1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ০৫:১৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির ভোটার ছাড়া ভোট চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো: ইসি রাশেদা রাজধানীর ৩৫ হাজার রিকশাচালক পাচ্ছেন ছাতা ও স্যালাইন ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে : ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী

অবৈধ তিতাস গ্যাস ব্যবহার ও সংযোগে জড়িত দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে দেশ ও জনসার্থে ‍”হিউম্যান রিসোর্স এন্ড হেলথ ফাউন্ডেশন”-এর অভিযোগ

  • আপডেট সময় রবিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২১, ১.২৩ পিএম
  • ৫৪৮ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদকঃ
প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই ভূমিতে জন্মেছিল বলেই, মানুষের দুঃখ দুর্দশা অভাব অনটন নানা ধরনের নির্যাতন নিপিড়ন প্রতিকার করণসহ মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন ও বাংলা ভাষার জন্য স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। আর এদেশের সকল নারী পুরুষ তার ডাকে সাড়া দিয়ে সে মহান পিতার আদর্শের ব্যক্তি হিসাবে তার উদ্দেশ্যে গড়ে তুলেছিল মুক্তিযুদ্ধ পরাজয় হয়েছে হানাদার বাহিনীর। আমরা পেয়েছি বাংলাদেশের মানচিত্র ও স্বাধীনতা। কিন্তু স্বার্থ নির্বোধ কুচক্রী কিছু অসাধুরা। পিতার বুকসহ তার পরিবারের তাজা বুকের রক্ত ঝড়িয়ে নিঃশেষ করে দিয়েছিলেন পিতাকে। তারা মনে করেছিলেন বঙ্গবন্ধুকে শেষ করে দিলেই এদেশ আবার পাকিস্তান হয়ে যাবে। তবে সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন ছিল বঙ্গবন্ধুর সেই উদ্দেশ্যকে আজ বাস্তবায়ন করছে, তারই সুযোগ্য কন্যা মানবতাময়ী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বিশ্বের কাছে আজ বাংলাদেশকে উচু মাথায় দ্বার করিয়ে গর্বিত সোনার বাংলাদেশ হিসেবে পরিচিত লাভ করিয়েছেন, তার যোগ্য নেতৃত্বের ফলে আজ বাংলাদেশকে। বিশ্ব গরিব রাষ্ট্র থেকে ধনি রাষ্ট্র হিসেবে চিনে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশব্যাপী মাদক, চাঁদাবাজি,ছিনতাই দুর্নীতিসহ নানাবিধ অপরাধ নির্মূল করাসহ মানুষের কল্যাণে ব্যাপক কাজ করে যাচ্ছেন এবং নানাবিধ অপরাধীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছেন ও অপরাধীরা যে দলের হোক না কেন তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মহোদয়ের নির্দেশ রয়েছেন।
