1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১১ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু চিরন্তন সত্য — জিএম জামাল কষ্টের জীবন — জিএম জামাল

করোনা ঝুঁকিতে যৌনপল্লীর হাজারো নারী-শিশু

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২১, ৬.০৪ এএম
  • ৩৪২ বার পড়া হয়েছে
করোনা ঝুঁকিতে যৌনপল্লীর হাজারো নারী-শিশু

সিএনএম প্রতিনিধিঃ

করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার সারাদেশে এক সপ্তাহের জন্য কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করলেও দেশের সবচেয়ে বড় যৌনপল্লী রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ায় নেই কোনো বিধিনিষেধ। এখানে অবাধে যাতায়াত করছে শত শত মানুষ। ফলে সংক্রমণ ঝুঁকিতে রয়েছে এই পল্লীতে বসবাস করা কয়েক হাজার নারী-শিশু।

জানা গেছে, এখানে কঠোর বিধি নিষেধের কোনো প্রভাব পড়েনি। প্রতিদিনই খদ্দের আসছেন। পেশাগত কারণে তাদের সময়ও দিচ্ছেন যৌনকর্মীরা। তবে গত বছর দীর্ঘদিন এই যৌনপল্লীটি লকডাউনের আওতায় ছিল এবং এখানে সরকারি অনুদানের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি এনজিও ও পুলিশের পক্ষ থেকে আর্থিক সহযোগিতাসহ খাবার বিতরণ করা হয়। কিন্তু এবার চিত্র পুরোটাই ভিন্ন।

সরকারি হিসাব মতে, দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ১ হাজার ৬০০ যৌনকর্মীর বসবাস। তবে বিভিন্ন এনজিও এ সংখ্যাকে ৫ হাজারের বেশি দাবি করে আসছে। এখন যেহারে করোনায় আক্রান্ত মানুষ বাড়ছে তাতে যৌনপল্লীর এমন ঘিঞ্জি পরিবেশে মানুষ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে থাকে।

পল্লীর খদ্দেরদের কে কোথা থেকে এসেছেন, তাদের শারীরিক অবস্থা কেমন তা জানার কোনো উপায় নেই। কারণ পল্লীর অনেক বাসিন্দা এ বিষয়ে এখনো অসচেতন। ফলে একবার সংক্রমণ ছড়ালে তা ভয়াবহ আকার ধারণ করবে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

যৌনকর্মীরা জানান, আমরা পেটের দায়ে এখানে রয়েছি। প্রতিদিন বিভিন্ন জায়গা থেকে খদ্দের আসা-যাওয়া করেন। পেশাগত কারণে তাদের ঘরে নিতে হয়, না বলার সুযোগ নেই। কিন্তু এদের মধ্যে কে করোনায় আক্রান্ত কে সুস্থ তা শনাক্তের কোনো উপায় পল্লীতে নেই। এজন্য আতঙ্কে আছি। কিন্তু কাজ না করলে যে পেটেও ভাত যাবে না।

তারা আরও বলেন, গত বছর করোনায় পল্লী বন্ধ ছিল। কিন্তু এবার এখন পর্যন্ত পল্লীর স্বাভাবিক কার্যক্রম চলছে, লোকজন যদিও একটু কম আসে। এতো ঘিঞ্জি পরিবেশে স্বাস্থ্য বিধি মানা সম্ভব নয়। তবে আমরা ব্যক্তিগতভাবে কিছু সাবধানতা অবলম্বনের চেষ্টা করছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত দৌলতদিয়া যৌনপল্লীর বিষয়ে সরকারি কোনো নির্দেশনা আসেনি। এজন্য আমরা কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছি না। তবে সরকারি কোনো সহায়তা এলে তাদের দেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ২০২০ সালের ২০ মার্চ সন্ধ্যা ৬টা থেকে ২০ দিনের জন্য দেশের বৃহত্তম যৌনপল্লী গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া পতিতালয় বন্ধ করে দেয় স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন। ওই সময় সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার বন্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু গত ৫ এপ্রিল থেকে সরকার ঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হলেও পতিতাপল্লী বন্ধ করা হয়নি।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com