শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:১৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

নারী পাচারকারী সাইফুল্লাহদের চক্রান্ত হতে রক্ষ পেতে চায় এক নারী, পর্ব—০২

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫, ৪.৩৩ পিএম
  • ১৫০ বার পড়া হয়েছে
নারী পাচারকারী সাইফুল্লাহদের চক্রান্ত হতে রক্ষ পেতে চায় এক নারী, পর্ব—০২
সিএনএম প্রতিবেদনঃ
বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জের মজিদ হাওলাদারের ছেলে সাইফুল্লাহ সক্রিয় সংঘবদ্ধ নারী পাচারকারী।
সূত্রে জানা যায়,রুনা (ছদ্মনাম) নামক এক নারী যিনি এক সন্তানের জননী ২০১৭ইং সালে তিনি স্বামী পরিত্যক্তা হয়ে জীবিকা নির্বাহের তাগিদে কাজের সন্ধানে বিভিন্ন গার্মেন্টস এলাকায় ঘুরাঘুরি করে। ঐ সময় নাজমা ও সাইফুল্লাহর সাথে তাহার পরিচয় হয়। পরিচয়সূত্রে তারা ঐ নারীকে বেশি বেতনে গার্মেন্টস-এ কাজ দেওয়ার কথা বলে আশ্বস্থ করে। ঐ নারী সরল বিশ্বাসে তাদের কথা বিশ্বাস করে গার্মেন্টসে কাজ পাওয়ার জন্য নাজমা ও সাইফুল্লাহর সাথে যায়। তারা ছদ্মনাম রুনাকে গার্মেন্টস—এর পরিবর্তে রাজধানী অসামাজিক কার্যকলাপ চলা একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে তাকে একটি কক্ষে আটক করে তাহার ইচ্ছার বিরুদ্ধে নানা ধরনের শারিরীক মানসিক নির্যাতন করে নারী পাচারকারী সাইফুল্লাহ গংরা।
সেখানে কয়েকদিন তাকে আটক রেখে নারী ব্যবসায়ী অসামাজিক ব্যক্তিবর্গ সংবদ্ধ চক্র সাইফুল্লাহগংরা একেরপর এক ঐ নারীকে ধর্ষন করে। এবং বহিরাগত পুরুষ দ্বারা তাহাকে দিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ করায়। এরই মধ্যে ভুক্তভোগী নারী অসুস্থ হয়ে পড়লে সেখানে ৫/৬দিন আটক রাখার পর তাকে দিয়ে করানো বিভিন্ন পুরুষের সাথে অসামাজিক কার্যকলাপের ভিডিও ফুটেজ তাদের হোটেলে থাকা গোপন ক্যামেরায় ধারন করে তাহারা ঐ নারীকে দেখায় এবং তাকে নানা ধরনের ভয়—ভীতি হুমকি প্রদর্শন করে ও ভুক্তভোগী নারীর সন্তানকে প্রাননাশের ভয়—ভীতি দেখিয়ে  দিনের পর দিন, মাসের পর মাস তাকে সাইফুল্লাহ ও নাজমার কবজায় জিম্মী করে রেখে ঐ নারীকে দিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে নিয়ে অন্যান্য পেশাদার পতিতা নারীদের সাথে মিশিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ করায়।একপর্যায়ে সাইফুল্লাহ বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট বাসা ভাড়া নিয়ে ভুক্তভোগী নারীকে হোটেল হতে এনে যে বাসাগুলোতে রাখত সে বাসায় সাইফুল্লাহ ভুক্তভোগী নারীকে তার ২য় স্ত্রী পরিচয় দিয়ে ঐ বাসাগুলোতেও বহিরাগত পুরুষ এনে তাকে দিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ করাতো। সেখানে দেশের প্রত্যান্ত অঞ্চল হতে বিভিন্ন মেয়েদের সাইফুল্লাগংদের প্রেম বিয়ে ও বিভিন্ন কাজের কথা বলে নানা ধরনের ফাদে ফেলে ঐ সকল ফ্ল্যাট বাসায় এনে প্রথমে মেয়েদের সাইফুল্লাহগংরা গনধর্ষন করতো। তারপর যাহারা ছদ্মনাম রুনার মতো যাদেরকে বশে আনতে পারতো তাদেরকে ঢাকা শহরের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে নিয়ে দেহ ব্যবসার জন্য সরবরাহ করা হতো।

