রাজধানীতে আবাসিক হোটেল সাইনবোর্ডের অর্ন্তরালে
মাদক, নারী ও জাল টাকার ছড়াছড়ি
মোঃ আলমগীর (সেলিম)
রাজধানীতে জাল টাকার ছড়াছড়ি গত ১ মাসে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর হাতে ধরা পরেছে বেশ কিছু জাল টাকার ব্যবসায়ী এবং টাকা প্রস্তুতকারী কারখানার মালিক ও কারখানার সরঞ্জামাদি এর পরও থেমে নেই জালটাকার ব্যবসা। ক্রাইম নিউজ মিডিয়ার অনুসন্ধানকালে জানা যায় কয়েকজন নারী তাদের পরিচয় গোপন রাখা সত্তে¡ তারা জানান রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে তারা দেহ ব্যবসা করেন। তারা রাজধানীর দারুস সালাম থানা এলাকার গাবতলী বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন ৯৮, বাগবাড়ি, চাঁদ মহল আবাসিক হোটেল, ১০০/ক, নিউ আগমন আবাসিক হোটেল, স্বাগতম আবাসিক হোটেল, যমুনা আবাসিক হোটেল, মিরপুর-১, গোল চত্ত¡র সংলগ্ন, ৫-১/এ, গার্ডেন ভিউ আবাসিক হোটেল, যাত্রাবাড়ি থানা এলাকার ৩৩৯, আয়শা মনি আবাসিক হোটেল, ৩৩৯, মেঘনা আবাসিক হোটেল, সায়েদাবাদ জনপদ মোড় সংলগ্ন, আল হায়াত আবাসিক হোটেল, নাহিদ আবাসিক হোটেল, ডেমরা স্টাফ কোয়াটার মোড়ে ফ্যাসিন আবাসিক হোটেল সহ অসামাজিক কার্যকলাপ চলা বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে গিয়ে দেহ ব্যবসা করেন। ঐ হোটেল গুলোর মালিক, ম্যানেজার, সুপারভাইজার সহ হোটেল স্টাফ পরিচয়দানকারী অন্যান্য দালালগংরা জাল টাকা সংগ্রহ ও সরবরাহের মূল অর্থের যোগান দাতা হিসেবে কাজ করে ঐ সকল ব্যক্তিবর্গ ডিএমপি সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভবন ভাড়া নিয়ে সেখানে আবাসিক হোটেল প্রতিষ্ঠা করে স্থানীয় আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর অসাধু পুলিশ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে ঐ হোটেলে বিভিন্ন দালালদের মাধ্যমে মেয়েদের সংগ্রহ করে হোটেলের ভবনটিকে পতিতালয় স্থাপন