কিন্তু স্থানীয় থানা পর্যায়ে কিছু অসাধু পুলিশসহ অন্যান্য অফিস আদালতের সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারী আর্থিক লোভে পরে রাতারাতি বড়লোক হওয়ার লালসায় আইনের এবং ন্যায়-নীতি বাচ-বিচার না করে টাকা যেদিকে তাহারা আইনি সহ বিভিন্ন সুবিধা দেয় সেদিকে। সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানিয়ে সুবিধা দেন দূর্নীতিবাজ ও নানা ধরনের অপরাধীদেরকে। ভুক্তভোগী বিচার প্রার্থীরা ন্যায় বিচার হতে বঞ্চিত হয়ে সঠিক সহায়তা পাচ্ছে না সহজ-সরল দূর্নীতিহীন জনসাধারণ মর্মে প্রশাসনের যাথাযথ কর্তৃপক্ষের উদ্ধর্তন মহলের বাস্তবমুখী সঠিক নিয়মিত কোন মনিটরিং না থাকার ফলে অপরাধীরা উৎসাহের সাথে নিরবে অপরাধ ও দূর্নীতি করেই যাচ্ছে। ভুক্তভোগী অনেকে ন্যার্য অধিকার ন্যায় বিচার হতে বঞ্চিত হচ্ছে, গোপনে ঘুষ গ্রহণকারী অসাধু উপায়ে অর্থ উপার্জনকারী দূর্নীতিবাজ ব্যক্তি সুবিধাভোগী পুলিশ বা সরকারী অন্যান্য কিছু কর্মকর্তাদের জন্য দায়িত্বশীল সৎ পুলিশ বাহিনী ও সরকারী অফিস আদালতের কর্মকর্তা সহ সরকারের ভাবমুর্তি ক্ষুণ হচ্ছে। অন্যদিকে দেশের অর্থনীতি ধ্বসের দিকে ঠেলে দিয়ে নিজেদের আখের ঘোছাচ্ছে ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার সামিল অপরাধ করছে।
যে ভাবে অবৈধ সংযোগ মিলে ও এলাকাঃ
ঢাকা নারায়নগঞ্জ, গাজীপুর সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় গড়ে উঠা মশার কয়েল কারখানা, ফ্যান ফ্যাক্টরী সহ অধিকাংশ বিভিন্ন কারখানা গার্মেন্টস ফ্যাক্টরী বাসা বাড়ীর গ্যাস ব্যবহার করা হচ্ছে অবৈধভাবে।
নারায়নগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকায় বেশ কয়েকটি চুনা ফ্যাক্টরীসহ সেখানে কয়েকটি ফ্যাক্টরী ঘুরে দেখা যায়, সরকারী নিয়ম বহির্ভূত ও বিভিন্ন জালজালিয়াতী করে প্রয়োজনীয় ভূয়া কাগজপত্র তৈরি মাধ্যমে তিতাস
গ্যাসের সংযোগ এবং ব্যবহার।
ঐ সকল গ্যাস সংযোগ বৈধতার বিষয়ে জানতে চাইলে ফ্যাক্টরীর একজন কর্মচারী নিজের পরিচয় গোপন রাখায় শর্তে বলেন, চুনা পাথর জ্বালানোর জন্য যে ধরনের সংযোগ, গ্যাসের রাইজার ও বৈধ অনুমোদন দরকার, সরকার সে ধরনের পারমিশন দেয় না। তাই আমরা তিতাসের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং জোনের এম.ডি সহ কর্মকর্তা দালালদের মাধ্যমে গোপন সহায়তা নিয়ে তার অধীনস্থদের দ্বারা অবৈধ সংযোগ ও গ্যাস সরবরাহ পাইয়া থাকি। এর জন্য প্রতি মাসে মোটা অংকের মাসোহারা দিয়ে থাকি।
ডিএমপির ডেমরা থানাধীন ডগাই বাজার এলাকার কয়েকটি মশার কয়েল ফ্যাক্টরী ঘুরে দেখা যায়, সেখানে বাসা বাড়ীতে জ্বালানোর জন্য নেয়া সংযোগের মাধ্যমে আলাদা মোটা পাইপ ব্যবহার করে অবৈধভাবে কয়েল বানানোর উপাদানে জ্বালানী হিসেবে গ্যাস ব্যবহার করছে।

