1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী

পরিবারের সবাইকে বিএনপিতে যোগ দেওয়ার আহ্বান ছাত্রদলের নতুন সভাপতির

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২২, ১২.২৫ পিএম
  • ১৩০ বার পড়া হয়েছে
বাবা ও তিন ভাই আওয়ামী লীগের পদধারী নেতা
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি হয়েছেন কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে পড়াশোনা করা শ্রাবণের গ্রামের বাড়ি যশোরের কেশবপুর উপজেলার চিংড়া গ্রামে। ছাত্রদলের নতুন এই সভাপতির বাবা ও তিন ভাই আওয়ামী লীগের পদধারী নেতা। পরিবারের অন্য সদস্য এবং স্থানীয় আত্মীয়স্বজনদের অধিকাংশই একই রাজনীতির অনুসারী। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে পড়তে এসে তিনি জড়িয়ে যান ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে। এরপর নিজের ত্যাগ-দক্ষতা দিয়ে অর্জন করেছেন ছাত্রদলের সভাপতির পদ। গত কমিটিতেও সভাপতির দৌড়ে থেকে দ্বিতীয় হন তিনি। সভাপতির পদ পেয়েই মাকে ফোন করে সুখবরটি দিয়ে পরিবারের সবাইকে জাতীয়তাবাদী রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান শ্রাবণ।
আন্দোলন সংগ্রাম, পরিবার, ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা, পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনসহ নানা বিষয়ে ছাত্রদলের এই নবনিযুক্ত সভাপতির সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সময়ের আলোর স্টাফ রিপোর্টার রফিক রাফি।
ছাত্রদলের নবনিযুক্ত সভাপতি বলেন, পরিবারের সদস্যদের যেন সমস্যা না হয় সেজন্য গত ১০ বছর ধরে বাড়ি যাই না। তবে মার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। ছাত্রদলের সভাপতি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মাকে ফোন দিয়ে সুসংবাদটি দিয়েছি। পাশাপাশি মায়ের মাধ্যমে পরিবারের সদস্যদের জাতীয়তাবাদী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছি।
শ্রাবণের বাবা কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মুক্তিযোদ্ধা কাজী রফিকুল ইসলাম। শ্রাবণের বড় ভাই মুস্তাফিজুল ইসলাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ছিলেন। পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সাগরদাঁড়ি ইউনিয়ন থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। আরেক ভাই মোজাহিদুল ইসলাম উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক। আর ছোট ভাই আজাহারুল ইসলাম উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক।
পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হওয়ার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত। আমি ছাত্রদল করি তাই তাদের সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে আমার দুরত্ব রয়েছে। নানাজনে নানা কথা বলে। প্রায় ১০ বছর ধরে আমার সঙ্গে পরিবারের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন। পরিবার ভিন্নমতাদর্শের রাজনীতি করে, তাই সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হওয়া স্বাভাবিক। পরিবার হয়তো মনে করছে আমার সঙ্গে সম্পর্ক রাখলে তাদের রাজনৈতিক ক্ষতি হতে পারে। তারা যোগাযোগ রাখেনি; কিন্তু আমি চেষ্টা করেছি। এটা শুধু আমার পরিবারের নয়, বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবারেই দেখবেন ভিন্নমতের রাজনৈতিক সহিষ্ণুতা এখন ইউনিয়ন পর্যায়েও নেই। দলীয় প্রতীক ইউনিয়ন পর্যায়ে যাওয়ার পর বর্তমান সরকার তৃণমূলের ঘরে ঘরে রাজনীতি ঢুকিয়ে দিয়েছে। স্বাভাবিকভাবে আমার পরিবার যেহেতু আওয়ামী লীগ করে, তারা তো আওয়ামী লীগের চরিত্রের বাইরে কিছু নয়। তারা আমাকে অস্বীকার করবে এটিই স্বাভাবিক। এজন্য মানবিক কারণে আমার দুঃখ প্রকাশ করা স্বাভাবিক। মা-বাবার সঙ্গে আমি থাকতে পারি না, তবে আদর্শিক কারণে আমি গর্বিত। সংগঠনের কারণে আমাকে পরিবার বিসর্জন দিতে হয়েছে। দল আমার সে আত্মত্যাগের মূল্যায়ন করেছে।
নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নতুন দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, ঢাকার প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কমিটি; ঢাকা মহানগরে প্রতিটি থানা ও ইউনিয়ন কমিটি এবং যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হল রয়েছে সেসব কমিটি সম্পন্ন করা। আমাদের প্রধান টার্গেট হচ্ছে আগামী তিন মাসের মধ্যে ঢাকা শহরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা। সবাইকে একটি সাংগঠনিক পরিচয় দেওয়া। ছাত্ররাজনীতি জাতীয় রাজনীতি থেকে আলাদা কিছু নয়। ছাত্রদল জাতীয়তাবাদী আদর্শ, জিয়া পরিবার এবং সাধারণ ছাত্রদের যে চাহিদা রয়েছে তার সমন্বয় করে সামনে এগিয়ে যাবে, ইনশা আল্লাহ।
ছাত্রদলের বর্তমান অবস্থান ও ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২৭ বছর পর ২০১৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর কাউন্সিলরদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে ছাত্রদলের নেতৃত্ব আসে। আমি সেই নির্বাচনে সভাপতি পদে অংশগ্রহণ করে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছিলাম। ছাত্রদল নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জুয়েল আমাদের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। আমরা দুবছর ৭ মাস এক সঙ্গে কাজ করছি। খোকন শ্যামল কমিটিতে থেকে আমরা প্রায় ৮০ শতাংশ সাংগঠনিক কার্যক্রম শেষ করেছি। তৃণমূল পর্যায়ে সাংগঠনিক কাঠামো ২০ বা ২৫ শতাংশ বাকি রয়েছে। এগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা শেষ করব।
ছাত্রদলের ভবিষ্যৎ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সভাপতি হিসেবে আমার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে ক্যাম্পাস রাজনীতিকে আরও গতিশীল করা। ব্যক্তি শ্রাবণ আমি যে আদর্শের রাজনীতি করি সেই হিসেবে আমার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ছাত্রসমাজকে সঙ্গে নিয়ে যাতে আন্দোলন করতে পারি সে চেষ্টা এবং আমাদের সাংগঠনিক অভিভাবক তারেক রহমান যাতে সসম্মানে দেশে আসতে পারেন তার জন্য যে আন্দোলন করা।
পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগ করলেও নিজে ছাত্রদলের রাজনীতির প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, প্রধান রহস্য হচ্ছে, যখন কলেজে ভর্তি হই তখন রাজনীতির যে কালচার ছিল; আমি দেখেছি ছাত্ররাজনীতির মধ্যে স্মার্ট, সদা হাস্যোজ্জ্বল মানুষের সঙ্গে মিশতে পারে এই ছেলেগুলো ছাত্রদলের রাজনীতি করে। মূলত এটা দেখার পর এই ছাত্রদলের প্রতি আমার আকৃষ্ট হওয়া। ওখান থেকেই ছাত্রদল বুকে লালন করা। এরপর ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে ছাত্রদলের রাজনীতিতে আমি সক্রিয় হই।
ঘোষিত আংশিক কমিটি কবে পূর্ণাঙ্গ হবে এবং যোগ্যতার মাপকাঠি কী হবে জানতে চাইলে ছাত্রদল সভাপতি বলেন, নতুন কোনো নির্দেশনা আসবে কি না এ নিয়ে সাংগঠনিক অভিভাবকের সঙ্গে বিকালে (সোমবার) মিটিং রয়েছে। আমরা গতানুগতিক কমিটির স্টাইলে কথা বলব না। নেতাকর্মীরা যে তারিখ প্রত্যাশা করে তার আগেই কেন্দ্রীয় কমিটি প্রকাশিত হবে। কমিটির আকার খুব একটা বড় হবে না। তবে ত্যাগী, যোগ্য ও দক্ষ নেতাকর্মীরা কমিটিতে স্থান পাবে। আমি এবং আমার সাধারণ সম্পাদকের প্রধান কাজই হলো ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি এবং ঢাকার মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর একটি সাংগঠনিক কাঠামো দাঁড় করানো।
বিএনপির আন্দোলনে ছাত্রদল কীভাবে সম্পৃক্ত হবে জানতে চাইলে শ্রাবণ বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনের জন্য ছাত্রদল শুধু একা আন্দোলন করবে না; ছাত্রদল তাদের সমমনা সব ছাত্র-ছাত্রীর সাঙ্গে আলোচনা করবে। আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের একত্রিত করে চলমান আন্দোলনকে গণআন্দোলনে রূপ দিতে চাই।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com