করে মেয়েদের দিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ পতিতা ব্যবসা করানো হয়। সেখানে বহিরাগত খদ্দেরদের কাছ হতে ভালো টাকা সংগ্রহ করে সুবিধা মতো জাল টাকা বিভিন্ন নোট ভাংতি টাকা ফেরত দেয় আবার দেহ জীবী মেয়েদের পারিশ্রমিক কাজের ভালো টাকার সাথে অর্ধেক পরিমাণ জাল টাকা নিষিদ্ধ করে দেয় এভাবে হোটেল ব্যবসায়ীরা জাল নোট বাজারে নানা কৌশলে ছড়িয়ে দিচ্ছে। তবে দেহ ব্যবসায়ী উল্লেখিত হোটেলগুলো স্থানীয় পুলিশের অসাধু কর্মকর্তাদের অপরাধীদের গোপন সু-সম্পর্ক থাকায় অসামাজিক কার্যকলাপ চলা আবাসিক হোটেলগুলোতে দায়িত্বশীল আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর তেমন কোন তৎপরতা না থাকায় নিরাপদে হোটেলগুলোতে সরকারি আইন বর্হিভূতভাবে অসসামাজিক কার্যকলাপ চলে ও জাল টাকার মতো ব্যবসা করছে এক শ্রেণির অপরাধীরা। তবে এ চক্রের একজন বাবু আহমেদ নামে গত ইংরেজি ১৫/০৬/২০২৪ইং তারিখ ৬০ পিছ জাল টাকা নিয়ে শ্যামপুর থানায় এসআই সোহাগের হাতে ধরা পরেন। শ্যামপুর থানার মামলা নং-১৩, ধারা-১৯৭৪ সনের বিশেষ ক্ষমতা আইন। তবে উল্লেখিত হোটেলগুলোর মালিক, ম্যানেজার, স্টাফ পরিচয়ে ঐ সকল অপরাধীদের নারী, জাল টাকা, মাদকের সরবরাহের যোগান দাতা গডফাদার হিসেবে ঐ সকল নারীরা যাদের নাম ও মোবাইল নাম্বার উল্লেখ করেছে তারা হলোঃ (১) ডালিম মোবাইল-০১৯১৪-৫৯০৭৫৯ (২) নয়ন, মোবাইলঃ ০১৮৭৮-৬৫২৭৮০, ০১৮৫৭-১২২৬৬০ (৩) বরকত, মোবাইলঃ ০১৮১৮-৪৬৯৫৫৭ (৪) কনক, মোবাইলঃ ০১৮৮৬-৪২৩১১১ (৫) মামুন মোবাইলঃ ০১৯৪৩-১১৬৭০৯, (৬) ওসমান মোবাইলঃ ০১৮৩১-৯২৪৭৯১, (৭) বক্সার মোবাইল: ০১৯৩৩-২৩০৭৬৬ (৮) আজাদ, মোবাইল: ০১৭১৮-৯৪৩৫৬৯ (৯) রনি মোবাইল: ০১৭১৮-৯৭৫৫৫৮ (১০) গাজী, মোবাইল : ০১৭২৪৮৯৫৪০০ (১১) রহমান, মোবাইলঃ ০১৭৮২-৪৫৩৬৮৭, (১২) সবুজ, মোবাইল: ০১৭১২-০৬৬৩৬১ (১৩) তোফাজ্জল, মোবাইলঃ ০১৯৫৩-৫৬০৪৬১
