1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের ৩ জন সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার সম্ভাব্য বন্যা মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বেশকিছু আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে, বসেছে নারী-বেচা কেনার হাট বনভোজন — মোহাম্মদ মনির হোসেন পতিতালয়ে নারীদের নির্যাতন পূর্বক বশে আনতে টর্চার সেল সেখানে প্রতিদিন বসে নাচের আসর পতিতালয়ে নারীদের বশে আনতে টর্চার সেল প্রতিদিন বসে হোটেলে নাচের আসর শশী —– মোহাম্মদ মনির হোসেন শিশুদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর জ্ঞানের মাধ্যমে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর যুবলীগ নেতার ইয়াবা সেবনের ছবি ভাইরাল, উপজেলা জুড়ে সমালোচনার ঝড় সরকার জনগণের জন্য সবচেয়ে বেশি লাভজনক তিস্তা প্রস্তাব গ্রহণ করবে : প্রধানমন্ত্রী

বেশকিছু আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে, বসেছে নারী-বেচা কেনার হাট

  • আপডেট সময় সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪, ৭.৩৭ পিএম
  • ৫০ বার পড়া হয়েছে

মিরপুর ১ নং গোলচত্তরে হোটেল গার্ডেন ভিউ এর মালিক মানব পাঁচারকারী ও মাদক ব্যবসায়ী গড ফাদার আজাদ গেঞ্জি পরা ব্যক্তি, টুপি পরিহিত ব্যক্তি সায়েদাবাদ আল হায়াত আবাসিক হোটেল এবং কোতয়ালী থানাধীন বাবুবাজার মাজার সংলগ্ন ১৯, আকমল রোড, বি-বাড়িয়া, আবাসিক হোটেলের মালিক সবুজ এরা বর্তমানে মানব পাঁচার সিন্ডিকেটের বড় মাপের গড ফাদার

