1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু চিরন্তন সত্য — জিএম জামাল

“জীবন নাট্টের কথকথা”

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১.০৪ পিএম
  • ২৫৫ বার পড়া হয়েছে

শহীদ হায়াতঃ

খাগাইল ঢাকার কেরাণীগঞ্জ থানার ব্রাহ্মন কিত্তায়। মরা পোড়াইবার চিতা পীঠ লইয়া ইহার শ্মশান পীষ্ঠে গড়িয়া উঠিতেছে মন্দিরের নাট মন্দির। শিব-হরির সাথে সন্ধ্যা আরতিতে“হরে রাম, হরে কৃষ্ণর শ্রদ্ধায়” অর্ঘ্য উৎসর্গে মা’র পূজা হয় মহামায়া শ্মশান কালীর। মৃদাঙ্গ বাজে, কাঁশী শক্সঁখয় ভজন হয় হারমোনিয়ামের সুরে। মন্দিরে প্রতিমা রহিয়াছে কৃষ্ণ রাধার।লোকনাথ ব্রহ্মচারীর মুর্তি রহিয়াছে সাধক বিগ্রহের।তিন কোনাইচ্যায় ক্ষুদ্র পরিসরের মন্দির। শ্মশানে পুকুর নাই চিতা শেষে স্নান করিয়া উঠিবার। নিকটে ১৯৩০ সালে স্থাপিত ৩০ নংখাগাইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। যাহার ভূমির পরিমান চণ্ডি মাতুব্বরের দান করিয়া যাওয়া পাঁচ বিঘা জমি। শ্মশানের জমিও না’কি দান স্বত্বে প্রাপ্ত। নিরীহ সনাতনী সম্প্রদায়ের লঘু
সংখ্যকের প্রজন্ম সূত্রে প্রাপ্য পৈতিক-প্রপৈতিক ভিটার স্থায়ীঅধিকারে এইখানে শূদ্র নমঃয় ক্ষত্রিয় বংশ গোত্রের বসতি। ব্রাহ্মনও রহিয়াছে। সংখ্যালঘু বিধায় গুরু সংখ্যকে ন্যায্য কথাটা ইহারা কন্ঠ খুলিয়া বলিতে পারে না। দাঁড়াইতে পারে না মাথা উঁচাইয়া।চাহনীর রক্ত চক্ষু বুঝাইয়া দেয়–তোমাদের লঘু সংখ্যায় আমরা গুরু সংখ্যক। এই মাটির দাবী তোমাদের হইতে আমাদের অগ্রাধিকারে। সাত চল্লিশেই তো এই হিসাব। একাত্তর লঘু গোত্রে গুরু গোত্রের অঙ্ক শুভঙ্করী সুদ কঁষিবার। মন্দিরে হামলা,দেবতায় আঘাত, মুর্তি ভাংচূর, জ্বালাইয়া পোড়াইয়া দেওয়া ঘর-বাড়ি সনাতনী সম্প্রদায়ের। রাষ্ট্রদ্রোহীতার বাক্য প্রচার, ধর্মের উপর তাচ্ছিল্যতা, সব মিলাইয়া মগজ ঘুরাও রাষ্ট্র আর মানুষের।মুখের কথায় কিছু কহিতে গেলেই প্রশাসনের
রাজনৈতিক ক্ষমতায় আদালতে মামলা উঠায় রাষ্ট্রদ্রোহীতার। হাঁয়রে রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের গণতন্ত্র–প্রজাতন্ত্র, মুক্তি যুদ্ধ একাত্তরের, এই আশাই কী বুকে লইয়া লড়াই করিয়াছিলাম স্বাধীনতা যুদ্ধের ? গোপণে লুকাইয়া রওয়া না জানা কাহিনী কত যে বেঁদনাবিদুর চোখের জলে, তাহার অশ্রু ফোঁটা গাল বাহিয়া নাঝরিয়া পরিলে–আঘাতের সেই ব্যথাই বা কী করিয়া বুঝিতে পারিব ? রাম মন্দির চিতা ভাঙ্গিল। মন্দির গুঁড়াইল অই মাটির হাঁয় হুঁতাসে এই মাটিতে। নড়াইলের প্রতিবাদে শাহ্ধসঢ়;বাগে মানববন্ধন। সম্প্রীতি ঐক্য আনিতে পারিতেছে না। হঠাইতেপারিতেছে না সম্প্রদায়ীকতার উচ্ছ্বাস।