১৪। ইমরান, (মোবাইলঃ ০১৭২৬-২৬৩০২৬) ১৫। সুলতান, (মোবাইলঃ ০১৬০৯-৩০৯২১৬) ১৬। রসিদ, (মোবাইল ঃ ০১৭২৭-০৮১৬৯০) ১৭। সুলতান-২, (মোবাইলঃ ০১৭৩৮-১৮৭৬২৮) ১৮। ইমরান-২ (মোবাইলঃ ০১৩১৯-০৭০৩৩৩) ১৯। ইমরান-৩, (মোবাইল ঃ ০১৩২৭-২৭০০৭২) ২০। মাহিম, (মোবাইলঃ ০১৯৯৮-৩৫৩৬২৭) ২১। সুলতান-৩, (মোবাইলঃ ০১৯৩২-৫৫৮৭২৫) ২২। রাকিব, (মোবাইলঃ ০১৭৩৮-৭২১৮০৭) ২৩। রাকিব, (মোবাইল ঃ ০১৯৯২-৪৭১১৬৩) ২৪। ফাইম, (মোবাইলঃ ০১৩৩১-৪০১৪২৫) ২৫। মিহিন, (মোবাইলঃ ০১৭১৮-২৬৪৪৫০) ২৬। হুমাউন, (মোবাইলঃ ০১৮৩৪-৯৮৬৯৬৯) ২৭। নিরব, মোবাইল ঃ ০১৭১৭-৩৪২৫৮৮ ২৮। মহিদুল, (মোবাইলঃ ০১৮২৬-৪৫১৬৩১) ২৯। আপন, (মোবাইল ঃ ০১৯১১-৯৩০১৩০ (৩০)। সুমন, মোবাইল ঃ ০১৭২০২৪৩২৩৪ (৩১) আবজাল, (মোবাইল ঃ ০১৭৯০-৬৪০৯৯৪) ৩২। তোফাজেল, (মোবাইলঃ ০১৭১১-৬৭৪৮৯৮২০)। তারেক, (মোবাইলঃ ০১৯২০-৪০১৫৬৬২১)। আনোয়ার, (মোবাইলঃ ০১৭৩৩-৭৬৮০৮৭) ৩৩। জামাল, (মোবাইলঃ ০১৭০৬-৯৬৫২৯) ৩৪। অভি ভাই, (মোবাইলঃ ০১৯২৪-২৬৪২৩৫) ৩৫। নাসির (মোবাইলঃ ০১৮১৮-৮৭৬৫৯২০) ৩৬। নাসির-২ (মোবাইলঃ ০১৭২৫-৭২৯২২৭) ৩৭। নাসির-৩ (মোবাইলঃ ০১৮১৭-২৭১৪৪৫), ৩৮। মানিক, (মোবাইলঃ ০১৮৪৬-৮১৩১২৯), ৩৯। ইউসুফ, (মোবাইলঃ ০১৭২১-৬১৭৯৩৯) ৪০। সুমন, (মোবাইলঃ ০১৭২০২-৪৩২৩৪) ৪১। সুমন-২ (মোবাইলঃ ০১৮১৮-৫৫৮১৮২), ৮২। মনির, (মোবাইলঃ ০১৭০৪৬০৫২১৪) ৪৩। তারেক (০১৬০২-৮৮২৫৩৩), ৪৪। ইউসুফ রিপন (মোবাইলঃ ০১৮১৮-৪৮৩৩৫৯), ৪৫। মোঃ আনোয়ার (০১৭৭৪-৯০০৬৩৯), ৪৬। শাকিল (০১৭৭২-৮৮৫৩০৪) ৪৭। কোটিপতি সবুজ (০১৭২৬-৬৪০১৭৫), ৪৮। কামাল (০১৯১৩-৭৮১৩১৭), ৪৯। মানিক (০১৭১৬-৯০০৩৩৬), ৫০। রনি/ডালিম (০১৬৮৩-১৫৮২৯৮) ৫১। জসিম (০১৮৬৪-৭০৫৯৫৯) ৫২। শফিক (০১৩০২-১২১২৯৫), ৫৩। শাওন (০১৩৮৬-৮৩৫৩৭) ৫৪। টুন্ডা আনোয়ার (০১৭৩৩-৭৬৮০৮৭), ৫৫। মহিলা দালাল মাহি (০১৭৪৩-৪৭২৮৪), ৫৬। নূর আলম (০১৭১৬-৮৬৩৯৮৫), ৫৭। আনোয়ার ওরফে তারা (০১৩৩০-০১৫৮০৬), ৫৮। সাগর (০১৩১৬-৮১১৬১০), ৫৯। শাহিনূর (০১৯৪৫-৪৪৮৬৩৮) ৬০। নাদির (০১৭২৫-৭২৯২২৭) ৬১। সজিব (০১৩২০-৮১৮১৬৪) ৬২। বরহান (০১৭৭৯-৯৯৬২৯৮) ৬৩। গণেশ (০১৭৮৫-০২৮৮৮৫), ৬৪। মোঃ শাকিল (০১৭৭২-৮৮৫৩০৪) ৬৫। শফিক (০১৯৯৯-৮৩৪৪০১), ৬৬। নিলয় (০১৮১৭-০৩৭৪৭৫) ৬৭। হাবিব (০১৬০০-৯০৫৬০৯), ৬৮। ডলার (০১৭৬৪-৪৯১৩৯৪) ৬৯। টালাশ (০১৯৩৪-২৬৬৫১৬) ৭০। রবি ভাই (০১৯৮৪-৭৭৮৮০৪), ৭১। মকবুল (০১৯৮৮-৬৫৮৪৬৩) ৭২। হোসেন ভাই (০১৬০০-১৫৮৪৩১) ৭৩। কনক (০১৮৮৬-৪২৩১১১), ৭৪। ডালিম (০১৯১৪-৫৯০৭৫৯), ৭৫। সবুজ (০১৩০৫-২৭৭৭৪৪), ৭৬। সজিব (০১৭৩২-৪৮৭৮২২), ৭৭। সাগর (০১৯৮৮-৩৬৬১৮৩), ৭৮। খান (০১৩২২-৩৫৫৬০২), ৭৯। দাদন (০১৮৩০৫-৫০৮৮০), ৮০। নয়ন (০১৮৭৮-৬৫২৭৮০) ৮১। সাইদুল (০১৬৩৯-৮৭০৯২১) ৮২। সাইফুল (০১৯৫০-৩৪৫৫০৮) ৮৩। স্বাধীন (০১৬৭৭-৩২৮৭০০) ৮৪। সখি (০১৭২৭-৩২৫৪০৬), ৮৫। শফি (০১৯২৬-৮৪১১৭১), ৮৬। ইমরান (০১৩২৮-০৬০৯১৬) ৮৭। বাদশা (০১৩১৯-২৫৯৫৫৫) ৮৮। মামুন (০১৭৩৯-৪২৮৪০৮) ৮৯। শুটার ইমরান (০১৩২৫-৮৮১৬০৩) ৯০। আকাশ (০১৮১৪-৫৭১৬২৩), ৯১। সূর্য (০১৩১৯-২৫৯৫৫৫) ৯২। আনোয়ার (০১৭৭২-০৮৭১০২) ৯৩। আলাউদ্দিন (০১৭২৫-৭৬০১৯৬) ৯৪। রাজ (০১৬১৬-৭৭১৩৭৯), ৯৫। চাঁদ ভাই (০১৭৯৯-২৪৫১৮৯), ৯৬। বরকত ভাই (০১৮১৮-৪৬৯৫৫৭) ৯৭। নাসির (০১৬১০-০৪৫০৭৫) ৯৮। কাজল (০১৮৪৫-৫৩৯৫৭৫) ৯৯। দোলা (০১৩৩২-৬৩৩৩৭৬), ১০০। সুমন ভাই (০১৯৫২-৬০৬৪৩০), ১০১। মিলন (০১৮৯৬-৩৩০৭৫৫) ১০২। জিকু (০১৮৬৩-১১৩৫১০) ১০৩। ফরিদ (০১৬২৭-৫৮৮১৩৩), ১০৪। ছোট সাকিল (০১৭৭২-৮৮৫৩০৪), ১০৫। এমদাদ (০১৭৭২-৮৬৮৯৮০), ১০৬। বিজয় ভাই (মোবাইলঃ ০১৯৬৬-৪৮৫০১৪), ১০৭। রবি ১০৮। জসিম ১০৯। হান্নান ১১০। নোয়াব ১১১। হারুন (০১৬৭২-১২১৩০৯) ১১২। হায়াত ১১৩। সালেক (০১৫৩৩-০০২০০৩) ১১৪। তেল মনির, ২৭৩, ধোলাইপাড় ও নারী সদস্য ১১৫। মলিনা আক্তার জুুঁই ১১৬। সাথী, ১১৭। লিজা ১১৮। আনোয়ারা ১১৯। আঙ্গুরী ১২০। বেবী, ১২১। রানী সহ
(১২২) আবু কালাম জয় সহ এ চক্রে রয়েছে অজ্ঞাতনামা আরো শতাধিক এদের সনাক্ত পূর্বক আইনের আওতায় আনলেই নারী ব্যবসা, মাদক ব্যবসা, জাল টাকার ব্যবসা রাজধানীতে অনেকটাই কমে যাবে।