সাইফুল্লাহ গংদের কথার অবাধ্য হলে এবং এ খারাপ কাজ করতে না চাইলে তখন তাদের জিম্মি থাকা মেয়েদের ডি.এমি.পর যে কোন আবাসিক হোটেলে সাইফুল্লাহ ও নাজমা দেহ ব্যবসার জন্য উঠিয়ে দিয়ে সাইফুল্লাহ নিজে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে পুলিশকে ভুল বুঝিয়ে তথ্য দিয়ে ঐ হোটেলে অভিযান চালিয়ে ভুক্তভোগী নারীদেরসহ অন্যন্য মেয়েকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেয়। সেক্ষেত্রে ঘটনাস্থলের থানা পুলিশ অপহৃত ও ধর্ষিতা নারীদের  মানবপাচার আইনে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠিয়ে থাকেন। কিন্তু মেয়েদের জীবনের ঘটনা গ্রেফতার হওয়ার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সব খুলে বলার পরও মেয়েরা সত্যিকার অর্থে রক্ষা পান না। তাদের মানবপাচার আইনের মামলায় জেল-হাজাতে যেতে হয়। এমন এক লোহমর্ষক ক্রাইম নিউজ মিডিয়ার কাছে ভুক্তভোগী নারী নিজের নাম গোপন রাখার শর্তে বলেন, আমি এই সাইফুল্লাহ ফাদে পা দিয়ে ……….

পুলিশে সোপার্দ হওয়ার পর আমি ও অন্যান্য মেয়েরা আমাদের জীবনের সকল ঘটনা পুলিশকে খুলে বলি কিন্তু পুলিশ আমাদের কথা না শুনে সাইফুল্লাহগংদের কাছ হতে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে এবং আমাদেরকে পেশাদার পতিতা বানাইতে পুলিশ আমাদেরকে মানব পাাচর আইনে মামলার আসামী বানিয়ে আদালতে চালান দেয়। উক্ত মামলায় জামিনে মুক্ত হয়ে অনেক দিন কোর্টে হাজিরা দিলে মামলা হতে খালাস পাই।

এমতাবস্থায় আমি খারাপ পথ ছেড়ে চিরজীবনের জন্য ভালো হওয়ার জন্য একটি ছেলেকে বিয়ে করি এবং আমি খারাপ পথ ছেড়ে চিরতরে ভালো হয়ে যাই। আমার ২য় স্বামী আমার ১ম ঘরের সন্তানসহ মেনে নেয় এবং আমার ভোরন—পোষন দেয় বর্তমানে আমার স্বামী বিদেশ গিয়ে  কর্ম করছে। এই সুযোগে সাইফুল্লাহগংরা আমার পিছনে উঠে—পরে লেগেছে পূর্বের ন্যায় আমাকে দিয়ে দেহ ব্যবসা করানোর জন্য সাইফুল্লাহ প্রস্তাব দেয়। আমি রাজি না হলে আমার বিরুদ্ধে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে আমাকে সমাজে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য ও পূর্বের ন্যায় সাইফুল্লাহ চক্রের সিন্ডিকেটে নিয়ে আবারও অসামাজিক কার্যকলাপ করানোর জন্য নানাভাবে আমাকে বাধ্য করার চেষ্টা চালাচ্ছে। আমি রাজি না হওয়ায় আমার বিরুদ্ধে সাইফুল্লাহ নিজে ও বিভিন্ন লোক দ্বারা আমাকে ও আমার পরিবারকে একের পর এক মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।
আমার নামে দেওয়া মামলাগুলোর হলো
যাহার জিডি সূত্রে দক্ষিন খান থানার মামলা জিডি নং—৬১২, তারিখ— ১১/০৮/২০২৩ইং জিডিমূলে মামলা হয়।
কেরানীগঞ্জ মডেল, সি.আর. মামলা নং—১২০৫ তারিখ ৫/১১/২০২৪, ধারা—১৪৩/৩২৩/৩২৫/৩৮৪/৩৭৯/৫০৬/৩৪। স্বারক নং—২০২১, তারিখ—০৫/১১/২০২৪ইং
বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিট্রেড আদালত ঢাকা, মামলা নং—১৬, তারিখ—২০২৫ইং, ফোজদারী কার্য বিধি ধারা—১০০
মাগুরার বিজ্ঞ শ্রীপুর আমলী আদালত, ধারা—৪০৬/৪২০/১০৯
বিজ্ঞ চীফমেট্রোপলিটন ম্যাজিট্রেড আদালত, সি.আর. মামলা নং—১৩৭/২০২৩ইং, থানা—খিলগাও, ধারা—১৮৬০ এর ৪০৬/৪২০/৫০৬/৩৪
যাত্রাবাড়ী থানার সি.আর  পিটিশন মামল নংÑ১২৯৫/২০২৪, ধারা—৩৬৪/৩৬৫/৩৮৬/৩৮৭/৩০৭/৩৪০ দন্ডবিধি

