1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::

প্রযুক্তি নির্ভর বহুজাতিক অপরাধ দমনে সহযোগিতা সুসংহত করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

  • আপডেট সময় সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৭.১২ পিএম
  • ১২৫ বার পড়া হয়েছে

সিএনএম ডেস্কঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নতুন প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে সাইবার অপরাধ এবং সংঘবদ্ধ বহুজাতিক অপরাধের কারণে সৃষ্ট মানবতাবিরোধী কর্মকান্ড রোধে বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা সুসংহত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদ ও অর্থপাচারের পাশাপাশি সহিংস চরমপন্থা এবং প্রযুক্তি নির্ভর অন্যান্য অপরাধ দমনে পুলিশের ডিজিটালাইজেশন একটি চমৎকার উপায় হতে পারে। বর্তমানে এসব অপরাধের কারণে বিশ্বজুড়ে পুলিশের দায়িত্ব পালনে তীব্র চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। আজকের বিশ্বে একা কোন দেশের পক্ষে এসব মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। তাই, এসব সমস্যা মোকাবেলায় বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা সুসংহত করার কোন বিকল্প নেই।
প্রধানমন্ত্রী আজ গণভবন থেকে নগরীর একটি হোটেলে পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশ আয়োজিত ১১তম বার্ষিক ইন্টারপা সম্মেলন ভার্চুয়ালি উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, সহিংস চরমপন্থা এবং প্রযুক্তি ভিত্তিক বহুজাতিক অপরাধ দমনে চাহিদা ও ফলাফল ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের মাধ্যমে বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যেতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, ইন্টারপা সদস্যদের সম্মিলিত ইচ্ছা ও যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিশ্বের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য পার্থক্য তৈরি হতে পারে।
তিনি বলেন, এই সম্মেলনের মূল থিম ‘ডিজিটালাইজেশন অব পুলিশিং’ প্রকৃত অর্থেই সময়োপযোগী হয়েছে। বিশ্বায়নের এই যুগে সহিংস চরমপন্থা এবং আন্তঃসংগঠিত অপরাধ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্যে এক বিরাট হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে, যেখানে সীমানা সামান্যই গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রযুক্তি ও যোগাযোগের নতুন অগ্রগতি এই ধরনের অপরাধ নেটওয়ার্কগুলোকে তাদের মানবতাবিরোধী পরিকল্পনার বর্ধিত গতিশীলতার সঙ্গে চালিয়ে যেতে সক্ষম করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসীদের ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপের ফলে সারা বিশ্বে এর সুদূরপ্রসারী অস্থিতিশীল প্রভাব পড়ছে। নতুন চ্যালেঞ্জসমূহ সাইবার অপরাধ, মুদ্রা পাচার, মুদ্রা জাল, সন্ত্রাসী অর্থায়ন এবং অন্যান্য আধুনিক হুমকিরূপে আবির্ভূত হচ্ছে।
সম্মেলনে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, মহাদেশ জুড়ে সদস্য পুলিশ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের পেশাদারদের সমন্বয়ে গঠিত ইন্টারপা-র এই অনন্য সম্মেলন অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ, সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সর্বোত্তম অনুশীলনগুলো ভাগ করে নেয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতার নতুন পথ খুলে দেবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি গর্ব অনুভব করেন যে বাংলাদেশ পুলিশ সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস চরমপন্থা সফলভাবে মোকাবেলায় তাদের সক্ষমতা ও সহিষ্ণুতা প্রমাণ করেছে।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আকতার হোসেন, ইন্টারপা’র প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. ইলমাজ কোলাক এবং পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল ও অধিবেশনের সভাপতি ড. বেনজির আহমদ বক্তব্য রাখেন।
শেখ হাসিনা ইন্টারপা সম্মেলনের উদ্বোধনে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, এই সম্মেলনের আয়োজক হতে পেরে আমরা সৌভাগ্যবান এবং আপনাদের উপস্থিতিতে সত্যিই সম্মানিত বোধ করছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার দেশবাসীর আশা আকাক্সক্ষা অনুযায়ী সুখী ও সমৃদ্ধশালী দেশগঠনে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে।
তিনি বলেন, সকল সামাজিক সূচকে আমরা কাক্সিক্ষত অগ্রগতি অর্জন করেছি। আওয়ামী লীগ সরকার দেশের সার্বিক অগ্রগতি নিশ্চিত করতে এবং জনগণের জীবনমান উন্নয়নে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, এর ফলে অর্থনীতি, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, বিদ্যুৎ, জ্বালানী, বাণিজ্য ও ব্যবসা, সামাজিক নিরাপত্তাসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে কাক্সিক্ষত অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা এসডিজির সফল বাস্তবায়নের দিকে দারুনভাবে এগিয়ে যাচ্ছি। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীও ক্রমবর্ধমান তথ্য প্রযুক্তির সুবিধা পাচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দক্ষ, সেবামুখী এবং আইসিটি-বান্ধব সেবার মাধ্যমে প্রান্তিক জনগণসহ সকলের কাছে তথ্যপ্রযুক্তি সহজলভ্য করে দেশকে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ রূপান্তরের জন্য তারা সবধরনের পদক্ষেপ নিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমরা ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে একটি উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি। আমরা গর্ব করে বলতে চাই, বাংলাদেশ বিশ্ব মানচিত্রে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হিসেবে নিজের জায়গা করে নিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বায়নের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে যুক্ত হয়েছে এবং এই অসাধারণ উচ্চতা প্রতিটি ক্ষেত্রে তার দেশের অব্যাহত সাফল্যের সাক্ষ্য দেয়।
তিনি বলেন, আমাদের অগ্রগতি ও উন্নয়নের এ ধারায় বাংলাদেশ পুলিশও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। আমাদের সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের কারণে পুলিশের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য গুণগত পরিবর্তন এসেছে। আমরা আগামী দিনেও পুলিশের এই অগ্রগতির ধারা এগিয়ে নিয়ে যাব।
প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন সম্মেলনটি ইন্টারপা’র সকল সদস্য দেশকে একটি উদ্ভাবনী, টেকসই, দ্রুত ও কার্যকর যোগাযোগ এবং সহযাগিতার ধরন অন্বেষণে একটি সাধারণ ঐক্যমতে পৌঁছানোর সুযোগ করে করে দেবে।
তিনি বলেন, আমরা এও বিশ্বাস করি, এই সকল দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে উন্নত প্রযুক্তি, দক্ষতা, গোয়েন্দা তথ্য ভাগাভাগি এবং সমন্বয় বিশ্বজুড়ে সহিংস চরমপন্থা এবং উন্নত প্রযুক্তি ভিত্তিক বহুজাতিক অপরাধ দমনে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
অনেক অভিন্নতা আমাদের আরো কাছাকাছি নিয়ে এসেছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব শান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নকে এগিয়ে নেয়ার জন্যে বর্ধিত সহযোগিতার পক্ষে অবশ্যই একটি সমন্বয় তৈরি করতে হবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com