1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

মুক্তিযোদ্ধা ফারুক হত্যা : কারাগারেই থাকছেন মেয়র মুক্তি

  • আপডেট সময় সোমবার, ১৩ জুন, ২০২২, ১২.৩৩ পিএম
  • ১৭৮ বার পড়া হয়েছে

সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তি/ ছবি : সংগৃহীত

টাঙ্গাইলের আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তিকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত থাকবে বলে আদেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে তার জামিন বিষয়ে রুল তিন সপ্তাহের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্ট বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক মেয়র মুক্তিকে কারাগারেই থাকতে হচ্ছে।

সোমবার (১৩ জুন) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এই আদেশ দেন।

আদালতে মুক্তির পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিত দেবনাথ।

এর আগে গত ২৮ এপ্রিল ফারুক আহমেদ হত্যা মামলায় টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তিকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। একইসঙ্গে মামলাটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

গত ২৭ এপ্রিল এই মামলায় সহিদুর রহমান খান মুক্তিকে জামিন দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। পরে হাইকোর্টের জামিন আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

গত ১০ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের প্রথম অতিরিক্ত জেলা দায়রা জজ মাসুদ পারভেজ মুক্তিকে জামিন দেন। পরে ২৮ ফেব্রুয়ারি তার অন্তর্বর্তী জামিন বাতিল হয়। এরপর হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করেন মুক্তি।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১৮ জানুয়ারি নিহত হন টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফারুক আহমেদ। তার গুলিবিদ্ধ লাশ কলেজপাড়ার বাসার কাছ থেকে উদ্ধার হয়। এ ঘটনার তিন দিন পর তার স্ত্রী নাহার আহমেদ বাদী হয়ে টাঙ্গাইল সদর থানায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে হত্যা মামলা করেন।

এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে গোয়েন্দা পুলিশ আনিসুল ইসলাম রাজা ও মোহাম্মদ আলী নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করে। আদালতে এ দুই আসামির দেওয়া স্বীকারোক্তি অনুযায়ী হত্যার সঙ্গে জড়িত সাবেক সাংসদ আমানুর রহমান খান রানা। তার তিন ভাই টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক মেয়র সহিদুর রহমান খান মুক্তি, ব্যবসায়ী নেতা জাহিদুর রহমান খান কাকন এবং ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি সানিয়াত খান বাপ্পার জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে।

পরে অভিযুক্তরা আত্মগোপনে চলে যান। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে তৎকালীন সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান ও তার অপর তিন ভাইসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেয় গোয়েন্দা পুলিশ। আমানুর রহমান খান রানা ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে আত্মসমর্পণ করেন। প্রায় তিন বছর হাজতবাসের পর তিনি জামিন পেয়ে মুক্ত আছেন। তাদের অপর দুই ভাই আত্মগোপনে রয়েছে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com