ঐ নারী কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে সাংবাদিকদের বলেন—এই মামলা ছাড়াও আরো বেশ কিছু মামলা দিয়েছে ঐ নারীর বিরুদ্ধে সাইফুল্লাহ চক্র।
আমাকে হয়রানি করে আসছে এছাড়া বিভিন্ন পত্র—পত্রিকায় কাল্পনিক ও গুজব কথা—বার্তা লিখে আমাকে সমাজে হেয়প্রতিপন্ন করছে। আমার জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো সমাজের কেউ জানতো না কিন্তু এখন সাইফুল্লাহ নানাভাবে পত্র—পত্রিকার ভুইফোর সাংবাদিকদের দিয়ে এবং সে নিজেও সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় লেখালেখি করে আমার মানসম্মান ক্ষুন্ন করছে।

আমি যদি সাইফুল্লাহর কথামতো সাইফুল্লাহর সাথে বিয়ে বসে বা বিয়ে ছাড়া সংসার করে পূর্বের ন্যায় অসামজিক ব্যবসা করে সাইফুল্লাহ চক্রকে টাকা—পয়সা কামাই, রোজগার করে দেই তাহলে সাইফুল্লাহগংরা আমাকে আর মামলা মোকাদ্দমা বা হয়রানি করবে না। আর যদি তাদের কথায় রাজি না হই তাহলে সাইফুল্লাহ চক্র আমাকে ও আমার সন্তানকে অপহরন করিয়া নিয়া হত্যা করে লাশ গুম করিয়া ফেলবে। আর নয়তো আমার বর্তমান স্বামীসহ আমার পরিবারকে মামলা মোকদ্দমায় ফাসাইয়া চিরতরে ধ্বংস করিয়া দিবে। আর আমাকে স্বামীর সংসার করতে দিবে না। সাইফুল্লাহসহ এ চক্রের নামে কাফরুল থানাসহ তাদের সংঘঠিত অপরাধ কর্মে বিভিন্ন থানায় মামলা মোকাদ্দমা রহিয়াছে। বর্তমানে এ চক্রের

উত্তরা পশ্চিম থানায় আব্দুল্লাহপুর এলাকায় কয়েকটি আবাসিক হোটেল এর অন্তরালে পতিতালয় স্থাপন করিয়া নারীদের আটক করিয়া দেহ ব্যবসা করানো হচ্ছে।
গুলশান এলাকায় স্পা নামে ১০/১৫টি স্পা সেন্টার এর অন্তরালে নারী ব্যবাসা পতিতালয় পটুয়াখালী পতিতালয়, ৪। ফরিদপুর পতিতালয়, ৫।দৌলদিয়া পতিতালয়, ৬। ময়মনসিংহ পতিতালয়
যশোর পতিতালয়, ৮। খুলনা পতিতালয়, ৯। টাংগাইল

পতিতালয় তাদের বিভিন্ন সরদারনী রযেছে ঐ সরদারনীদের কাছে বহু মেয়ে ঢাকা শহরে চাকুরীর সন্ধানে এসে প্রেম—ভালোবাসার ফাদে পড়ে অবগনিত মেয়েরা আটক রহিয়াছে। যাহা গোপন তদন্ত করলে জানা যাবে। এছাড়া তাদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মালয়শিয়া, দুবাই, ভারত বিভিন্ন এজেন্টদের কাছে পতিতা ব্যবসার জন্য মেয়েদের দালালদের সাথে স্বামী স্ত্রী পরিচয় দিয়ে ট্যুরিস্ট ভিসা বানিয়ে নানা ফন্দি ফিকির করে ইমিগ্রেশন কতৃর্পক্ষকে গোপনে ম্যানেজ করে ঐ সকল মেয়েদের ভুল বুঝিয়ে প্রতি মাসেই শত শত মেয়েদের সেখানে পতিতাবৃত্তি করার জন্য পাচার করা হচ্ছে।