এতে ফ্যাক্টরীর কর্তৃপক্ষ কে জিজ্ঞাসা করিলে নাম গোপন রাখার শর্তে বলেন, তিতাসের অসাধু কর্মকর্তাগণকে গোপনে ম্যানেজ করে গ্যাস সংযোগ নিয়ে থাকে হাজারীবাগ থানা, মোহাম্মদপুর থানা, ডেমরা থানা, যাত্রাবাড়ী থানা, কদমতলী থানা, নারায়নগঞ্জ, গাজীপুর, ময়মনসিংহ জেলা সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় যত অবৈধ গ্যাস সংযোগ আছে তাহা তিতাসের কর্মচারী ও দালাল রয়েছে। তাদের সাথে যোগাযোগ করলেই মাসিক চুক্তিভিত্তিক অর্থের মাধ্যমে গ্যাস যে কোন ধরণের অবৈধ সংযোগ মিলে।
ঢাকা জুরাইন এলাকায় ফ্যান ফ্যাক্টরী মোহাম্মদপুর, হাজারীবাগ থানাধীন বসিলা, রায়েরবাজার, সুলতানগঞ্জ, আজিজ খান রোড এলাকার বিভিন্ন বাসাবাড়ী ও এ্যাপাটম্যান্ট এর ফ্ল্যাটে ঘুরে একই রকম অনিয়মের কথা জানা যায়।
এছাড়া তিতাস গ্যাস জিনজিরা জোনাল আফিসের আওতাধীন ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ মডেল ও দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানা এলাকা গুরে দেখা যায় কেরানীগঞ্জ দুই থানা একটি সুবিশাল এলাকা কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন ও দক্ষিন কেরানীগঞ্জ আওতাধীন বিভিন্ন থানা এলাকার বাসাবাড়ীতে গ্যাস ব্যবহারের জন্য রয়েছে। তিতাসের বৈধ গ্যাসের চুলা কিন্তু বৈধ চুলার আন্তরালের পাইপ লাইনের মাধ্যমে দুই থানার আওতাধীন প্রায় একলক্ষ ত্রিশ হাজার অবৈধ সংযোগের মাথ্যমে গ্যাসের চুলা ফ্ল্যাট ও এলাকার কলকারখানা সহ বাসাবাড়ীতে ব্যবহার হচ্ছে। ফলে সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এছাড়াও রয়েছে দুই থানা একায় প্রায় আনুমানিক শতাধিক বয়লার মেশিন ও ডাইনিং ওয়াসিং মেশিন কারখানা ।এক একটি কারখানায় প্রতিদিন যে পরিমান অবৈধ গ্যাস ব্যবহার হয় তাতে ধারনা করা যাচ্ছে যে,
একটি কারখানায় প্রতিদিন প্রায় দুই হতে আড়াইশ ডাবল চুলার গ্যাস ব্যবহার হয়ে থাকে। তাহা স্থানীয় পর্যায়ে ইউপি সদস্য সহ বিভিন্ন প্রভাবশালী সন্ত্রাসী ও গ্যাস কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঠিকাদার সমিতির জনবল জড়িত রয়েছে। ঐ সকল অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ দেওয়া সংশ্লিষ্টদের এলাকাভিত্তিক নির্ধারীত গোপনে নিয়োগ দেওয়া রয়েছে ।ঐ সকল লোকজন প্রতি মাসে অবৈধ গ্যাস ব্যবহারকারী ব্যক্তিবর্গ হতে বেধে দেওয়া মাসিক ধার্য্যকৃত টাকা উত্তলন করে জিনজিরা জোনাল অফিসের কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছেদেন। কর্মকর্তারা টাকা পেয়ে তাহার সিংহবাঘ পাঠিয়েদেন তিতাস ও পেট্রোবাংলার কিছু অসাধু উর্ধতন কর্মকর্তার কাছে। পেট্রোবাংলা ও তিতাসের অসাধু কর্মকর্তাদের
কারনে সৎ দায়িত্বশীল কর্মকর্তাগন দেশব্যাপী স্থানীয় পরর্যায়ে অবৈধ সংযোগ বিছিন্ন করার জন্য সঠিক ভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারেন না। দায়িত্বশীল কর্মকর্তাগন বিভিন্ন সময় প্রতি পক্ষের হামলার স্বিকার হয়েছে।
ঐ সকল হামলার কারন হচ্ছে অবৈধ সংযোগ এ জড়িত ব্যক্তিবর্গ স্থানীয় পর্যায়ে গোপনে ষড়যন্ত্র মূলক নানা ধরনের বার্তা পাঠিয়ে ব্যবহারকারীদের উসকানি মূলক তথ্য দিয়ে থাকেন তাই স্থানীয় পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছেন দায়িত্বশীল একাধিক কর্মকর্তা।
একই নিয়মে তিতাস গ্যাস মতিঝিল জোনাল অফিসের আওতাধীন মগবাজার, মালিবাগ, রামপুরা, বনশ্রী, মেরারিয়া, গোড়ান, খিলগাও, বাসাবো, মুগদা, মানিকনগর, নন্দীপাড়া, জুরাইন, ওয়ারী ডিভিশনের কদমতলী থানা এলাকা যাত্রাবাড়ী থানাধীন এই সকল এলাকার অবৈধ চুলার সংখ্যা রয়েছে প্রায় একলক্ষ পঞ্চাশ হাজার চুলা। তবে সরকারী এ সকল সম্পদ ব্যবহারকারী
ও সরবরাহকারী ব্যক্তিবর্গ রাষ্ট্রদ্রোহ সামীল দিন দিন অপারাধ করে যাচ্ছে। এই সকল দূর্নীতি পেট্রোবাংলা ও তিতাসের অসাধু কর্মকর্তা আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছে। পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ও তিতাসের এম.ডি অতি গোপনে অবৈধ সংযোগ কারীদের সাথে একটি ডিজিটাল সুসম্পর্ক বজায় রেখে গোপনে সহায়তায় করার ফলে দিন দিন অবৈধ সংযোগ ক্রমে বাডছে। অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে কৌশল সিস্টমে যোগ সাজোস যদি না থাকতো তাহলে দেশব্যাপী যে সকল অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে গ্যাস পোড়ানো হচ্ছে সে সকল বিষয়ে তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিত আর সরকারী রাজস্ব ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেত। আর বাংলাদেশ দ্রুত গতিশীল নিজস্ব অর্থে স্বর্নিবরশীল হয়ে উঠতো।

