আলমগীর সেলিমঃ
রাজধানীর যাত্রাবাড়ি ট্রাফিক বক্সের নিকট হতে দেদারছে চলছে সিএনজি অটোরিক্সা। দিন কিবা রাত অহরহ যাত্রি পরিবহন করছে গাড়িগুলো। ট্রাফিক সার্জেন্ট, ট্রাফিকদের সামনেই চলাচল করতে দেখা যায়। ট্রাফিক বক্সের কাছেই ঢাকা ও নারায়নগঞ্জ জেলার নাম্বার প্লেটযুক্ত সিএনজি অটোষ্ট্যান্ড। যাত্রাবাড়ি মোড় হতে সিএনজিগুলো ঢাকাজেলাসহ নারায়নগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মুক্তারপুর, কদমতলী, আব্দুল্লাপুর, মাওয়া নিয়মিত যাতায়াত করে। লকডাউনেও মানছে না কোন নিয়মরিতি।
যাত্রাবাড়িতে সিএনজি ড্রাইভারদের সাথে কথা বললে তারা জানান গাড়ির কাগজপত্র কিছুই ঠিক নেই। গাড়িগুলো ঢাকার বাহিরের থেকে আনা, বিভিন্ন জেলার নাম্বার। লাইনম্যান, ট্রাফিক সার্জেন্ট, স্থানিয় মাস্তানদের মাসিক চুক্তিভিত্তিক টাকা দিয়ে ম্যানেজ করেই রাস্তায় গাড়ি চালাই।
সিএনজি চালকরা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন,স্থানীয় তথাকতিথ যুবলীগ কর্মী বিপ্লবকে প্রতিদিন সিএনজি প্রতি ৭০০ টাকা করে দিয়ে সকাল-বিকাল যাত্রাবাড়ি হইতে জুরাইনে যাত্রি আনা-নেওয়া করি।জনপ্রতি ভাড়া ২০ টাকা করে নেই। আর ৭০০ টাকা হইতে বিপ্লব কিছু টাকা যাত্রাবাড়ি ও জুরাইন ট্র্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তাদের দিয়ে ট্রাফিক ঝামেলা মুক্ত রেখেছে।
এ বিষয়ে বিপ্লব-এর মোবাঃ ০১৭৮৭ ৪০৭১৩৫ একাধিকবার মোবাইল করলে তার কোন বক্তব্য নেওয়া যায়নি ।
যুবলীগ নেতা জুলহাস ক্রাইম নিউজ মিডিয়াকে জানান, যুবলীগের নামে যারা পরিবহন (সিএনজি) সেক্টর থেকে চাঁদাবাজি করছে তারা যুবলীগের কেহ না। তাহারা দলের দুর্নাম করার জন্য নিজেদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজর এড়াতে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।