1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:২৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

বর্তমান নির্বাচন কমিশনারদের আইনের আওতায় আনার দাবি

  • আপডেট সময় রবিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২২, ২.৫৮ পিএম
  • ১৪৭ বার পড়া হয়েছে

দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস, নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ ও দুর্নীর অভিযোগ ওঠায় বর্তমান নির্বাচন কমিশনারদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ। 

রোববার (২৩ জানুয়ারি) একাদশ জাতীয় সংসদের ষোড়শ অধিবেশনে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২’ নামে খসড়া আইনটি উত্থাপনের বিরোধিতা করে তিনি এ দাবি জানান।

এর আগে আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল হক আইনটি সংসদে উত্থাপনের জন্য স্পিকার ড. শিরীন শারমিনের অনুমতি চান।

এ সময় বিলটি তোলার আপত্তি করেন বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশিদ। তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে তাদের (বর্তমান নির্বাচন কমিশন) মেয়াদ শেষ হবে। তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার এবং দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। সেগুলোর ব্যাপারে তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা খুবই জরুরি।

আগের সার্চ কমিটির ‘বৈধতা’ দেওয়ার জন্য আইনটি আনা হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। তবে বিলটি কণ্ঠভোটে তা নাকচ হয়। এর আগে বিএনপির সংসদ সদস্যের বক্তব্যের জবাব দেন আইনমন্ত্রী।

আগের সার্চ কমিটির ‘বৈধতা’ দেওয়ার বিষয়ে আইনমন্ত্রী সংসদে বলেন, দুবার যে সার্চ কমিটি করা হয়েছিল, তা ঐক্যমতের ভিত্তিতে। সেটাকে আইনসিদ্ধ করা হচ্ছে।

বিলটি সংসদে ওঠানোর বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ বলেন, যে বিলটি আইনমন্ত্রী এনেছেন, তাতে জনগণের প্রত্যাশা, রাজনৈতিক দলগুলোর এবং সুশীল সমাজের যে প্রত্যাশা, তার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। আমরা দীর্ঘদিন ধরে নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করার জন্য একটি আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়ে আসছিলাম। আজকে আইনমন্ত্রী যে বিলটি উত্থাপন করেছেন, ইতিমধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজ গণমাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আসছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলা হয়েছে, ‘যাহা লাউ তাহা-ই কদু’।

তিনি বলেন, অত্যন্ত উদ্বেগের সঙ্গে বলতে চাই, সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে বিগত যে দুটি নির্বাচন কমিশন, রকিব ও হুদা কমিশন গঠনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন কমিশনকে এত প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৬ সালে বলেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন কমিশন সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে যাবেন না। ১৯৯৫-৯৬ সালে দীর্ঘ ১৭২ দিন হরতালের মধ্যদিয়ে আজকের প্রধানমন্ত্রী সেই সময় দাবি করেছিলেন তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ছাড়া কোনো নির্বাচনে যাবেন না।

হারুনুর রশিদ বলেন, আজকে যে আইনটি তোলা হয়েছে তাতে ধরে নিতে পারি ইতোপূর্বে সার্চ কমিটির মাধ্যমে গঠিত দুটি কমিশনকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আনা হয়েছে। এখানে নতুনত্ব কিছু নেই। ইতোপূর্বে যে কমিশন গঠিত হয়েছে তার অনুরূপ বিল এখানে তোলা হয়েছে।

সার্চ কমিটির সদস্যদের তথ্য তুলে ধরে বিএনপির এই সংসদ সদস্য বলেন, এই আইনটি প্রশ্নবিদ্ধ। এই আইন দিয়ে বর্তমান সংকটের নিরসন হবে না। সংকট থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পারব না। আমি দাবি করব- আইনটি প্রত্যাহার করুন। আইনমন্ত্রী কিছুদিন আগে বলেছিলেন এরকম একটি আইন প্রণয়নের জন্য রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। এই কথা বলার পর তিনি কী করে এই আইনটি আনেন।

হারুনুর রশিদের বক্তব্যের জবাবে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেন, প্রথম কথা হচ্ছে, ওনাদের ইতিহাস বলতে হয়। নিজেরা নিজেরা নির্বাচনে জয়লাভের জন্য যতরকম কারসাজি-বিচারপতি আজিজ সাহেবকে দিয়ে কমিশন গঠন, এক কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার তৈরি, একজন ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার জন্য বিচারকদের বয়স ৬৫ থেকে বাড়িয়ে ৬৭ করেছিলেন। এটা ওনারা কার সঙ্গে আলোচনা করে করেছিলেন? ওনারা এখানে বসে নিজেরা নিজেরা করে ফেলেছিলেন। ওনারা কারো সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন মনে করেননি। কারচুপি করে ক্ষমতায় আসার জন্য ওনারা নিরবচ্ছিন্ন ইলেকশন করতে চেয়েছিলেন। মানে কারচুপি করে ক্ষমতায় আসার জন্য।