অনুসন্ধান কালে সুমন সহ কয়েকজন ব্যক্তি নিজেদের নাম গোপন রাখার সর্তে বলেন, তিতাসের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সহ অন্যান্য স্যারদের অনেক ক্ষমতা। স্যারদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন সহ বিভিন্ন জায়গায় পাহাড় সমান অভিযোগ জমা আছে ও বহু লেখালেখি হয়েছে। তাতে তাহাদের কিছুই হয় নাই। তাদের উপর রয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রির আশির্বাদ। আপনারা
মানবাধিকার কর্মীরা স্যারের বিরুদ্ধে লেখে কি করবেন। তাহারা দূর্নীতিবাজ হলেও ভবিষ্যতে তাদেরকেই সরকার প্রমোশন দিয়ে তিতাসের এম.ডি বা চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক বানাবে দেশে যে পরিমাণ অবৈধ গ্যাসের সংযোগ রয়েছে তাহা যদি সরকার বৈধ করে দিত তাহলে সরকারের রাজস্ব আয় বহু গুণে বৃদ্ধি পেত। যার ফলে জনগণ উপকৃত হতো। আর তিতাসের দুর্নীতিও কমে যেত। তিতাসের দূর্নীতি বাজরা সু-কৌশলে অতি গোপনে তিতাসের এমডি বা পেট্রো বাংলার চেয়ারম্যান কে তাহার অধিনস্ত অসাধু কর্মকর্তারা তাদের ম্যানেজ করে অসাধু কর্মকর্তা যেমন অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়ে অবৈধ গ্রাহক দের কাছ থেকে মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করে তাহারা রাতারাত্রি কোটি পতি হচ্ছে, অন্য দিকে চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা জোনাল অফিসের এমডিকে অবৈধ উপার্জনের সিংহবাগ গোপনে তাদেরকে দিচ্ছে তিতাসের অসাধূ কর্মকর্তারা দূর্নীতি করার ফলে সরকারের শত শত কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে।
তবে তিতাসের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাগন সকলে সৎ ও দায়িত্বশীল হলে সারা দেশের তিতাস গ্যাস এর অবৈধ সংযোগ বন্ধ করা হলে বা সরকারী ভাবে অবৈধ সংযোগ চিহ্নিত করে বৈধতা দিলে সরকার শত শত কোটি টাকা রাজস্ব পেত।
অনুসন্ধান-এ জানা যায় ডি.এম.পি’র হাজারীবাগ, মোহাম্মদপুর, রায়ের বাজার, বসিলা এলাকায় পৃথক ৬টি স্থানে প্রায় ৮ বছর যাবৎ প্রায় ২,০০০ টি বাড়ি ও ১টি এর্পাটম্যান্টে অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়ে রাতারাতি কোটিপতি হয়েছে। একাধিক উক্ত জোনের কর্মচারী স্থানীয় দালাল ও কর্মকর্তাগন ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর স্থানীয় থানার কিছু অসাধু পুলিশ কর্মকর্তা।
অনুসন্ধান কালে তিতাসের কর্মরত কয়েক জন ব্যক্তি নিজেদের পরিচয় গোপন রাখার শর্তে অবৈধ সংযোগে সহায়তাকারী কিছু ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করে বলেন তিতাসের অবৈধ গ্যাস সংযোগে জড়িতরা প্রভাবশালী হওয়ায় সৎ দায়িত্বশীল কর্মকর্তা কর্মচারীরা প্রতিবাদ করতে সাহস পান না।
একই নিয়মে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা ও দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানাসহ ঢাকা জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় ব্যবহার করা হচ্ছে অবৈধ গ্যাস।

