সিএনএম:
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ জানিয়েছেন, বিএনপি তাদের কর্মসূচির মাধ্যমে অরাজকতা করবে বলে গোয়েন্দা তথ্য ছিল। তিনি বলেন, আমরা আগে থেকেই আঁচ করছিলাম, তারা কোনো এক সময় অরাজকতা সৃষ্টি করবে। তারা প্রতিবারই প্রোগ্রাম করার আগে অনুমতি গ্রহণ করেছে এবং আগের প্রোগ্রামগুলোতে অনুমতি তাদের দেওয়াও হয়েছে।
শনিবার (২৯ জুলাই) বিকেলে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ের গেটের সামনে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
ডিবিপ্রধান বলেন, ঢাকার চারপাশ বন্ধ করে বিএনপি যে সমাবেশ করে বসে পরার কর্মসূচি নিয়েছিল। ঢাকার চারপাশের যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য ডিএমপি কমিশনার কর্মসূচির অনুমতি নেই বলে মিডিয়ার মাধ্যমে জানিয়েছেন। তারা কোনো অনুমতি না পেয়েও আমাদের পুলিশের গায়ে আঘাত করেছে, গাড়ি ভাঙচুর করেছে, গাড়িতে আগুন দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের কাছে এমন একটা গোয়েন্দা তথ্য ছিল। এ কারণে আমরাও পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করে রেখেছিলাম। এরমধ্যেও তারা ইট-পাটকেল ছুড়ে পুলিশকে আহত করেছে। অনেক সিনিয়র পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে লাঠিচার্জের বিষয়ে ডিবিপ্রধান বলেন, আমরা গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে রক্ষা করার জন্য ডিবিতে নিয়ে আসি। তিনি নেতাকর্মীদের হামলার মধ্যে পড়েছিলেন। নেতাকর্মীরা ঢিল মারছিল। আমরা তাকে সেইভ করে নিয়ে আসার পর এখন আবার আমাদের গাড়িতে করেই তার বাসায় পৌঁছে দেই।
ডিবিপ্রধান আরও বলেন, আজকে ন্যাক্কারজনক কাজ ঘটিয়েছে। এসব ঘটনায় মামলা হবে। যারা এই ঘটনা পরিকল্পিতভাবে ঘটিয়েছে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।
ডিবিপ্রধান হারুনের সঙ্গে দুপুরের খাবার খেলেন গয়েশ্বর
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে দুপুরের খাবার খেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি সুস্থ শরীরে হাসিমুখে ডিবিপ্রধানের সঙ্গে বিভিন্ন পদের আইটেম দিয়ে খাবার খান।
গয়েশ্বর ও হারুন অর রশীদের একসঙ্গে বসে খাওয়ার একটি ছবি। সেখানে দেখা যায়, শনিবার (২৯ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে তারা একসঙ্গে দুপুরের খাবার খান।
ডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর ধোলাইখালে বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে সংঘর্ষের সময় সেফ করে পুলিশ। পরে তাকে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়। পরে তিনি ডিবিপ্রধানের সঙ্গে বসে একসঙ্গে দুপুরের খাবার খান। ছবিতে দেখা গেছে খাবারের মেনুতে ছিল খাসি, মুরগির মাংস, একাধিক মাছের তরকারি, রোস্ট ও সবজি। এছাড়া আম, মালটা, আঙ্গুর ও ড্রাগন ফলও ছিল খাবারের টেবিলে।
খাবার শেষে ডিবির একটি সাদা গাড়িতে করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে তার বাসায় পৌঁছে দেন ডিবির সদস্যরা।
বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ডিবির গেটে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে ডিবি কার্যালয় থেকে ডিবির গাড়িতে করে তার বাসায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে সংঘর্ষের সময় সেভ করা হয়। ওই সময়ও বিএনপির কর্মীরা ঢিল ছুঁড়তে থাকেন। তাকে সেভ করে ডিবি কার্যালয়ে আকরে নিয়ে আসার পর এখন আবার আমাদের গাড়িতে করেই তার বাসায় পৌঁছে দেই।
ডিবিপ্রধান আরও বলেন, আজকে ন্যাক্কারজনক কাজ ঘটিয়েছে। এসব ঘটনায় মামলা হবে। যারা এই ঘটনা পরিকল্পিতভাবে ঘটিয়েছে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।
ডিবিপ্রধান হারুনের সঙ্গে দুপুরের খাবার খেলেন গয়েশ্বর
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের সঙ্গে দুপুরের খাবার খেয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি সুস্থ শরীরে হাসিমুখে ডিবিপ্রধানের সঙ্গে বিভিন্ন পদের আইটেম দিয়ে খাবার খান।
গয়েশ্বর ও হারুন অর রশীদের একসঙ্গে বসে খাওয়ার একটি ছবি। সেখানে দেখা যায়, শনিবার (২৯ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে তারা একসঙ্গে দুপুরের খাবার খান।
ডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর ধোলাইখালে বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে সংঘর্ষের সময় সেফ করে পুলিশ। পরে তাকে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়। পরে তিনি ডিবিপ্রধানের সঙ্গে বসে একসঙ্গে দুপুরের খাবার খান। ছবিতে দেখা গেছে খাবারের মেনুতে ছিল খাসি, মুরগির মাংস, একাধিক মাছের তরকারি, রোস্ট ও সবজি। এছাড়া আম, মালটা, আঙ্গুর ও ড্রাগন ফলও ছিল খাবারের টেবিলে।
খাবার শেষে ডিবির একটি সাদা গাড়িতে করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে তার বাসায় পৌঁছে দেন ডিবির সদস্যরা।
বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ডিবির গেটে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে ডিবি কার্যালয় থেকে ডিবির গাড়িতে করে তার বাসায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে সংঘর্ষের সময় সেভ করা হয়। ওই সময়ও বিএনপির কর্মীরা ঢিল ছুঁড়তে থাকেন। তাকে সেভ করে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়। এরপর ডিবির গাড়িতে করে গয়েশ্বরের বাসায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
এর আগে রাজধানীর নয়াবাজার (বাবুবাজার ব্রিজের প্রবেশ মুখ) মোড়ে বিএনপি অবস্থান নেওয়ার কথা থাকলেও এর বদলে ধোলাইখাল মোড়ে অবস্থান নেয় দলটি। সেখানে বেলা ১১টায় অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি কেন্দ্র করে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ বাঁধে। এক পর্যায়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের সরিয়ে দিতে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে পুলিশ। জবাবে ইট-পাটকেল ছোড়েন অবস্থানকারীরা।