1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৩৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী

নতুন মাদক ‘গাঁজার কেক’ বা ‘ব্রাউনি’

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১, ১১.৪২ এএম
  • ৩৭৫ বার পড়া হয়েছে
নতুন মাদক ‘গাঁজার কেক’ বা ‘ব্রাউনি’

সিএনএমঃ

সম্প্রতি নতুন মাদক ‘এলএসডি’ নিয়ে গ্রেপ্তার একজনের কাছে থেকে ‘ব্রাউনি’ বিষয় জেনে পিলে চমকে ওঠে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দায়িত্বশীলরা। এই গাঁজার কেক মাদকসেবীদের কাছে বেশ পরিচিতি পাওয়ার পরিস্থিতিতে চাঞ্চল্যকর ও উদ্বেগজনক তথ্য পাওয়া গেছে।
ব্যাপক অনুসন্ধানের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সম্প্রতি এমন একটি মাদকের চালান উদ্ধার করেছে। মাদকসেবীদের কাছে এটি ‘গাঁজার কেক’ বা ‘ব্রাউনি’ উভয় নামেই পরিচিত। এ চালান উদ্ধারের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। এই মাদক ব্যবসার জন্য ইন্টারনেটে ‘ইনস্টাগ্রামকে’ তারা বেছে নিয়েছিল। এই অ্যাপে একটি পেজ তৈরি করে চক্রটি দেদারছে গাঁজার কেক বিক্রি করে আসছিলো।

গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) বলছে, দেশে গাঁজার কেকের চালান এবারই প্রথম ধরা পড়েছে। গতকাল বুধবার (০৯ জুন) রাজধানীর মোহাম্মাদপুর ও পল্টন এলাকায় অভিযান চালিয়ে দেড় কেজি ওজনের ৪০টি গাঁজার কেক জব্দ করে ডিবির রমনা জোনাল টিম। অভিযানকালে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (এআইইউবি) ছাত্র কাফিল ওয়ারা রাফিদ, ধানমন্ডির অ্যাডভান্সড প্রফেশনালসে চার্টার্ড অ্যাকাউন্টিং পড়ুয়া কাজী রিসালাত হোসেন এবং ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভের (ইউডা) চারুকলা শিক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম সাইফকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবির সংশ্লিষ্ট টিম। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত ২ গাঁজার কেক ব্যবসায়ীর মধ্যে রাফিদের বাবা ইদ্রিস আলী সিঙ্গাপুরে ব্যবসা করেন। মোহাম্মদপুরে তাদের নিজেদের বাড়ি রয়েছে। রিসালাতের বাবার নাম কাজী রওনাক হোসেন। তার দাদা প্রখ্যাত প্রাবন্ধিক কাজী মোতাহার হোসেন। ইউডার চারুকলার শিক্ষার্থী সাইফ খিলাঁও সিপাহীবাগ এলাকায় পরিবারের সঙ্গে বাস করে। রাফিদ পড়াশোনার পাশাপাশি ম্যারাথন দৌড়েও অংশ নিয়েছিল। এমনকি সাইফের মতো সে নিয়মিত সাইক্লিংও করে।

ডিবি জানায়, গাঁজার পাতা থেকে তরল নির্যাস বের করে তৈরি হয় এ কেক এবং অন্য সাধারণ কেকের মতোই খাওয়া যায়। এ কেক যারা খায় তারা বলছে, সিগারেটের খোসায় গাঁজা ভরে সেবনের চাইতে গাঁজার পাতার নির্যাসে তৈরি কেকে কয়েকগুণ বেশি আসক্তি হয় এবং খাওয়ার পর এর প্রতিক্রিয়া শুধু ভয়ঙ্করই নয়, মারাত্মক ক্ষতিকরও বটে।

সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হাফিজুর রহমানের বিস্ময়করভাবে আত্মহননের ঘটনার তদন্ত করতে গিয়ে ভয়ঙ্কর মাদক লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইথ্যালামাইডের (এলএসডি) সন্ধান পায় গোয়েন্দা পুলিশ। ডিবি’র বর্ণনা অনুযায়ী এলএসডির ভয়াল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় স্মৃতিকাতর ও কল্পনাপ্রবণ হয়ে পড়েন হাফিজুর এবং নিজের গলা ধারালো দা দিয়ে কেটে ফেলেন। এর ফলে ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তার মৃত্যু হয়। এর পরই এলএসডি মাদকটি নিয়ে বিরাট এক প্রশ্ন দাঁড়ায় তদন্তকারীদের সামনে।
হাফিজুর রহমানের আত্মহননকাণ্ডের জেরে তার বন্ধু নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ ছাত্র সাদমান সাকিব ওরফে রূপল (২৫), আসহাব ওয়াদুদ ওরফে তুর্জ এবং ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির ছাত্র আদিব আশরাফকে (২৩) গ্রেপ্তার করে ডিবি। তাদের কাছ থেকে জব্দ করা হয় ২০০ ব্লট এলএসডি, মাদকের নিষিদ্ধ বাজারে যার মূল্য প্রায় ৬ লাখ টাকা।

তবে এলএসডি সেবনের ঘটনা বাংলাদেশে নতুন নয়। ২০১৯ সালে এলএসডিসহ ২ তরুণকে গ্রেপ্তার করেছিল মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।

সর্বশেষ, এই এলএসডির সন্ধানে অভিযানে নেমে বেরিয়ে আসে নতুন তথ্য, প্রথমবারের মতো গাঁজার কেকের বিষয়ে জানতে পারে ডিবি পুলিশ। ফেসবুকের একটি ক্লোজড গ্রুপের মাধ্যমে এলএসডি বিক্রি করা হতো। ওই গ্রুপ থেকেই প্রথম গাঁজার কেকের বিষয়ে জানতে পারে গ্রেপ্তার ৩ তরুণ। পরে তারা ইউটিউবে একটি টিউটোরিয়াল ভিডিও দেখে সেভাবে গাঁজার কেক তৈরি করেন। গ্রেপ্তার কাফিল ও রিসালাত গাঁজার কেক বিক্রির জন্য গড়ে ওঠা চক্রের অন্যতম হোতা আর সাইফ ছিলেন তাদের ডেলিভারিম্যান। মাদকসেবীরা অনলাইনে অর্ডার দিত, আর মাদককারবারিরা অর্ডারকৃত সেই মাদক বাসায় পৌঁছে দিয়ে আসতো।

ডিবি পুলিশ জানিয়েছে, ১ বছর ধরে গ্রুপটি গাঁজার কেক বিক্রি করে আসছিল। ইনস্টাগ্রামে তাদের পেজের নাম ছিল ‘ব্রাউনিগাইসবিডি’। গ্রেপ্তার অভিযান তদারকি করা ডিবির রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হক আরটিভি নিউজকে বলেন, প্রাথমকি জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (১০ জুন) গ্রেপ্তারকৃত ৩ জনকে আদালতে সোপর্দ করে ৭ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়েছে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা ডিবি পুলিশকে জানিয়েছে, তারা ৩ জনই মাদকাসক্ত। অন্যান্য মাদকের পাশাপাশি তারা নিয়মিত গাঁজা সেবন করে আসছে। বছর দেড়েক আগে ইউটিউবে দেখে তারা গাঁজার কেক বানানো শিখেছে। প্রথমে নিজেরা খেলেও পরে বন্ধুদের মধ্যেও এর ব্যপক চাহিদা তৈরি হয়। ব্যবসাটা শুরু করে তখনই।

গ্রেপ্তারকৃত রাফিদ ও রিসালাত জানিয়েছে, প্রতি পিস গাঁজার কেক তারা ৪ থেকে ৫ শ’ টাকায় বিক্রি করতো। প্রথম দিকে কাছের বন্ধুদের কাছে বিক্রি করলেও চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ক্লোজ গ্রুপ তৈরি করে সেখানে বিক্রি করা শুরু করে। অর্ডার দিলে কখনও নিজে বা কখনও ডেলিভারিম্যানদের মাধ্যমে এসব মাদক পাঠানো হতো।
গোয়েন্দা পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, উচ্চবিত্ত পরিবারের বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়ারাই ইন্টারনেট ঘেঁটে মাদকের অভিনব সব ব্যবহার করছে। এর আগে এলএসডিসহ যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারাও উচ্চবিত্ত পরিবারের শিক্ষার্থী। এলএসডিসহ গ্রেপ্তারকৃতদের একজনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই গাঁজার কেক বিক্রি চক্রের সন্ধান পাওয়া যায়।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com