অবৈধ সংযোগে জরাজিন্ন স্থানঃ
মোহাম্মদপুর, রায়ের বাজার আজিজ খাঁন রোড এর ৪০০০ ফুট অবৈধ পাইপ স্থাপন করিয়া রোডের আশ পাশের প্রায় ৩০০ (তিন শত) বাড়িতে প্রায় ৪০০০
(চার হাজার) চুলায় অবৈধ সংযোগের গ্যাস জ্বলছে।
হাজারী বাগ বারৈই খালী মডেল টাউন হাউজিং এলাকার (শিকদার মেডিকল এর উত্তর পাশ এলাকায়) ৫০০০ (পাঁচ হাজার) অবৈধ বিতরন পাইপ স্থাপন করিয়াপ্রায় ৪৫০টি বাড়িতে ৫০০০ (পাঁচ হাজার) চুলায় গ্যাস ব্যবহার হচ্ছে

রায়ের বাজার সুলতানগঞ্জ এলাকায় ২৪৩/৬ রাজকমল এর্পাটম্যান্ট এর ২৮৪টি ফ্ল্যাটে অবৈধ সংযোগ এর মাধ্যমে গ্যাস ব্যবহার হচ্ছে। রাজকমল এর্পাটম্যান্ট নির্মিত হয়েছে ২০১৬-২০১৭ সালে, কিন্তু সেই এর্পাটম্যান্টে গ্যাস সংযোগ দেখানো হয়েছে ২০১৩ সালে, কিন্তু ২০১৩ সালে ভবন স্থানের যায়গাটি পুকুর ছিল। অবৈধ সংযোগ বৈধ করন গ্যাজেটে ও উক্ত রাজকমল এর্পাটম্যান্ট গ্রাহক এর নাম নেই।
কেরানীগঞ্জের দুই থানার মধ্যেস্থল সুবাড্ডা ইউনিয়ন ও জিনজিরা এলাকার বিভিন্ন গার্মেন্টস পট্টি এলাকার আশে পাশে গড়ে উঠেছে ওয়াস মেইল ও ডায়ার মেশিন উক্ত থানা এলাকায় প্রায় শতাধীক ওয়াস মেইল ও ডায়ার মেশিন রয়েছে। ডায়ার মেশিনে কাপড় শুকানোর জন্য প্রচুর পরিমান গ্যাসের ব্যবহার হচ্ছে। ওয়াশ মেইলে কাপড় ভিজানোর জন পানি গরম করতে ব্যবহার হচ্ছে অবৈধ গ্যাস। এক একটি কারখানায় প্রায় প্রতিদিন আনুমানিক দুই হতে তিনশত ডাবল চুলার গ্যাস পোড়ানো হচ্ছে। এছাড়াও দুই এলাকায় রয়েছে বিভিন্ন বাসা বাড়ীতে বৈধ গ্যাসের অন্তরালে অবৈধ গ্যাস। তা নিয়ন্ত্রন করছে জিনজিরা জোনাল অফিসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগন, ঠিকাদার সমিতি, স্থানীয় ইউপি সদস্য এবং এলাকার প্রভাবশালী কিছু মাস্তান ও স্থানীয় সংসদ সদস্য।
কদমতলী থানা এলাকার জুরাইন বাড়ি নং- ১৯৮,আব্বাস মিয়ার বাড়ি,উক্ত বাড়িতে বৈধ চুলার পাশ রয়েছে ১০টি, সেখানে অবৈধ গ্যাস জলে৭০টিতে। বাড়িওয়ালা আব্বাস মিয়া অনুসন্ধান কর্মীদের বলেন সংশ্লিষ্ট জোনাল অফিসের কর্মকর্তাদের মেনেজ করেই এই অবৈধ চুলায় দীর্ঘদিন যাবৎ তিনি তার বাড়িতে গ্যাস ব্যবহার করছেন। এছাড়াও মতিঝিল জোনাল অফিসের পত্রে উল্লেখিত বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ব্যাপক অবৈধ গ্যাস ব্যবহারের সন্ধান পাওয়া যায়। কল কারখানা, ছোট বড় খাবার হোটেল, বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট গুলোতেও পাল্লা দিয়ে অবৈধ গ্যাস জালানো হচ্ছে।