২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারির ভোটের তফসিল প্রসঙ্গ টেনে আইনমন্ত্রী বলেন, ওনারা ২২ জানুয়ারি নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন। জনগণ তা প্রত্যাখ্যান করেছে।

আইনমন্ত্রী বলেন, সংবিধানে বলা আছে, নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য আইন করতে হবে। আমরা সেই আইন করেছি। ওনারা বুঝে বলুক না বুঝে বলুক, বলছেন এটা সার্চ কমিটির আইন। ওনারা বলছেন আইনটা আমরা ঠিক করিনি। ওনাদের সঙ্গে আলোচনা করিনি।

আইনটি সংসদে তোলার কারণ ব্যাখ্যা করে মন্ত্রী বলেন, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এনজিও আমার কাছে একটি ড্রাফট দিয়েছিল। যখন আমি বলেছিলাম, এই সংসদে পাস করে, কোভিড সিচুয়েশেনের জন্য, এই সংসদে পাস করা করা সম্ভব হবে না, অন্য কিছু না, কোভিড সিচুয়েশনের জন্য। প্রধানমন্ত্রী ২০১৭ সালেই বলেছিলেন এই আইন করা প্রয়োজন। ওনারা বলেছিলেন অর্ডিন্যান্স করে আইন করে দিতে হবে। আমি বলেছিলাম এই আইন সংসদে না এনে করা ঠিক হবে না। সবার সঙ্গে আলোচনা করে সংসদে তার পরে করা উচিত।

আইনমন্ত্রী সার্চ কমিটি গঠনে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের উদ্যোগের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, তখন একটা কনসেনশাস হয়েছিল। তখন গেজেট হলো। নির্বাচন কমিশন গঠন হলো। পরেরবার আবার একইভাবে হলো। এটা আইন ছিল না কিন্তু এটা ছিল ফোর্স অব ল’। কারণ এটি রাষ্ট্রপ্রধান করেছিলেন। রাষ্ট্রপ্রধানের চেয়ে বড় কেউ না। তখন বিএনপির আপত্তি ছিল না।

খসড়া আইন থেকে সার্চ কমিটির বিধান তুলে ধরে আনিসুল হক বলেন, উইদাউট প্রেজুডিস বলছি, যদি কোনো নির্বাচন কমিশনার কোনো অন্যায় করে থাকে, তাহলে কী তাকে এই আইনের নয় দফায় তাকে ইনডেমনিটি দেওয়া হয়েছে? মহামান্য রাষ্ট্রপতি যে দুবার সার্চ কমিটি করেছেন, সেটাও আইনসিদ্ধ ছিল। সেটাও আইনের আওতায় আনা হলো। এটা কনসেনশাসের ভিত্তিতে করা হয়েছিল। ওনাদের কথা হচ্ছে, যা করেন করেন, তাল গাছ আমার। তাল গাছ ওনাদের না। তাল গাছ জনগণের। ওনারা না বুঝে বলছেন। আইনটা যখন করে ফেললাম পালের হাওয়া চলে গেছে। সেজন্য এখন কী বলবেন। এইটা নাই, ওইটা আছে। ওইটা নাই, এসব নাচগান শুরু করে দিয়েছেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ওনারা চান ওনাদের পকেটে যে নাম সেই নাম দিয়ে ইসি গঠন হবে। সেটা হবে না। এটা বাংলাদেশ। জনগণ ঠিক করবে। কোনো দল অগ্রাধিকার পাবে না।

আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের সময় বিরোধী দলের আসন থেকে হারুন কথা বলা শুরু করলে আনিসুল হক বলেন, ওনারা (বিএনপি) না শুনলে শিখবেন কীভাবে। বুঝবেন তো না, শিখবেন কী?

সার্চ কমিটির গঠন খসড়া আইন থেকে তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, চারজন সাংবিধানিক পদের অধিকারী। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ইচ্ছা করলেও, চাকরিচ্যুত করতে পারবেন না। মহামান্য রাষ্ট্রপতি পছন্দ না করলেও দশজনের ভেতর তাকে থাকতে হবে।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অনিয়মের বিচারের জন্য হারুনের দাবি প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, আগে আজিজ কমিশনের বিচার করতে হবে। এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটারের বিচার করতে হবে। এত তাড়াতাড়ি তিনতলায় ওঠা যাবে না।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের উদাহরণ তুলে আইনমন্ত্রী বলেন, কোথাও এরকম স্বচ্ছ ইসি গঠনের নিয়ম নেই।

এই আইনের মধ্যে ইসি গঠন হলে বিএনপি ‘ভোট চুরি’ করতে পারবে না মন্তব্য করে আইনমন্ত্রী আরও বলেন, এরজন্য তাদের ‘গাত্রদাহ’ শুরু হয়েছে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com