1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে : ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী

যমজ সন্তানদের অদ্ভুত গ্রাম

  • আপডেট সময় শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০২৪, ৩.৫৫ পিএম
  • ৩৮ বার পড়া হয়েছে

সিএনএম ডেস্কঃ

একটি গ্রামে বেশিরভাগ বাসিন্দাদের যমজ দেখাচ্ছে! কাউকেই আলাদাভাবে শনাক্ত করতে পারছেন না। তখন নিশ্চয়ই চমকে যাবেন। ভাবছেন, এও কী সম্ভব! কোথাও আছে এমন গ্রাম?

ভারতের কেরালা রাজ্যের একটি গ্রামের নাম কোদিনহি। এই গ্রামের অদ্ভুত বৈশিষ্ঠ্য এখানে সবাই যমজ। পুরো দুনিয়ার কাছেই এই গ্রামটি রহস্যময়। বিশ্বের কাছে এই গ্রামটি টুইন গ্রাম নামেও পরিচিত। সমগ্র বিশ্বে গড়ে এক হাজার মানুষে একজন যমজ হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলেও ২০১৫ সালের একটি সমীক্ষা জানাচ্ছে যে, এই গ্রামের ২০০০ মানুষের মধ্যে ২২০ জোড়া যমজ।

গ্রামে যমজের হার ৪২ শতাংশ যা দিনকে দিন বেড়েই চলছে। সমীক্ষা বলছে, ভারতে প্রতি হাজারে যমজের সংখ্যা ৯ জন এবং গোটা পৃথিবীতে সেই সংখ্যাটা প্রতি হাজারে ৬ জন আর সেই অনুযায়ী কোদিনহিতে প্রতি হাজারে যমজের সংখ্যা ৪৫ জন।

কালিকট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে এই গ্রামটি অবস্থিত। এই গ্রামের সবাইকে দেখতে প্রায় একই রকম। কেউ ভাই-বোন যমজ আবার কেউ ভাই-ভাই যমজ আবার কেউবা অন্য মায়ের সন্তান হলেও দেখতে একই রকম।

কেন এই গ্রামে এত যমজ শিশু জন্ম হয় এ নিয়ে ডাক্তার ও বিশেষজ্ঞরা অনেক গবেষণা করেছেন। তবে এর কোনো বিশেষ কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। ১৯৪৯ সালে এই গ্রামে প্রথম যমজ শিশুর জন্ম হয়, যা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। ২০১৫ সালে এখানে জন্ম নেয় ১৫ জোড়া যমজ শিশু।

অনেকের ধারণা, গ্রামের পরিবেশগত ও জিনগত নানা কারণে এখানে যমজ শিশু জন্মগ্রহণ করে। আবার অনেকেই মনে করেন, এসব ঈশ্বর প্রদত্ত। গ্রামটিতে বর্তমানে প্রায় ৪৫০-৫০০ জোড়া যমজ রয়েছে। আরো অবাক করা ব্যাপার হলো, এই গ্রামে যারা বউ হয়ে আসে এবং এই গ্রামের যেসব মেয়েরা অন্যত্র বউ হয়ে যায় তারাও যমজ শিশুর জন্ম দেয়।

২০০৮ সালের দিকে কোদিনহির একটি স্কুলে যমজ বোন সামিরা ও ফামিনা খেয়াল করে যে তারা ছাড়াও তাদের ক্লাসে ৮ জোড়া যমজ ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। এবং স্কুলের অন্য ক্লাসেও অনেকেই যমজ। একটি স্কুলেই মোট ২৪ জোড়া যমজের দেখা মিলেছিল।

চাইলে আপনিও ঘুরে আসতে পারেন এই গ্রাম থেকে। ঢাকা থেকে কলকাতা কিংবা দিল্লী গিয়ে ধরতে পারেন কালিকটের ফ্লাইট যা আপনাকে নামিয়ে দেবে কালিকট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। বিমানবন্দর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরেই এই গ্রাম। সরাসরি গাড়িতেও যেতে পারবেন। ট্রেনেও যেতে পারবেন সেখানে। কোদিনহির নিকটতম রেলওয়ে স্টেশন তনুর এবং পরপনানগড়ি। কোঝিকর স্টেশনটি কোদিনহি থেকে মাত্র ৩৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। বেঙ্গালুরু থেকে বাসে চেপেও পৌঁছোনো যায় কোদিনহি।

শুধুমাত্র ভারতেই নয়, বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশেও বিশেষ অঞ্চলে যমজদের দেখা মেলে, তবে সেটা কোদিনহির মতো নয়। দক্ষিণ ভিয়েতনামের হাং হিয়েপ, ব্রাজিলের ক্যানডিডো গোডোই এবং নাইজেরিয়ার ইগবো-ওরা গ্রামেও দেখা মেলে অনেক যমজের।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com