দায়িত্বহীন অসাধু কতিপয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য অর্থ কামনোর লালসায় দায়িত্ব অবহেলা পূর্বক এ সকল নারী পাচারকারীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছ হতে গোপন সুবিধা পাওয়ায় দেশের নারীরা অগনিত হারে ধর্ষন হচ্ছে কেউ আইনানুগ ব্যবস্থা করার সাহস করলে তাকে স্থানীয় থানা—পুলিশের আকর্ষিক অভিযানে আটক নারীদের গ্রেফতার করিয়ে পতিতা সাজিয়ে আদালতে বিচারের জন্য সোপর্দ করা হয়। তখন কোন নারী ছাড়া পেয়ে এসে আর কোনদিন অপরাধী চক্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস করে না। আর কেউ যদি প্রতিবাদ করেও তাহলে সেই নারীকে স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উল্টো খারাপ নারী হিসাবে অপবাদ দিয়ে থাকে। কোন রকম আইনানুগ ব্যবস্থা নেয় না। আমি নিজেও এরকম একজন ভুক্তভোগী।

ঐ নারী আরো বলেন —সাইফুল্লাহ এবং তার চক্রের লোকজন বিভিন্ন আন্ডারগ্রাউন্ড পত্রিকার আইডি কার্ড নিয়ে নিজেরা সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়ায় এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কখন কোথাও সন্দেহের জিজ্ঞাসাবাদে পড়লে তারা নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে থাকে। তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর হতে ধরাছোয়ার বাহিরেই থেকে যায় এই চক্র। তাছাড়া সাইফুল্লাহ কামরুল থানার ধর্ষন মামলার পলাতক আসামী তাকে কাফরুল থানা পুলিশ ঢাকা রায়সাহেব বাজার কোর্ট কাচারী এলাকা হতে গ্রেফতার করলে ঐ চক্র পুলিশের উপরে হামলা করে সাইফুল্লাহকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। সাইফুল্লাহগংরা পুলিশকে পর্যন্ত মারধর করে এই চক্র সাইফুল্লাহগংদের পুলিশ হাত হতে ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়ার পর আবার গোপনে থেকে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় এবং কাফরুল থানার মামলার তদন্ত ভিন্ন দিকে প্রভাবিত করতে ও মামলা থেকে রেহায় পেতে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রমূলক লেখা—লেখি করছে এবং বিভিন্ন পত্রিকায় অপসংবাদ প্রকাশ করে আসছে। সাইফুল্লাহর একাধিক নামে বে নামে প্রায় শতাধিক মোবাইল সিম রহিয়াছে। এছাড়া এই চক্রটি দেহ ব্যবসার খদ্দের যোগাতে ছোট ছোট ভিজিটিং কার্ডে মোবাইল নম্বর ছাপিয়ে ঢাকা শহরের আনাচে—কানাছে রাস্তাঘাটে খদ্দের সংগ্রের জন্য ভিজিটিং কার্ড ছড়িয়ে ছিটিয়ে ফেলে রাখে। ঢাকা শহরের রাস্তাঘাটে চলাফেরা করলেই এইসব ভিজিটিং কার্ড মানুষের নজর কারে।

এই চক্রের সাথে খদ্দের সংগ্রহকারী ঢাকা শহরে প্রায় ২ হাজার দালালচক্র রহিয়াছে তাদের কাজ হলো ভিজিটিং কার্ডে মোবাইল নম্বর ছাপিয়ে মানুষের নজরকারার জন্য রাস্তাঘাটে বিলি করা। ভোক্তভুগী রুনা বলেন এই সাইফুল্লাহ চক্রের মাধ্যমে যে নারীরা ভারত, মালয়শিয়া, ওমান, দুবাইসহ দেশ বিদেশের পতিতারয়ে পাচার হয়ে রয়েছে এ রকম নারীর সংখ্যা প্রায় ২ হাজারেরও উপরে ঐসকল পাচার হওয়া নারীদের উদ্ধার করে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিতে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও মানবাধিকার সংস্থাদের প্রতি ঐ নারী আকুল আবেদন জানান এবং ঐ নারী নিজে ও তার পরিবারের নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন মহলে আকুল আবেদন করেছেন।

এ বিষয়ে সাইফুল্লাহর মুঠোফোনে কল করে তাকে না পাওয়ায় তার বক্তব্য দেওয়া গেল না।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved © 2015-2025
Theme Developed BY ThemesBazar.Com