1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১২ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোটার ছাড়া ভোট চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো: ইসি রাশেদা রাজধানীর ৩৫ হাজার রিকশাচালক পাচ্ছেন ছাতা ও স্যালাইন ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে : ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে

নিষিদ্ধ স্ট্রিমকারে জুয়া খেলে বছরে পাচার হচ্ছে হাজার কোটি টাকা

  • আপডেট সময় বুধবার, ১৯ মে, ২০২১, ১১.৪৬ এএম
  • ২৮৮ বার পড়া হয়েছে
নিষিদ্ধ স্ট্রিমকারে জুয়া খেলে বছরে পাচার হচ্ছে হাজার কোটি টাকা

সিএনএম প্রতিনিধিঃ

নিষিদ্ধ স্ট্রিমকারে জুয়া খেলে বছরে পাচার হচ্ছে হাজার কোটি টাকা। নোয়াখালীর ‍সুধারামপুর, ঢাকার সাভার এবং রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাইবার স্পেস ব্যবহার করে মুদ্রা পাচার চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের এন্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- কুমিল্লার জমির উদ্দিন (৩৫), নোয়াখালীর হোসেন রুবেল (৩৯) ও মনজুরুল ইসলাম হৃদয় (২৬) এবং নাটোরের অনামিকা সরকার (২৪)।

এটিইউ জানায়, গ্রেপ্তারকৃরা স্ট্রিমকার নামক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে মুদ্রা পাচার করে আসছিলেন। স্ট্রিমকার অ্যাপসে গ্রুপ চ্যাট, লিপসিং, ড্যান্স, গল্প, কবিতা আবৃত্তিসহ বিভিন্ন ধরনের অনলাইন জুয়া খেলার অপশন রয়েছে। বাংলাদেশে এই অ্যাপসটিসহ যেকোনো জুয়া, অনলাইন প্রতারণা আইনগতভাবে নিষিদ্ধ। তবে ভিপিএনের (ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক) মাধ্যমে জুয়ার অ্যাপসটি ঠিকই ব্যবহৃত হচ্ছে। অ্যাপসটি দেশে ব্যবহার-প্রসারে হাতেগোনা কয়েকজন জড়িত থাকলেও না জেনে বুঝে ব্যবহার করছেন লক্ষাধিক বাংলাদেশি। এতে জুয়া খেলতে প্রয়োজন ডিজিটাল কারেন্সি বিন্স ও জেমস। এগুলো কেনার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে প্রতি মাসে পাচার হচ্ছে শত কোটি টাকা। বছরে যা হাজার কোটিরও বেশি।

বুধবার (১৯ মে) দুপুরে রাজধানীর বারিধারায় এটিইউ’র মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার (মিডিয়া অ্যান্ড অ্যাওয়ারনেস) মোহাম্মদ আসলাম খান বলেন, এটিইউ দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে এসব প্রতারণা ও ডিজিটাল মুদ্রা পাচার রোধে গোয়েন্দা নজরদারি ও তদন্ত কার্যক্রম চালাচ্ছিলো। যার অংশ হিসেবে স্ট্রিমকারের মাধ্যমে বাংলাদেশে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা ও ডিজিটাল মাধ্যমে মুদ্রা পাচার কররা চক্রের চার মাস্টারমাইন্ডকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই চার সদস্য ও তাদের পাঁচ সহযোগীর বিরুদ্ধে সাভার থানায় ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগের এই অ্যাপটিতে দুই ধরনের আইডি রয়েছে। একটি হচ্ছে ইউজার আইডি, অপরটি হোস্ট আইডি। ইউজাররা সাধারণত সুন্দরীদের ও সেলিব্রেটিদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার জন্য এই অ্যাপটি ব্যবহার করে হোস্টদের একটি হোস্ট এজেন্সির মাধ্যমে এই অ্যাপে হোস্টিং করেন। সুন্দরী এবং সেলিব্রেটিরাই সাধারণত এই এজেন্সির মাধ্যমে হোস্ট আইডি খোলেন। এতে বিন্স ও হোস্ট নামক দুই ধরনের এজেন্সি রয়েছে। বিন্স এজেন্সিগুলো বিদেশি এই অ্যাপটির অ্যাডমিনদের কাছ থেকে বিন্স ক্রয় করে ইউজারদের কাছে বিক্রি করে। এই অ্যাপের ইউজাররা এই বিন্স ও হোস্টদের সঙ্গে লাইভ স্ট্রিমিংয়ে আড্ডা দেওয়ার জন্য গিফট হিসাবে দেয়। বিন্স এক ধরনের ডিজিটাল কারেন্সি।