তিতাসের অবৈধ গ্যাস সংযোগের তদবির বাজ ও সহায়তাকারীকর্মকর্তা ও দালালদের প্রতিহত করা না গেলে দিন দিন গ্যাস দূর্নীতি বৃদ্ধি পাবে। তিতাসের জোনাল অফিসের কিছু কর্মকর্তা কর্মচারী নিজেদের পরিচয় গোপন করে বলে অবৈধ সংযোগের জড়িত কিছু অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারী ও দালাল তদবির বাজদের চিহ্নিত করে তাদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলে উল্লেখিত ব্যক্তিবর্গ দীর্ঘদিন যাবৎ তারা তিতাসের অবৈধ সংযোগ বানিজ্য করে যাচ্ছে। মোহাম্মদপুর থানা এলাকা চাঁদ উদ্যান হাউজিং,সাতমসজিদ হাউজিং ও সমগ্র বসিলা এলাকা। বসিলা এলাকায় প্রায় ১,০০০টি বাড়ীতে কয়েক হাজার চুলায় অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে পাওয়া গ্যাস জ্বলে।
স্থানীয় কিছু লোকজন জানায় অবৈধ সেবা পাওয়া গ্রাহকরা কখনো যদি মাসিক চুক্তিভিত্তিক টাকা সময়মত দিতে না পারে তাহলে অভিযানের নাম করে মাঝে মধ্যে লোক দেখানো অবৈধ সংযোগ কিছু দিনের জন্য জোনাল কর্মকর্তারা ডাকঢোল পিটিয়ে অবৈধ সংযোগের স্থানে গিয়ে গ্যাস সরবরাহ বিচ্ছিহ্ন করে দিয়ে থাকে । এর পর তদবির বাজদের মাধ্যমে গোপনে যোগাযোগ রক্ষা করে বকেয়া অবৈধ পাওনা মিটিয়ে পূনরায় গোপনে মেরামতের নামে সংযোগ চালু করে দিয়ে থাকে স্থানীয় জোনাল অফিসের গ্যাস কর্তৃপক্ষ।

অবৈধ গ্যাস সংযোগে কারা সহায়তা করেঃ
“ক” মিটারং এন্ড ভিজিল্যান্স শাখা: (২০০৯-২০১৪)
মিজানুর রহামন- ব্যবস্থাপক,জাহিদ হোসেন মেকানিক (বিগ লিডার),সেলিম মিয়া- প্রকর্মী (কিং অব টিম),নূরুল ইসলাম- প্রকর্মী,শাহ আলম- সুপারভাইজর (গ্যাস সম্রাট),খান মিজানুর রহমান- সুপারভাইজার।

“খ” রাজস্ব ডিজকানেকশন টিম: (২০০৯-২০১৭)
রকিব উদ্দিন- সহঃকর্মকর্তা (স্পেশাল পাওয়ার), আবুল হোসেন মোল্লা- সহঃকর্মকর্তা (রয়েল বেঙ্গল টাইগার),শিমুল গমেজ- সহঃকর্মকর্তা,নজরুল ইসলাম- সহঃব্যবস্থাপক, এমদাদুল হক- সহঃকর্মকর্তা, মীর আমিনুর রহমান- সহঃকর্মকর্তা, মাহমুদ বিপ্লব- সুপারভাইজার, তহুরুল- প্রকর্মী, হান্নান মোস্তাফী- হিসাব সহকারী, মাইনুল সুজন- হিসাব সহকারী, বিমল প্রামানিক- হিসাব সহকারী, আসাফুল্লাদৌল্লা টুটুল-হিসাব সহকারী, শফিকুল ইসলাম- সাহায্যকারী,তোফাজ্জল হোসেন- সাহায্যকারী।

“গ” রাজস্ব কম্পিউটার: (২০০৯-২০১৭)
ফরিদ উদ্দিন- ডিজিএম, হাফিজুর রহমান- ব্যবস্থাপক, পরাগ দেবনাথ- ব্যবস্থাপক, নিলাম্বর সাহা- সহ ব্যবস্থাপক, সুলকতান কিরন- সহ ব্যবস্থাপক, রকিব উদ্দিন- সহ কর্মকর্তা, আবু তাহের- হিসাব সহকারী, আহাদ আলী- হিসাব সহকারী, রাশেদ- অপারেটর, আসাফুদ্দৌলা টুটুল- হিসাব সহকারী।

