1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:৪২ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সুযোগে অনেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে

  • আপডেট সময় রবিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২২, ৩.১৫ পিএম
  • ১৯৯ বার পড়া হয়েছে

করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণার সুযোগে অনেক অভিভাবক তাদের সন্তানদের নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার লাইন ডিরেক্টর এবং মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।

রোববার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে দেশের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে অধিদপ্তরের নিয়মিত ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এই তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি যে, পুরো বাংলাদেশে গত ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের প্রভাব ছিলো প্রবল, কিন্তু সেই সময়ে প্রভাব বেশি থাকা সত্ত্বেও শতকরা হিসেবে শনাক্তের হার এবং মোট রোগীর সংখ্যা কম ছিলো। কিন্তু ডিসেম্বরের শেষ এবং জানুয়ারির শুরু থেকে আমরা দেখেছি কীভাবে ক্রমাগত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। তাই করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টকে কোনোক্রমেই হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই।

অধিদপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ওমিক্রনের কারণে দেশে সংক্রমণ কয়েকগুণ বেড়েছে। আমরা যদি মৃত্যুর সংখ্যাটি দেখি, তাহলে দেখা যায় ডিসেম্বর পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা ৩/৪ জনে ছিলো। এখন মৃতের সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়ে প্রতিদিন গড়ে ২০/২৫ জন মারা যাচ্ছে। কাজেই আমাদের আত্মতুষ্টিতে ভোগার কোনো সুযোগ নেই।

তিনি আরও বলেন, দেশে করোনা সংক্রমণের হার যেমনটি বেড়েছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমাদের টিকা কর্মসূচিও বেগবান হয়েছে। যারা দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন এবং বুস্টার ডোজের জন্য যোগ্য বিবেচিত হয়েছেন, এমনকি যারা টিকার বার্তাও পেয়েছেন কিন্তু করোনা সংক্রমণের কারণে টিকা নিতে পারেননি, তারা সুস্থ হওয়ার ছয় সপ্তাহ পর বুস্টার ডোজ নিতে পারবেন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com