1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৩৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

বিদেশি কুকুরের খামার করে খুলনার গালিবের চমক

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২, ১০.১৮ এএম
  • ১৭৬ বার পড়া হয়েছে

খামার বাড়ির প্রধান ফটকের সামনে কয়েকটি কুকুর মালিকের সঙ্গে অবস্থান করছে। মালিকের স্ত্রী, কন্যা ও শ্যালিকা একটি ইজিবাইকে করে ফটকের সামনে আসতেই তাদের স্বাগত জানাতে এগিয়ে যায় কুকুরগুলো। বাড়িতে প্রবেশ করা পর্যন্ত পরিবারের সদস্যদের সামনে ও পেছনে ছুটতে থাকে তারা।

একেকটির একেক নাম। মাম্বা, জেমি, জিমি, রিমি, ইভি, জ্যাক, লুসিসহ বিভিন্ন নামে এসব কুকুরকে ডাকা হয়। যার নাম ধরে ডাকা হয়, সে-ই দৌড়ে আসে মালিকের কাছে। এমন প্রশিক্ষণ তাদের দেওয়া হয়েছে, যেন হুকুম তামিল করতে একমুহূর্ত দেরি হয় না।

এমনই দৃশ্যের দেখা মেলে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার আমভিটা এলাকায় সাদিকুর রহমান গালিবের খুলনা ক্যানেল নামক কুকুরের খামারে। তার খামারের তিন প্রজাতির কুকুরের কোলজুড়ে রয়েছে ১৫টি কুকুরছানা। ৪৫ দিন হলেই এসব ছানা বিক্রিয়যোগ্য হবে। ইতোমধ্যে অনেকেই কুকুর ছানা নেওয়ার জন্য বুকিংও দিয়ে রেখেছেন। আবার কিনতে আসছেন।

প্রবাসে থাকতেন গালিব। দেশে ফিরে ওই জমিতে ৯টি পুকুর কাটেন। সেখানে সাদা মাছ ছাড়েন। শুরু করেন মাছ চাষ। কিন্তু পুকুরগুলোর মাছ পাহারার জন্য প্রয়োজন ছিল পাহারাদার। তাই প্রথমে দেশি কুকুর পোষা শুরু করেন। কিন্তু দেশি কুকুরগুলোকে মানুষ লাঠি নিয়ে তাড়া দিলেই তারা ভয়ে সরে যায়। বিষয়টি দেখে গালিব মনে মনে ভাবলেন দেশি কুকুরের পরিবর্তে তিনি বিদেশি কুকুর পালন শুরু করবেন।

পরে তিনি আরও তিনটি জাতের কুকুর কেনেন। রট ওয়াইলার, লাছা ও স্পিডস জাতের কুকুর কিনে তিনি বাণিজ্যিকভাবেই কুকুর পালনের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এখন পর্যন্ত তিনি ৩ শতাধিক কুকুর বিক্রি করেছেন। কুকুরের খামার করে সফল গালিব। তার পরামর্শ ও কুকুর নিয়ে অনেকেই সফলতার পথ খুঁজছে।

গালিব জানান, বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে কুকুর পালনের সুযোগ রয়েছে। কুকুরগুলো অনেকে বাড়ি পাহারার জন্য কিনে থাকেন। কেউ কেউ সখের বসেও কুকুর পোষেন। কুকুরগুলোকে তিনি দুবেলা খাবার দেন। দুপুর ১২টায় একবার এবং সন্ধ্যায় একবার। লবণ ও চিনিবিহীন খিচুড়ি রান্না করে কুকুরগুলোকে খাওয়ানো হয়। বর্তমানে তার খামারে ১০ প্রজাতির ৪৪টি কুকুর রয়েছে।

এ ছাড়া ১৫টি কুকুরের বাচ্চা রয়েছে। কুকুরগুলো বাড়িতে ছাড়া থাকে। অপরিচিত কেউ এলেই তার ওপর হামলা করে। কিন্তু মালিকের শেখানো মতো তাদের সঙ্গে বন্ধুসুলভ আচরণ করলে কিছুই বলবে না। ওই খামারে সাপ, গুইসাপসহ অন্যান্য বন্য প্রাণীও এসব কুকুরের কারণে আসতে পারে না। কুকুরগুলোর কারণে সেখানে কোন চোর-ডাকাত ঢুকতে পারে না। ইতোমধ্যে স্থানীয় অনেকেই জেনে গেছেন যে ওই বাড়িতে কুকুর আছে। তাই খামারটি অনেকটা নিরাপদ।

গালিব এক ছেলে ও দুই মেয়ের বাবা। তার রয়েছে দুই তলার দুটি ভবন। পরিবারের সবাইর সাথেই কুকুরগুলোর রয়েছে বন্ধুসুলভ আচরণ। বর্তমানে ১২টি পুকুর, সাদা মাছ ও রঙিন মাছের চাষ, কবুতর পালন, কচ্ছপ ও কুকুরের খামার রয়েছে তার।