প্রতি এক লাখ বিন্সের মূল্য এক হাজার আশি টাকা এবং প্রতি এক লাখ জেমসের মূল্য ৬০০ টাকা বা তার কম। কিন্তু এক বিন্স সমান এক জেমস। ইউজাররা হোস্টদেরকে গিফট হিসেবে বিন্স দেন, কিন্তু এই বিন্স হোস্টদের কাছে এলেই তা জেমসে পরিণত হয়। সঞ্চিত জেমসের পরিমাণের ওপর নির্ভর করে হোস্টদের আয়। তবে হোস্টদেরকে মাস শেষে বেতন পাওয়ার জন্য শুধু সঞ্চিত জেমস যথেষ্ঠ নয়। তাকে প্রতি দিন এবং প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য লাইভ স্ট্রিমিংয়ে থাকতে হয়।

এসপি আসলাম বলেন, এই বিন্স এবং জেমস নামক ডিজিটাল কারেন্সিই আমেরিকান এই অ্যাপস স্ট্রিমকারের একমাত্র চালিকা শক্তি। দেশিয় বিন্স এজেন্সিগুলো সাব-এজেন্সি নিয়োগসহ কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সুন্দরীদের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে লোভনীয় অফার দিয়ে লাইভ স্ট্রিমিংয়ে এনে ইউজারদের সঙ্গে প্রতারণাও করে থাকে।

এটিইউ’র সাইবার অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের পুলিশ সুপার মো. মাহিদুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশে এই অ্যাপসের ১১ জন এজেন্ট রয়েছে। তারাই ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল কারেন্সি ক্রয়-বিক্রয় করেন। লক্ষাধিক বাংলাদেশি ইউজার বিকাশ, রকেট, নগদসহ বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে, হুন্ডি, হাওয়ালা (ঐধধিষধ), ক্রিপ্টো কারেন্সি এবং বিদেশি একটি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল কারেন্সি ক্রয় করছেন। যার মাধ্যমে প্রতি মাসে শত কোটির বেশি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে।

এই লক্ষাধিক স্ট্রিমকার ইউজারের অনেকেই জানেন না এটা জুয়া, এটা খেলা বা বিন্স বা জেমস নামক ডিজিটাল কারেন্সি ক্রয়ে দেশিয় টাকা লেনদেন যে মুদ্রা পাচার কিংবা মানি লণ্ডারিংয়ের মতো অপরাধ। অধিকাংশ ইউজারই না বুঝে খেলছেন ও মুদ্রা পাচার করছেন।

এটিইউ সূত্র জানায়, গ্রেপ্তার অনামিকা পড়াশোনা করেন কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে। সেখানে থাকতেই এই স্ট্রিমকার জুয়া খেলার অন্যতম প্রধান রোকন উদ্দিন সিদ্দিকীর সঙ্গে পরিচয়। এরপর তারা নিজেরা পরিবারের অজান্তে বিয়ে করেন। রাজধানীর বনশ্রীর একটি বাসা ভাড়া নিয়ে তারা স্ট্রিমকার খেলা পরিচালনা করছিলেন। গত দেড় বছরে তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং ও ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কোটি টাকার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। অনামিকাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হলেও অভিযানকালে তার স্বামী রোকন পালিয়ে যান।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com