএম
  • ২৬৫ বার পড়া হয়েছে

সিএনএম ২৪ডটকমঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মুজিববর্ষে গৃহহীণদের জন্য গৃহনির্মাণ প্রকল্পে অতিরিক্ত ৫০ হাজার ঘর করে দেয়ার জন্য তিনি আরো ১ হাজার কোটি টাকা ছাড় করিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (সিসিসি) নবনির্বাচিত মেয়র ও কউন্সিলরদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং কাউন্সিলরদের শপথ অনুষ্ঠান হয়। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আজকে এই মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে আরো অতিরিক্ত ৫০ হাজার ঘর নির্মাণ করার জন্য ১ হাজার কোটি টাকা ছাড় করেছি। আমরা আরো এক লাখ ঘর তৈরী করে দিচ্ছি।’
পিএমও সূত্র মতে, ৮ লাখ পরিবারকে ঘর নির্মাণ করে দেয়ার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ৭০ হাজার পরিবারকে ঘর-বাড়ি নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। আজ আরো এক লাখ পরিবারকে জমিসহ ঘর করে দেয়ার জন্য এক হাজার কোটি টাকা ছাড় করা হলো।
তাঁর এই পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন,‘আমরা সার্ভে করে দেখেছি একটা মানুষও যাতে দেশে গৃহহীন না থাকে।’
জনপ্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী নিজ নিজ এলাকায় গৃহহীনদের তালিকা প্রণয়নের আহবান পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ‘এলাকায় দেখবেন কোন লোক গৃহহীণ আছে কিনা, আপনারা সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ নেবেন, আমরা কিন্তু ঘর করে দেব। একটি মানুষ গৃহহীণ থাকবেনা, সেটাই আমাদের লক্ষ্য। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ।’
তিনি বলেন, ‘২০২০ সালে মুজিববর্ষ থেকে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ২০২১, ডিসেম্বর পর্যন্ত আমরা সময় নিয়েছি এবং সেই সময়ের মধ্যে আমরা চাই বাংলাদেশের প্রতিটি গৃহহীন-ভূমিহীন মানুষ ঘর পাবে, তাঁদের ঠিকানা পাবে। বাংলাদেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন হবে।’
যেসব জায়গায় গ্রীড লাইন রয়েছে সেখানে শতভাগ বিদ্যুতায়ন ইতোমধ্যে শেষ হলেও যেসব জায়গা দুর্গম হওয়ায় গ্রীড লাইন নেয়া সম্ভব নয় সেসব জায়গা সোলার প্যানেল এবং সাবমেরিন কেবলের সহায়তায় তাঁর সরকার বিদ্যুৎ পৌঁছে দিচ্ছে, বলেন তিনি।
জনপ্রতিনিধিদেরকে কোভিড ভ্যাকসিন প্রদানে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার আহবান জানানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহবান পুনর্ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভ্যাকসিন নিলেও মাস্ক পরে থাকতে হবে, হাত ধুতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। নিজের পাশাপাশি অন্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্যই এটা করতে হবে।’
নিয়ম অনুযায়ী মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীর শপথ পড়ান প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাউন্সিলরদের শপথ পড়ান স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
গত ২৭ জানুয়ারী চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (সিসিসি) নির্বাচনে নির্বাচিত চট্টলার মেয়র, ৫৫ জন কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত ১৪ আসনের মহিলা কাউন্সিলরগণ এদিন শপথ গ্রহণ করেন।
শেখ হাসিনা নবনির্বাচিত মেয়র এবং কমিশনারদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেশের মানুষের কল্যাণ করা, তাঁদের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করা-এটাই যেন লক্ষ্য হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতার সুফল যেন বাংলাদেশের ঘরে ঘরে পেতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই আপনারা কাজ করবেন, এটাই প্রত্যাশা।’
