মদন আলী
মোহাম্মদ মনির হোসেন
মদন আলি মদন আলি মাইক এলো তোমার হাতে বলবে কিছু আমাদের তরে। আটানব্বই আটানব্বই তোমাকে নমো ৯০। খাইয়াছো পিতা মোড় খাইয়াছো মাতা এরপরেতেই ভাগামোর খাইয়াছো সদরঘাটা।
তারপরেতেই স্বাধীনতা ভাষা ও কলার ভেলা। একজনে তে যশোর পানে চারজনে তে শান্তির চরে।
মদন আলী ডেকে বলে শান্তি পাব কোথায় গেলে। চার জনাতে নাচনকোদন বড় গেল দোতালং।।
এরপরেতেই মদন আলী দোকান ছাড়ি করল গাড়ি। গাড়ি হাড়ি , নারী হাড়ি হয়ে গেল গামলা ভারি।
এরপরেতেই মিষ্টি সুরে ভাবি বলল ভাই শুরুতে, ব্যবসা ধনে,সুদ ধনে হয়ে যাবে কর্মধনে।
মদন আলী ভেবে দেখে 10 দিনেতে বড় জনে।
তারপরেতেই শয়তান এসে মস্তক খানি নেয় টেনে হিসরে,মরো এবার মদন ডুবে।
দশ দিন কি আর রক্তে মানে বন্ধু এলো দই নিয়ে চামচ দিয়ে মুখে গুঁজে।
বলল কেঁদে ব্যবসা সুদে আমি গেছি পানিতে ডুবে ,তুমি যদি ভাসাও ভবে রাখবো মনে চিরকাল ধরে ,এসো বন্ধু দুজন মিলে টাকা বানায় ক্ষণে ক্ষণে।
তোমায় আমি বলব কানে টাকা ছুলে টাকা আসে, আমার সাথে থাকো শেষে শুধু খালি টাকা দিবে ব্যাগ ভরে টাকা নিবে। মদন আলি ম্যাজিক দেখে ব্যবসা কি আর ভালো লাগে।
গাড়ি খানি বেচে দিয়ে টাকা খানি ছাই করে। তারপরেতে ব্যবসা ধরে মেজ ভাইয়ের ভরশা পেয়ে।
কিন্তু ভাই টাকা কেটে তুমি যাও নির্বাসনে। বড় নিল সুদের লোভে, মেজো নিল ব্যবসার লোভে মদন আলী মাথা দোষে বটি নিয়ে এলো শেষে।
বড় মেজ বুদ্ধি করে প্যাকেট করে মদনটাকে। তারপরেতে মদন টাকে নিয়ে যায় বনবাসে।
বনবাস ে পালা শেষে অনেক কষ্টে মদন ফিরে, হারে হারে বুঝতে থাকে কেউ যে তার নাই পাশে।
এলো বুদ্ধি কর্ম জনে রেঞ্জার যে তার পাশে আসে ,বিয়াই আসে বন্ধু বেঁশে মদন আলী খালি হাসে। রেঞ্জার ব্যবসায় লস খেয়ে মদন আলী গান বান্দে পথে পথে চলতে চলতে হঠাৎ একদিন থেমে যাবো।