1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৩৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

যেখানে যতটুকু জায়গা পান গাছ লাগান : দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট সময় শনিবার, ৫ জুন, ২০২১, ১২.১২ পিএম
  • ৩৫০ বার পড়া হয়েছে
যেখানে যতটুকু জায়গা পান গাছ লাগান : দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রী

সিএনএম ডেস্কঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিবেশ বিপর্যয় থেকে দেশবাসীকে বাঁচানোর পাশপাশি অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য বেশি বেশি গাছ লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে আমি নিজে বৃক্ষ রোপণ করলাম। সেই সাথে সকল দেশবাসীকে আহ্বান জানাবো, যার যেখানে যতটুকু জায়গা পান গাছ লাগান।’
তিনি বলেন, তিনটা করে গাছ লাগাতে পারলে সব থেকে ভাল হয়। আর সেটা যদি না পারেন অন্তত একটা করে পারলেও লাগাবেন। আমরা চাই, একটা ফলদ, একটা বনজ, একটা ভেষজ-এই তিন ধরনের গাছ লাগাবেন।

শনিবার (০৫ জুন) সকালে গণভবনে একটি গাছের চারা রোপণ করে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে ‘জাতীয় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি-২০২১’ এর উদ্বোধনকালে দেয়া ভাষণে একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরিবেশ রক্ষায়, নিজের আর্থিক সচ্ছলতার ক্ষেত্রে পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে সব দিক থেকে যেটা সবচেয়ে বেশি উপযোগী সেটা হলো ব্যাপক ভাবে বৃক্ষরোপণ করা।
গাছের যত্ন করার ওপর গুরুত্বারোপ করে সরকার প্রধান বলেন, আপনারা সকলে গাছ লাগাবেন এবং গাছের যত্ন করবেন। শুধু গাছ লাগালে হবে না, গাছ যাতে টিকে থাকে সে জন্য যত্ন করতে হবে। সেই গাছ একদিন ফল দেবে, কাঠ দেবে অথবা ওষুধ দেবে, আপনারা নানা ভাবে উপকৃত হবেন।
তিনি বলেন, আমাদের পরিবেশ রক্ষা করতে হবে। এই দেশ আমাদের। আজকে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে, আমাদের সবুজ বাংলাকে আরও সবুজ করতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। বাংলাদেশকে আমরা সোনার বাংলা হিসেবে গড়তে চাই।
শেখ হাসিনা বলেন, আসুন আমরা সকলে মিলে ব্যাপক ভাবে এ দেশে বৃক্ষরোপন করি এবং আমাদের সোনার বাংলাকে আরও সবুজ বাংলা করি।
বনায়নে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্যের কথা জানিয়ে টানা তিন বারের সরকার প্রধান বলেন, আজকের বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ। আমরা এগিয়ে যাব।
তিনি বলেন, বনায়নের ক্ষেত্রে আমাদের অনেক সাফল্য। আমরা যে ব্যবস্থা নিয়েছি তার ফলে আজকে প্রায় ২২ ভাগ বনায়ন সৃষ্টি হয়েছে। তাছাড়া, আমাদের পারিবারিক ভাবে বাগান সৃষ্টি হচ্ছে। সকলেই এখন সচেতন।
পরিবেশ, বন এবং জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার (সচিব) মো. নজরুল ইসলাম এ সময় উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর উপপ্রেস সচিব কে এম সাখায়াত মুন বাসসকে একথা জানান।
এ বছর মুজিববর্ষে দেশকে সবুজে শোভিত করে ফেলতে জাতীয় বৃক্ষরোপন অভিযানের মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে-‘মুজিববর্ষে অঙ্গীকার করি, সোনার বাংলা সবুজ করি।’
অন্যদিকে জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচি (ইউএনইপি) এবার বিশ্বজুড়ে বিশ্ব পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে – ‘ইকোসিস্টেম রেস্টোরেশন বা বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার।’
এ উপলক্ষে সরকার আশা করে দেশের জনগণ বিশেষ করে তরুণ সমাজ বাস্তুতন্ত্র এবং পরিবেশগত বৈচিত্র বজায় রাখতে গুরুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।
যে কারণে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় দিবসটি উপলক্ষে দেশব্যাপী ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে জাতীয় দৈনিকগুলোতে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে। রাজধানীসহ সকল বিভাগীয় শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও পয়েন্টগুলো মানুষকে বেশি করে গাছ লাগানোর আহ্বান সংবলিত ব্যানার ও ফেস্টুনে সুসজ্জিত করা হয়েছে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com