তিনি বলেন, জনপ্রতিনিধি হিসেবে জনগণের কাছে আপনারা যে ওয়াদা দিয়ে এসেছেন আর আজকে যে শপথ নিলেন সেটা মাথায় রেখেই আপনারা মানুষের জন্য কাজ করবেন।
শেখ হাসিনা বলেন,‘নির্বাচন একবারেই শেষ হয়ে যায়না। মানুষের আস্থা ও বিশ^াস অর্জন করতে পারলে বারবার নির্বাচিত হওয়া যায়, অন্য কিছু লাগেনা-এটাই আমরা বিশ^াস করি।’
তিনি আরো বলেন, আপনারা আজকে শপথ নিয়ে নিজ নিজ এলাকার মানুষের কাছে যাবেন এবং সার্বিকভাবে যেসব উন্নয়নের কর্মসূচিগুলো আমরা হাতে নিয়েছি যথাযথভাবে সেগুলো যেন বাস্তবায়িত হয়।এখানে কোনরকম ঘাটতি যেন দেখা না দেয় এবং যেন দ্রুত হয়- সেটাই আমরা চাই।
প্রধানমন্ত্রী করোনার মধ্যে সাহস করে ভোটকেন্দ্রে আসায় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ভোটারদের অভিনন্দন জানান এবং বলেন তাঁর সরকার চট্টগ্রমের উন্নয়নে যেসব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে তার সুফল ইতোমধ্যে মানুষ পেতে শুরু করেছে।
তিনি মেয়র ও কাউন্সিলরদের অভিনন্দন জানিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন, তাঁরা যেহেতু জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে এসেছেন, তাই জনগণের সেবাতেই নিজেদেরকে নিয়োজিত রাখবেন।
এই করোনাভাইরাসের সময়ও যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে সেখানে ভোটাররা যারা ভোট দিতে গেছেন এবং যারা নির্বাচন পরিচালনায় সম্পৃক্ত ছিলেন তাঁদের সকলকে প্রধানমন্ত্রী ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, নিজেরা খালি চোখে দেখলেই বুঝবেন পারবেন ’৯৬ সালের আগে বা ২০০৯ সালের আগে চট্টগ্রাম কেমন ছিল, আর এখন কেমন। কেবল চট্টগ্রাম নয় সারা বাংলাদেশেই তাঁর সরকার উন্নয়নের কাজ করে যাচ্ছে।
‘দেশের কল্যাণে কাজ করলে করা যায়, সেটা আমরা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি,’ বলেন তিনি।
কোন দেশের উন্নয়নে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে জনসমর্থন সেটা জনগণের কাছ থেকে পাওয়ায় তিনি দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, এখানে জনগণের সমর্থনটা হচ্ছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ, যেটা আমরা পাই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকারের পঞ্চবার্ষিক, ১০ ও ২০ বছর মেয়াদি প্রেক্ষিত এবং ডেল্টা মহাপরিকল্পনা ২১০০ বাস্তবায়নের মাধ্যমে আগামীর বাংলাদেশ হবে উন্নত, সমৃদ্ধ এক দেশ এবং সেই পরিকল্পনাটাই দিয়ে গেলেন।
করোনাকালিন অর্থনীতির স্থবিরতা কাটাতে তাঁর সরকারের দেয়া ২৩ দফা প্রণোদনার প্রসংগ টেনে তিনি বলেন, ‘অর্থনীতি যেন স্থবির না হয়ে যায় সেজন্য আমি প্রণোদনা দিয়েছি। যেখানে কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষ, শিক্ষক থেকে শুরু করে সকলকে দিয়েছি, যতটুক সাধে কুলিয়েছে। কাউকেই আমি বাদ দেইনি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষের জীবনের স্থবিরতা দূর করতেই তাঁর সরকারের এহেন পদক্ষেপ। সেইসঙ্গে প্রণোদণা ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল সহ অন্যান্য খাত থেকেও তিনি করোনাকালিন জনগণকে সহযোগিতা করেছেন।
তিনি আরো জানান, মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডা সহ সকল ধর্মীয় উপসনালয়, মাদ্রাসায় এমনকি নন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরাও সহযোগিতা পেয়েছেন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com