খুলনা ক্যানেলের স্বত্বাধিকারী সাদিকুর রহমান গালিব ঢাকা পোস্টকে বলেন, বাড়ি ও পুকুরের মাছের নিরাপত্তায় দেশি কুকুর পালন শুরু করি। কিন্তু দেশী কুকুর সেইধরনের নিরাপত্তা দিতে পারে না। যে কারণে অনলাইনে স্টাডি করার পর শিখলাম জার্মান শেপার্ড কুকুর প্রভুভক্ত হয় এবং খুব ডিফেন্সিভ হয়। সে কারণে প্রথমে আমার একটা জার্মান শেপার্ড কেনা। তার প্রয়োজনে স্ত্রী কুকুর কিনলাম। এরপর বাচ্চা দিল। কুকুরের প্রতি ভালোবাসা থেকে কুকুরের সংখ্যা বাড়তে থাকি। আস্তে আস্তে এটা কুকুরের ফার্মে রূপান্তর হয়েছে। কুকুর বিক্রি করি। প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়েছি খুলনা ক্যানেল। এখন সারাদেশে কুকুর সাপ্লাই করছি।

এক জোড়া কুকুর দিয়ে শুরু করে এখন আমার কুকুরের সংখ্যা ৪৪টি। আর স্পিডসেল, ডোবারম্যান ও জার্মান শেপার্ডের মোট ১৫টি বাচ্চা রয়েছে। এ ছাড়া দুটি কুকুর গর্ভবতী রয়েছে। এই মাসে গর্ভবতী হবে আরও ৪-৫টি কুকুর। কুকুরের প্রজাতি এবং খাবার খরচ অনুযায়ী বাচ্চার মূল্য নির্ধারণ করে বিক্রি করা হয়। বাচ্চার বয়স ৪৫ দিন হলে বিক্রি করা হয়। বাচ্চা বিক্রি করে অন্যান্য প্রজাতির কুকুরের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, কুকুরগুলো পরিবারের অংশ হয়ে গেছে। সারা দিন তাদের দেখাশোনা, পুকুরের মাছ, কবুতর পালনে সময় কেটে যায়। কুকুরের খাবার হিসেবে তিনি মাংস দিয়ে খিচুড়ি রান্না করে দেন। এ ছাড়া বাচ্চা কুকুর ও গর্ভবতী কুকুরের খাবার মেন্যু আলাদা। যারা কুকুর কিনে তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়। কীভাবে কুকুর লালন-পালন করবে, কৃমিনাশক ওষুধ দেবে, একটা সুন্দর নাম রাখা ইত্যাদি।

তিনি বলেন, কুকুরের বাচ্চাদের ট্রেনিং দিলে তারা শিখতে পারে। নতুন পরিবেশের সঙ্গে মিশতে পারে এবং যে উদ্দেশ্যে কুকুর নেবে, সেই ট্রেনিং দিলে সফল হওয়া সম্ভব। বিদেশি এসব কুকুর ৩০০ থেকে ৪০০ শব্দ শিখতে পারে। এরা খুবই ইন্টেলিজেন্ট প্রাণী। এদের মুখের কথায় পরিচালনা করা সম্ভব। আমার কাছ থেকে বাচ্চা নিয়ে খুলনার ১০ জনের মতো অলরেডি কুকুর লালন-পালন করছে। এ ছাড়া সারাদেশে ৩ শতাধিক কুকুর তিনি বিক্রি করেছেন বলে জানিয়েছেন।

এদিকে খুলনাসহ দেখের বিভিন্ন স্থানে থেকে তার খামারে আসেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। অনেকে খামার পরিদর্শনে আসেন। আবার কেউ কেউ কুকুরের ছানা কিনতে আসেন।

দৌলতপুরের ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম রতন ঢাকা পোস্টকে বলেন, গালিব ভাই কুকুর পালন করেন জানতে পেরে এখানে এসেছি। বন্ধু প্রণব সাধুর একটি কুকুর লাগবে। সে কারণে আমভিটা এলাকার এই খামারে এসেছি। দুটি কুকুর নেওয়ার ইচ্ছা রয়েছে। কুকুর দেখেছি, ভালো লেগেছে। চোর-ডাকাতের উৎপাত বেড়েছে। বিদেশি কুকুর নিরাপত্তার জন্য খুব কার্যকরি। বাচ্চা কুকুর পোষ মানে, যে কারণে বাচ্চা কুকুরে নিয়ে পোষ মানাব।

প্রণব সাধু ঢাকা পোস্টকে বলেন, কুকুর কেনার উদ্দেশ্য এই খামারে এসেছি। কুকুর কিনব, যাতে বাসায় চোর না আসে। এখানে অনেক কুকুর দেখে খুব ভালো লাগল। কুকুর দেখে প্রথমে ভয় পাচ্ছিলাম, এখন স্বাভাবিক। বিদেশি কুকুর পালনের শখ রয়েছে। এতে বাড়ির নিরাপত্তাব্যবস্থাও ভালো থাকবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com