“ঘ” বিক্রয় আবাশিক শাখাঃ (২০১৩-২০১৭ )
আতোর আলী- ব্যবস্থাপক, ফয়েজ উদ্দিন- উপ-ব্যবস্থাপক, শহিদুল ইসলাম- সহ ব্যবস্থাপক, মফিজুর রহমান- উপ: সহ:প্রকৌ:, হারুন অর রশিদ- উপ: সহ:প্রকৌ:, নিয়াকত আলী- উপ: সহ:প্রকৌশলী, সাজ্জাদ হোসেন- সুপারভাইজার, আবু হানিফ- সুপারভাইজার, ইকবাল হোসেন- সুপারভাইজার, বদরুল- স্টোর কিপার।

“ঙ” উৎস্য ও ঠিকাদারী এজেন্ট (২০১০-২০১৭ )
সামাদ, নজরুল, পলাশ, জসিম, রানা, কাইয়ুম, হানিফ, ইসমাইল, সবুজ, খলিলুর রহমান (ইতালী খলিল), আবু হানিফ- গ্যাস কন্ট্রাকটর, জাহাঙ্গীর হোসেন- গ্যাস মিস্ত্রি, আলম খান- বাড়ীওয়াল, মোকলেছ (গ্যাস কন্টাকটার),আলম সাব (হাউজিং মালিক), ইঞ্জিঃ আল মামুন (ব্যবস্থাপনা পরিচালক), কালাম শেখ- বাড়ীওয়লা, মাসুদ- যুবলীগ নেতা, নান্নু মিয়া- গ্যাস মিস্ত্রি, খোকন- বাড়ীওয়ালা,আহসান উল্লাহ- প্রকর্মী, তিতাসগ্যাস, ধানমন্ডি অফিস,আজাদ হোসেন- সহকারী, তিতাসগ্যাস, ধানমন্ডি অফিস, প্রকৌশলী আতরআলী, ম্যানেজার, তিতাসগ্যাস, ধানমন্ডি অফিস,মকবুল হোসেন- বাড়ীওয়ালা, সাজ্জাদ হোসেন-সুপারভাইজার,হানিফ ফরাজী- সুপারভাইজার, ইঞ্জি: ফয়েজ- উপ-ব্যবস্থাপক, ইঞ্জি: রানা আকরব-জি.এম,ইঞ্জি: মশিউর রহমান- এম.ডি, আবু তাহের- হিসাব সহকারী, বদরুল- স্টোর কিপার, আবু তাহের- হিসাব সহকারী, তিতাস গ্যাস, ধানমন্ডি অফিস, সুলতান মাহমুদ কিরন- উপ-ব্যবস্থাপক, তিতাস গ্যাস, ধানমন্ডি অফিস,হাফিজুর রহমান – ম্যানেজার, তিতাস গ্যাস, ধানমন্ডি অফিস,স্বাগতম কুমার সাহা, প্রকৌশলী, জিনজিরা অফিস,
ফজলে হাসান, উপ- প্রকৌশলী, জিনজিরা অফিস,আক্তারুজ্জামান, শ্রমিক কর্মকর্তা, জিনজিরা অফিস,সরকার আলম, শ্রমিক কর্মকর্তা, জিনজিরা অফিস।
এ বি এম আব্দুল ফাত্তাহ, চেয়ারম্যান, পেট্রো বাংলা।
সারা বাংলাদেশে অবৈধ গ্যাস ব্যবহারকারী ও সহায়তাকারী কর্মকর্তা কর্মচারী তদবিরবাজ দালাল চক্র অজ্ঞাতনামা প্রায় দুই লক্ষ ব্যাক্তি।

