ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের, ওয়ারী থানাধীন নবাবপুরে ৪০মদনপাল লেন, ৬তলা ও ৩য় তলার ভবনের মধ্যে অতিগোপনে ২নম্বর কেবল তারের ব্যবসা। ঐ ভবনের নেতৃত্বদানকারী ডন মোঃ রফিক, তার নেতৃত্বে ঐ হোল্ডিং এর মধ্যে ৩/৪টি কারখানা চলে। রাতদিন ২৪ঘন্টা বি আর বি, আর আর , বিজলী, ষ্টানসহ ইত্যাদি নকল তার তামার বদলে গুনাহ ও সিলভারের গুনায় তৈরী করে থাকে ঐ সকল তার। তাহারা তামার তারের বদলে লোহা জাতীয় গুনাসহ ইত্যাদি লোক ঠকানো মানহীন পণ্য তৈরী করে মোশাররফ, বাদল, রফিক, তাদের গডফাদার হলো রফিক। তাহার আছে বিশাল সিন্ডিকেট এর মাধ্যমেই রফিক স্থানীয় থানাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বশীল অসাধু কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে দায়িত্বশীল সৎ কর্মকর্তাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে অপপ্রভাব খাটিয়ে তারা সরকারি কোন নিয়ম নীতি না মেনে কারখানা চালায়।উক্ত হোল্ডিং এর পাশেই হোটেল সাগরিকা সেখানে আছে ২নম্বর নকল কেবল তার পণ্য বানানো ব্যবসায়ী মালিক মোখলেস, আবির, জাকির, মোহাম্মদ আলী, আকরাম, জাহিদসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৫০/৬০জন। তারা উক্ত এলাকায় ১৫ হতে ২০টি কারখানা চালায় যাহা পুরাতন ভবনগুলো দিন দিন ঝুকিতে রয়েছে তাছাড়া ভবনগুলো অনেক ঝুকিপূর্ণ যে কোন সময় কারখানার মালামালের ভারে সাগরিকা আবাসিক হোটেল ভবন ধসে পড়ে আশে-পাশের ব্যবসায়ী লোকজন ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। তাদের কারখানায় তৈরীকৃত মানহীন ভেজাল ২ নম্বর কেবল তারের পণ্য নবাবপুরের অসাধু কিছু পাইকারী দোকানদারদের মাধ্যমে সরবরাহ করে। সারাদেশ ব্যাপী ছড়িয়ে দিচ্ছে তামার বদলে লোহার গুনার ও সিলভার এর ভেজাল কেবল তার। সিন্ডিকেটের রফিকের পাইকারী মাল সেল দেওয়ার দোকানের নাম : ঋঅঈঊঘঞঊজচজওঝঊ, দোকান নং-২০০, গ্রাউন্ড ফ্লোর সুন্দরবন স্কায়ার মার্কেট, নবাবপুরের শেষ মাথা, থানা-বংশাল, জেলা-ঢাকা। উক্ত বিষয়ে অনুসন্ধানকালে ওয়ারী থানা পুলিশের কোন সহায়তা পাওয়া যায় নাই।
এ বিষয়ে হিউম্যান রিসোর্স এন্ড হেল্থ ফাউন্ডেশন নামক একটি সংস্থার আইজিপিসহ বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ে অভিযোগ করেছে।
বিস্তারিত আরও আসছে ————-