মোঃ আলমগীর (সেলিম)ঃ

পতিতালয়ে নারীদের বশে আনতে টর্চার সেল প্রতিদিন বসে হোটেলে মাদক বেচাকেনা ও সেবন ও নাচের আসর ক্রাইম নিউজ মিডিয়ার প্রতিবেদক অনুসন্ধানকালে বেশ কিছু পেশাদার পতিতা নারীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে জানা যায় বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে দালালরা দেশের বিভিন্ন জায়গা হতে নানা কৌশলে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্ত শিশু, কিশোরী মেয়েদের সংগ্রহ করে রাজধানীর দারুস সালাম থানা এলাকার গাবতলী বাসষ্ট্যান্ড এর বিপরীত পাশে রয়েছে চাঁদমহল আবাসিক হোটেল, যমুনা আবাসিক হোটেল, আগমন আবাসিক হোটেল, স্বাগতম আবাসিক হোটেল ও মিরপুর-১ নং গোলচত্ত¡র ৫-১/এ, হোল্ডিয়ের ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলায় আবাসিক হোটেল গার্ডেন ভিউ, ডেমরা থানা এলাকার স্টাফকোয়াটার, নড়াইবাগ, মিরপাড়া, হাজী মির্জা আলী সুপার মার্কেটে, ফ্যাসী ইন্ আবাসিক হোটেল, যাত্রাবাড়ি এলাকায় ৩৩৯ নং হোল্ডিং মেঘনা আবাসিক হোটেল, সায়েদাবাদ জনপদ মোড়ে আর এম প্লাজায় রয়েছে আল হায়াত আবাসিক হোটেল, জাকির টাওয়ারে নাহিদ আবাসিক হোটেল, কোতয়ালী থানা এলাকার বাবুবাজার হোল্ডিং নং-১৯, বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেল, তাছাড়া ডিএমপি উত্তরা বিভাগের পশ্চিম থানা এলাকায় রয়েছে (১) সিগ্যাল (২) রাজমণি (৩) গার্ডেন ভিউ (৪) ক্রাইম (৫) ঢাকা প্যালেস (৬) ওয়ান স্টার (৭) হোয়াইট প্যালেস (৮) মঞ্জুরী (৯) রাজমহল (১০) রয়েল বøু (১১) নাইস লুক (১২) উত্তরা গেস্ট হাউজ (১৩) ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল। নরসিংদী জেলার মাধবদী বাসষ্ট্যান্ড এ রয়েছে রাজধানী সহ আরো তিনটি আবাসিক হোটেল। দালালদের সংগ্রহ করা মেয়েদের ঐ হোটেল গুলোতে এনে তাদের নির্ধারিত রুমে মেয়েদের আটক করে প্রথমে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক হোটেল মালিক ও স্টাফ ১। সবুজ ২। আজাদ ৩। হারুন ৪। ওসমান ৫। বিল্লাল ৬। রেজাউল ৭। কবির ৮। কামাল ৯। রাসেল ১০। জামাল ১১। জাভেল ১২। জাবেদ ১৩। রনি ১৪। বক্সার ১৫। মিজান ১৬। হুমায়ুন ১৭। মিরাজ ১৮। ফরিদ ১৯। জয় ২০। শাহজাহান ২১। জাহাঙ্গীর ২২। মুন্না ২৩। রিপন ২৪। ইমরান ২৫। গাজী সহ তাদের চক্রে রয়েছে আরো শতাধিক হোটেল মালিক স্টাফ পরিচয়ে নারী পাঁচারকারী দালাল। ঐ দালাল গংরা সংগ্রহ করা মেয়েদের প্রথমে তারা গ্যাংর‌্যাপ করে এরপর রাতারাতি বড়লোক হওয়ার লালসায় অর্থের বিনিময় বিভিন্ন খদ্দেরদের হাতে তুলে দেয়। খদ্দেররা নানা ভাবে শারীরিক নির্যাতন পূর্বক একের পর এক গণধর্ষণ করে। কোন মেয়ে যদি রাজি না হয় তাহলে হোটেলে সাউন্ড বক্সে বেশি সাউন্ড দিয়ে রং বেরংয়ের গান বাজনার মিউজিক ছেড়ে নারী দালাল হোটেলে থাকা (সর্দারনীরা) গানের তালে তালে নানা রংয়ের নৃত্য করে। হোটেলে থাকা আশে পাশের লোকজন মনে করে নাচ গানের অনুষ্ঠান চলছে। কিন্তু সাউন্ড বক্সে উচ্চস্বরে সাউন্ড দিয়ে গান বাজনা করার কারণ হচ্ছে নির্যাতিত মেয়েদের কান্নার সাউন্ড যেন বাহিরের কেউ শুনতে না পায়। হোটেলে সংগ্রহ করা নবাগত শিশু, কিশোরী মেয়েদের অন্যান্য পুরুষ দালালরা বিভিন্ন কায়দায় লোমহর্ষক ভাবে শারীনিক নির্যাতন করে এমনকি সিগারেটের আগুনে নারীদের গোপন অঙ্গে পর্যন্ত ছেকা দেয়। নির্যাতিতা নারীরা নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে এক পর্যায় দালালদের কথায় উঠবস করে তারা যা বলে বাধ্য হয়ে তাই করতে হয়। তবে কেউ যদি তাদের কথায় অসামাজিক কার্যকলাপ বা ধর্ষিতা হতে না চায় নির্যাতনের ফলে অনেক নারীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে। মাঝে মধ্যে এমন ঘটনার বিষয় শোনা যায়। এই সিন্ডিকেট ২০১০ সনে ২৮শে রমজানে গুলশান লর্ডস ইন আবাসিক হোটেলে সীমা নামে এক তরুনীকে গণ ধর্ষণ করে হত্যা করে। লাশটি পর্যন্ত গায়েব করে ফেলে। হিউম্যান রিসোর্স এন্ড হেল্থ ফাউন্ডেশন নামক একটি সংস্থার তৎপরতায় গুলশান থানায় লাশটি উদ্ধার হয়ে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের সীমার মরাদেহ দাফন করা হয়। আজও সীমার পরিবারে পরিচয় পাওয়া যায় নাই। ২০১১ সালে রামপুরার মালিবাগে গার্মেন্টস কাজ দেওয়ার প্রলোভনে সুমি নামে এক মেয়েকে মিরাজ আবাসিক হোটেলে এনে গ্যাংর‌্যাপ করে মেয়েটিকে হত্যা করে হোটেল থেকে ফেলে দেয়। পাশের বাড়ির গেইটের শুলের উপর পরে চারটি শুল সুমির পাজর ভেদ করে এফোড় ও ফোড় হয়ে যায়। কাটা মুরগির মতো ছটফট করে শত শত পথচারিদের সামনেই সুমি মেয়েটি মারা যায়। এ বিষয়ে এইচ, আর, এইচ, এফ মানবাধিকার সংগঠন জনস্বার্থে পরিবারকে ন্যায় বিচার পাইয়ে দিতে আদালতে মামলা করেছেন। তবে হোটেল গুলোতে চলা অপকর্মের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে মাঝে মধ্যে স্থানীয় আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্য লোক দেখানো অভিযান চালিয়ে কিছু খদ্দের ও পেশাদার পতিতাসহ নির্যাতিত মেয়েদের কেও মানব পাঁচারকারী হিসেবে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠান। যাতে করে কোন মেয়ে পরবর্তীতে আর পাঁচারকারী দালালদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ধর্ষণের অভিযোগ করতে না পারে। যেহেতু ভুক্তভেীগ মেয়েরাও মানব পাঁচার মামলার আসামী। তবে অনেক ক্ষেত্রে হোটেল মালিক, হোল্ডিং মালিক, মূল পাঁচারকারী এদের নামে সুনির্দিষ্ট ভাবে মামলা হয় না। এর কারণ হচ্ছে স্থানীয় থানা পুলিশের কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের সাথে হোটেলের অর্ন্তরালে গড়ে ওঠা পতিতালয়ে ভাড়াটিয়া মালিক ও হোল্ডিং মালিকদের সাথে গোপন সুসম্পর্ক থাকায় তাদের রাখা হয় ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। যাহা মানব পাচার আইন বর্হিভূত। তবে ক্রাইম নিউজ মিডিয়ার অনুসন্ধানকালে ডিএমপির মানব পাঁচারকারী ও নারী ব্যবসার গড ফাদার হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে সায়েদাবাদের আল হায়াত আবাসিক হোটেল ভাড়াটিয়া মালিক ১। সবুজ, মোবাইল : ০১৭১২-০৬৬৩৬১, নারী সংগ্রহ ও সরবরাহ, পাচারকারী (২) নয়ন, মোবাইলঃ ০১৮৭৮-৬৫২৭৮০,০১৮৫৭-১২২৬৬০ (৩) বরকত, মোবাইলঃ ০১৮১৮-৪৬৯৫৫৭ (৪) কনক, মোবাইলঃ ০১৮৮৬-৪২৩১১১ (৫) মামুন মোবাইলঃ ০১৯৪৩-১১৬৭০৯, (৬) ওসমান মোবাইলঃ ০১৮৩১-৯২৪৭৯১, গ্রীন ভিউ আবাসিক হোটেল ভাড়াটিয়া মালিক ম্যানেজার (৭) বক্সার মোবাইল: ০১৯৩৩-২৩০৭৬৬ (৮) আজাদ, মোবাইল: ০১৭১৮-৯৪৩৫৬৯ (৯) রনি মোবাইল: ০১৭১৮-৯৭৫৫৫৮ সায়েদাবাদ নাহিদ যাত্রাবাড়ির আয়েশা মনি আবাসিক হোটেল এর ভাড়াটিয়া মালিক (১০) গাজী, মোবাইল : ০১৭২৪৮৯৫৪০০ (১১) রহমান, মোবাইলঃ ০১৭৮২-৪৫৩৬৮৭, (১২) মোঃ আরিফ, মোবাইল: ০১৭১২-৬৭৪৪১৩ (১৩) তোফাজ্জল, মোবাইলঃ ০১৯৫৩-৫৬০৪৬১ ১৪। ইমরান, (মোবাইলঃ ০১৭২৬-২৬৩০২৬) ১৫। ইউসুফ রিপন (মোবাইলঃ ০১৮১৮-৪৮৩৩৫৯), তবে বড় মাপের নারীদের পতিতা বানাতে ভয়ংকর টর্চার সেল রয়েছে মিরপুর গার্ডেন ভিউ আবাসিক হোটেলে ও সায়েদাবাদের আল হায়াত আবাসিক হোটেলে। ঐ হোটেল গুলো হতে একাধিক পালানোর গোপন পথ রয়েছে। একজন মানবাধিকার কর্মী আব্বাস উদ্দিন ক্রাইম নিউজ মিডিয়াকে বলেন দারুস সালাম থানা এলাকার গার্ডেন ভিউ ও যাত্রাবাড়ি থানা এলাকার হোটেল মেঘনা, হোটেল আল হায়াত, হোটেল নাহিদ ও কোতয়ালী থানা এলাকার বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেলের বিরুদ্ধে স্থানীয় থানাকে তারা একাধিকবার অবগত করেছেন। এমনকি পুলিশ কমিশনার সহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে একাধিকবার সেখানে আটক থাকা ও নির্যাতিত হওয়া মেয়েদের জনস্বার্থে উদ্ধারের বিষয়ে আবেদন করেছেন। অদ্য পর্যন্ত স্থানীয় পুলিশ কোন আইনানুগ ব্যবস্থা নেন নি। সেখানে বর্তমানে অনেক মেয়ে তাদের টর্চার সেলগুলোতে অবরুদ্ধ রয়েছে তা যেন দেখার কেউ নেই। এ বিষয়ে স্থানীয় দারুস সালাম থানা, যাত্রাবাড়ি থানা, কোতয়ালী থানা, অফিসার ইনচার্জদের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে না পাওয়ায় তাদের বক্তব্য জানা যায় নি। উল্লেখিত ব্যক্তিদ্বয়ের অনেকের নামেই বিভিন্ন আইনে মামলা রয়েছে। অনেকেই রয়েছেন পলাতক আসামি। হোটেলগুলোতে তাদের নিরাপত্তা থাকায় বিভিন্ন মাললার পলাতক আসামিরা ও দাগী দোষী বিভিন্ন অপরাধীরা সেখানে আশ্রয় গ্রহণ করে থাকেন। তবে হোটেলের অর্ন্তরালে পতিতালয়গুলোতে সবচেয়ে মানবেতর নির্যাতিত জীবন যাপন করছেন শিশু কিশোরীরা।