যে ভাবে বাধাবিপত্তির সম্মুখিন হন অনুসন্ধান কর্মীগন
মহোদয়, দেশ ও জনস্বার্থে মাঠ পর্যায়ে সংস্থার পক্ষে সেচ্ছাসেবী মানবাধিকার কর্মীগন মাঝেমধ্যে স্থানীয় পর্যায়ের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিভিন্ন অপরাধের তথ্য দিয়ে তাহা নির্মূলের লক্ষ্যে সহায়তা করলে তাৎক্ষণিক পুলিশ বা যথাযথ কর্তৃপক্ষ কোন তৎপরতা দেখায় না বা চিহ্নিত অপরাধীদের বিরুদ্ধে সঠিক তথ্য প্রদান করলেও দায়িত্বে অবহেলাকারী যথাযথ কর্তৃপক্ষ কোন রকম আইনানুগ ব্যবস্থা নেয় না।
উপরন্তু দূর্নীতিবাজ সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারী ও পুলিশের লালিত-পালিত চাঁদাবাজসহ বিভিন্ন অপরাধীদের কাছে মানবাধিকার কর্মীদের চিহ্নিত করে দিয়ে তাদের উপর সন্ত্রাসী চামলা চালিয়ে হত্যার অপচেষ্টাসহ নানা ধরনের নির্যাতন চালিয়ে থাকে। থামিয়ে দেয় অনুসন্ধানকর্মীদের অপরাধমূলক তথ্য সংগ্রহ করা। তবে এমন নির্যাতনের স্বীকার হওয়া কর্মীরা থানায় মামলা করলে পুলিশ মামলার তদন্ত হিমাগারে রেখে দিয়ে ঘটনায় জড়িত আসামীদের গ্রেফতার না করে দায়িত্ব অবহেলা করে মামলার ঘটনা ভিন্ন দিকে প্রভাবিত করার অপচেষ্টা চালিয়ে থাকেন। আর অপরাধীকে নানা অপরাধ করার সুকৌশলের সুযোগ করে দেয়। এর ফলে দিন দিন অপরাধ প্রবনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

সুপারিশমালাঃ

১। নানাবিধ অপরাধী গডফাদার মাস্তানসহ দাগীদোষী ফেরারি পলাতক মামলার আসামীদের নজরদারী মূলক চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা।
২। ডিএমপি ও ঢাকা জেলাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানের চাঁদাবাজ ছিনতাইকারী মাদক ও অবৈধ নারী ব্যবসায়ী সমাজের নানান ধরনের নির্যাতন জুলূম অত্যাচার, ধর্ষন, দূর্নীতি বন্ধ করার নিমিত্তে আইন অনুযায়ী সঠিক ব্যবস্থা গ্রহন করা।
৩। দেশের সকল থানাধীন এলাকার অলিগলিসহ রাস্তাঘাটে পুলিশের দায়িত্ব অবহেলা বিহীন টহল পাহারা জোরদার করা।
৪। মামলার ভয় দেখিয়ে সাধারণ মানুষকে আটক করে থানায় ফ্লরিং টর্চার সেলে এনে নানা ধরনের ভয়ভীতি পূর্বক শারীরিক নির্যাতন করে ঘুষ গ্রহণ করে ছেড়ে দেয়া বা উর্ধতন কর্মকর্তাদের নজর এড়াতে মনগড়াদোষী সাবস্থ্য করা বন্ধ করা।
৫। আদালতে নির্দেশ ব্যতিত আটককৃতদের উপর নির্যাতন জুলুম অত্যাচার বন্ধ করা।
৬। অপরাধ অনুসন্ধানী স্বেচ্ছাসেবী কর্মীদের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা বিধানসহ তাদের নিরাপত্তা দেওয়া এবং দেশ ও জনস্বার্থ মূলক দেওয়া তথ্য উপাত্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ পূর্বক যাবতীয় ব্যবস্থা করা।

পরবর্তী পদক্ষেপঃ

ক) মাদক ও অবৈধ নারী ব্যবসায়ী ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, অসামাজিক ব্যক্তিবর্গসহ নানাবিধ অপরাধীদের তথ্য সংগ্রহ পূর্বক তালিকা প্রকাশ করা।
খ) দেশ ও জনস্বার্থে অপরাধ নির্মূলের লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে অনুসন্ধান কার্যক্রম অব্যাহত রাখা।
গ) আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সহ যথাযথ কর্মকর্তাদের অপরাধ ও অপরাধীদের তথ্য দিয়ে বরাবরের মতো সহায়তা করা।
ঘ) অপরাধীদের ফাঁদ হতে রেহাই পেতে মানুষের মাঝে জন সচেতনতা বৃদ্ধি করাসহ ভোক্তভূগিদের আইনগত সহায়তা করা।
ঙ) উল্লেখিত অপরাধ নির্মূল না হলে জনস্বার্থে সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের বিরুদ্ধে আদালতের দারস্থ হওয়া।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com