মানব বন্ধনও লাগিল সাম্প্রদায়ীকতার মতই। কার মাইকের কথা কে’ পরাভূত করিয়া কন্ঠ ফুঁটাইবে সর্বোচ্চ বাক্য শব্দে,প্রতিযোগীতা লাগিল ইহারই যেন। কেহ কহিতেছে নড়াইল,কেউ বলিতেছে চাটগাঁও, ব্রাহ্মন বাড়িয়া। বক্তা সুবক্তায় মঞ্চ মাতায় প্রজাতন্ত্রে গণতন্ত্রের। জীবন নাট্টের এই লেখা লেখার খসড়া নৈবদ্য মাটি মানুষ প্রশাসনের।কিছু ঘটাইতে চাহিলে, ঘটাইবার অঙ্ক যদি পরিসরে সুদ কঁষার হয়, রাষ্ট্র বিজ্ঞানের যাঁহারা চৈতন্য পুরুষ, বিজ্ঞ জ্ঞানের অধিকারী, তাঁহাদের একটা দিক থাকে রাষ্ট্র রক্ষার। চোখ থাকে অনুবিক্ষণী ল্যান্সের মত, গোয়েন্দা ঘোরে মগজে মস্তিষ্কে, ইহা তো এই দেশের দেবতাধাম ভাঙ্গায় দেখিলাম না !
আমরা ধর্ম যেমন চাই, মাটিও চাই রহিবার মানুষের। নিরাপত্তা বলয় কেবল প্রশাসনেরই নয়, জন-জীবনেরও গড়িয়া উঠুক শক্ত কাঠামোয়। আমার নিরাপত্তায় আমি আমারেই চাই, প্রশাসনের কাঁহারেও নয়, এমনই একটা জীবন আসুক মাটিতে মানুষের।সরকারী বিদ্যালয় বিধায় ৩০ নং খাগাইল বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের নিকটে ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যা অর্জনের মানও হাঁইম ছাড়িবার কেদারায় সরকারী হিসাবেরই। সম্ভবতঃ, স্কুল কমিটি ইহার অই রকমের খবর-বার্তা রাখে না। বিদ্যালয়ের মাঠে খেলিবার চত্বরটায় বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা খেলিতে পারে না।
খেলে বাহিরের যুবক আর যুবকের বাড়তি বয়সের মানুষেরা। রাত্রি পোহাইলেই দখল পায় তাঁহাদের ক্রিকেটের ব্যাট স্ট্যাম্প আর লাথাইবার ফুটবল। শুক্রবার মঙ্গলবারে আসিলে ইহার বাস্তব চিত্র সত্য কতটুকু দেখিতে পারিবে। বন্ধনীর কোন প্রাচির নাই। পূর্বে ফটক লইয়া কয়েক ফুটের একটা দেওয়াল রহিয়াছে। মাঠের অধিকারে বাহিরের যুবকেরাই। কেহ বলে না কিছু। ইহা নিয়া মাথাও ঘামায় না এই বিদ্যালয়ের কমিটির মানুষ। দারোয়ান রহিয়াছে, গেইট নাই বিধায় সে’ও ডুমুরের ফুল।খাগাইল ঘাটে গুদারা ঘাট রহিয়াছে নৌকায় পাড়াইবার।আছে এইখানের এক দেবতা পুরুষ। চক্রান্তের অক্টোপাশে না’কি ষড়যন্ত্রের বোড়াজাল ভাগ্য দেখাইল কারাগার। ক্যাসিনো মামলায় জেইলের ঘরে জয়গোপাল অর্থ পাচারে।
নিম্ন মধ্যবিত্তে দরিদ্র অধুষিত বসতি লইয়া খাগাইলের গাঁও নিরীহ মানুষের। নমঃ, শূদ্রয় ক্ষত্রিয়তে উঁচ্চ বর্ণও রহিয়াছে মিলিত বসতিতে। জয়গোপাল উহাদের প্রাণপুরুষ। বলিতে গেলে নেতাজী ব্রিটিশ আতঙ্কের।চিতা মন্দিরের পুকুরটা জাগিতে চায়। কেহ কয়–উহার শিঁড়ি না’কি দেখা যাইত জলে নামিবার। এখন বালির চাঁপায় উহা লুকায়িত মাটির তলায়।মন্দিরটার চিতা পীঠের নামায় পশ্চিমে সরু আকৃতির চাঁপা মাটির গোর রহিয়াছে সমাধী দিবার। যাঁহাদের পোড়াইতে পারে না, গোরে রাখে মাটির চাঁপায়। সদকারের ধর্মীয় নীতির নিয়মেই ইহা উহাদের শাস্ত্রীয় বিধির প্রথা।চলিতেছে জীবন নাট্টর মঞ্চ এই ভাবেই তাঁহাদের।
(চলিবে)

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com