মেয়েটির বয়স ১১ বছর এই বয়সে তার স্কুলে থাকার কথা দালালরা খপপরে ফেলে আবাসিক হোটেল সাইন বোর্ডের অর্ন্তরালে পতিতালয় সেই হোটেল গুলোতেই হাতের পর হাত বদল হয়ে নানা ধরণের নির্যাতন সহ্য করে দালাল ও পাঁচারকারীদের খপ্পরে থেকে খদ্দের নামক পুরুষদের দ্বারা ধরষনের শিকার হতে হচ্ছে ছদ্দ নাম (চাঁদনী) পালানোর চেষ্টা করলে মেয়েটিকে ভয় দেখানো হয় মেরে ফেলার। তাকে দিয়ে করানো অসামাজিক কাযকলাপের দালালদের কাছে সংরক্ষিত ভিডিও চিত্র ইন্টারনেটের যোগাযোগ মাধ্যমে ফুটেজটি ছেড়ে দেওয়ার ভয় দেখান। ও বিভিন্ন সময় তার উপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়। তাই প্রতিদিন দশ হতে পনের জন খদ্দেরের মন জোগাতে হয়। খদ্দেরদের খুশি করতে না পারলে মেয়েটির উপর নেমে আসে মধ্যযুগীয় কায়দায় বর্বরতা। ছদ্দ নাম (চাঁদনীর) মতো আবাসিক হোটেল গুলোতে হরহামেশা অনেক মেয়েদের দেখা মিলে। এ ছবিটি নেওয়া হয়েছে গত ৩০/০৬/২০২৪ ইং মিরপুর ১নং গার্ডেন ভিউ আবাসিক হোটেল থেকে। হোটেলের দালালরা জানান এই মেয়ের মতো প্রায় ১৫-২০টি মেয়ে রয়েছে তাদের বড় ভাই সবুজ ও আজাদ সিন্ডিকেটে।এই সকল মেয়েদের বেশি চাহিদা মিরপুর-1নং গোলচত্তর, 5-1/এ, গার্ডেন ভিউ আবাসিক হোটেল ও যাত্রাবাড়ি ও সায়েদাবাদ আল হায়াত আবাসিক হোটেল mn Dত্তরা , গাবতলী এলাকার বেশকিছু আবাসিক হোটেলে।

মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের জমজমাট ব্যবসা যে হোটেল গুলোতে হয় সেসকল মাদক সেবনকারী ও ব্যবসায়ী খদ্দেরদের কাছে এই শিশু মেয়েদের চাহিদা অনেক রয়েছে বলে দালালরা জানান হোটেলে থাকা পতিতা (সর্দারনী) নাজমা বলেন হোটেলগুলোতে মাঝে মধ্যেই মাদকের বড় চালানের দেখা মিলে । তবে মাদকের চালান আসলেই প্রথমে মাদক ব্যবসায়ী শাহজাহান কচি নামক ব্যক্তি আগে ক্যামিস্ট হিসেবে নিজে সেবন করে আসল না নকল যাচাই করেন। যাত্রাবাড়ির সাজ্জাদ বাহিনীর পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেল আইন শৃঙ্খলাবাহিনী বন্ধ করে দেওয়ার পর এখন মাদকের চালান বেশি আসে গাবতলীর চাঁদমহল আবাসিক হোটেল যমুনা আবাসিক হোটেল আগমন আবাসিক হোটেল, সায়েদাবাদ আল হায়াত আবাসিক হোটেল, বেশি ক্ষেত্রে বড় চালানগুলো মিরপুরেরর গার্ডেন ভিউ আবাসিক হোটেলে আসে বলে সূত্রে জানা যায়।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com