1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৭ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী

ব্যক্তি পর্যায়ে ৬০ বিঘার বেশি জমি হলে নিয়ে নেবে সরকার

  • আপডেট সময় শনিবার, ২১ মে, ২০২২, ১০.২৪ পিএম
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ ৬০ বিঘা কৃষিজমির মালিকানা থাকতে পারবে। এর বেশি হলে তা সরকার নিয়ে নেবে। এমন বিধান রেখে ভূমি সংস্কার আইনের (২০২২) খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

গত বৃহস্পতিবার (২১ মে) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, ব্যক্তি মালিকানায় ৬০ বিঘার বেশি নিতে পারবে না। ২৫ বিঘা পর্যন্ত খাজনা মাফ। আর সর্বোচ্চ রাখতে পারবে একজন ৬০ বিঘা। একজনের নামে ৬০ বিঘার বেশি কৃষিজমি থাকলে সরকার তা নিয়ে নেবে।

তবে কৃষি শিল্পের ক্ষেত্রে ৬০ বিঘার বেশি জমির মালিকানা লাভের সুযোগ থাকছে বলেও জানান খন্দকার আনোয়ারুল।

তিনি বলেন, কিন্তু সে যদি ইন্ডাস্ট্রি করে কৃষিপণ্যজাতের- যেটা এক্সপোর্ট ওরিয়েন্টেড, তাহলে সেক্ষেত্রে এ ৬০ বিঘার সিলিং তার জন্য প্রযোজ্য না। সে ইন্ডাস্ট্রির জন্য অ্যাপ্রুভাল রিপোর্টে যেটা আছে, ব্যাংক যেটাকে জাস্টিফাই করবে- সেটা পর্যন্ত রাখতে পারবে।

খাসজমির বন্দোবস্ত সম্পর্কে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, পল্লী এলাকাতে বাস্তুভিটা হিসেবে ব্যবহারের জন্য কোনো খাস জমি যদি পাওয়া যায়, তাহলে সরকার ভূমিহীন মুক্তিযোদ্ধা বা তার পরিবার বা ভূমিহীন কৃষক বা শ্রমিকদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে লিজ দেবে।

তবে কোনো অবস্থাতেই কোনো ব্যক্তিকে ৫ শতাংশের বেশি লিজ দেওয়া যাবে না বলেও জানান তিনি।

জানা গেছে, ভূমি সংস্কার আইনের দ্বিতীয় অধ্যায়ে কৃষিজমি অর্জন সীমিতকরণ বিষয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। আইনের ৪(১) ধারায় বলা হয়েছে, যিনি বা যার পরিবার ৬০ প্রমিত বিঘা (৩৩ শতকে এক বিঘাকে প্রমিত বিঘা বোঝায়) অপেক্ষা অধিক কৃষিজমির মালিক, তিনি নতুন করে হস্তান্তর, উত্তরাধিকার, দান বা অন্য যে কোনো উপায়ে নতুন কোনো কৃষিজমি অর্জন করতে পারবেন না। তবে কোনো সংস্থা জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে সরকারের অনুমোদন সাপেক্ষে এর ঊর্ধ্বসীমা অতিক্রম করতে পারবে।

আইনের ৪(৩) ধারায় বলা আছে, যিনি বা যার পরিবার ৬০ বিঘা অপেক্ষা কম কৃষিজমির মালিক, তিনি যে কোনো উপায়ে নতুন কৃষিজমি অর্জন করতে পারবেন। কিন্তু ওইরূপ নতুন জমি তার মালিকানায় থাকা কৃষিজমিসহ একত্রে ৬০ বিঘার বেশি হবে না।  ৪(৪) ধারায় বলা হয়েছে, ক্রয়সূত্রে যদি কোনো জমির মালিক এ ধারার বিধানাবলি লঙ্ঘন করে কোনো নতুন কৃষিজমি অর্জন করেন, তাহলে যে পরিমাণ জমি ৬০ প্রমিত বিঘার বেশি হবে, তা সরকারের অনুকূলে সমর্পিত হবে। এই সমর্পিত জমির জন্য সরকারের কাছ থেকে কোনো প্রকার ক্ষতিপূরণ পাওয়া কিংবা আদায় করা যাবে না। তবে সেটি যদি উত্তরাধিকার, দান বা উইলের মাধ্যমে প্রাপ্ত হয়, তাহলে এই বিধান প্রযোজ্য হবে না।

৪(৫) ধারায় বলা আছে, উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি ৬০ প্রমিত বিঘার বেশি হলে জমির মালিক তার পছন্দমতো ৬০ বিঘা জমি নিজের অনুকূলে রাখতে পারবেন। অবশিষ্ট জমি উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত মৌজামূল্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত ক্ষতিপূরণ দিয়ে সরকার খাস করতে পারবে। অর্থাৎ সংশ্লিষ্ট জেলার ডিসি সরকারের পক্ষে এ উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com