1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

ভূয়াচক্র….খুব ভয়ঙ্কর

  • আপডেট সময় বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ৩.৪৪ পিএম
  • ৬১ বার পড়া হয়েছে

ভূয়াচক্র….খুব ভয়ঙ্কর
সাইদুর রহমান রিমনঃ

আমারও খুব পছন্দের অনুসন্ধানমূলক টিভি অনুষ্ঠানটি সম্প্রতি ভূয়া সাংবাদিকদের নিয়ে এপিসোড নির্মাণ করেছে। এতে প্রকৃত ভূয়া সিন্ডিকেটের সোর্স খ্যাত গুটিকয়েক ‘সাংঘাতিক’কে চিহ্নিত করা হয়েছে কেবল। কিন্তু রাজধানীসহ সারাদেশে ভূয়া সাংবাদিকদের অপরাধ প্রতারণা এতই ভয়ংকর- যা রিপোর্টটি দেখে আন্দাজ করার কষ্টকর।

সর্বত্রই ২/১ জন প্রকৃত সাংবাদিককে সাইনবোর্ড বানিয়ে ৮/১০ জন পেশাদার অপরাধীর সংঘবদ্ধ টিম গড়ে উঠে। তারা ডিবি, সিআইডি’র আদলে রীতিমত ক’টি (বিশেষ জ্যাকেট) পর্যন্ত ব্যবহার করে থাকে। তারপর রাত, দিন যখন তখন টার্গেটকৃত ব্যক্তি/বাড়ি/প্রতিষ্ঠানে হামলে পড়ে। ছোটাছুটি, চিল্লাফাল্লা ও টার্গেটকৃত ব্যক্তিকে আটক করার মতো ঘটনাও ঘটিয়ে থাকে তারা। এসব দেখে হতচকিত মানুষজন তাদের পরিচয়টা পর্যন্ত ঠাহর করতে পারেন না। বরং আত্মরক্ষার্থে যে যার মতো নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করাকে শ্রেয় মনে করেন।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এ চক্রের পেছনে একশ্রেণীর লুটেরা পুলিশ কর্মকর্তার সক্রিয় সহায়তা থাকে। কোথাও চক্রটি প্রতিবাদ প্রতিরোধের মুখে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের গাড়ি সাইরেন বাজিয়ে পৌঁছে যায় সেখানে। তারাও ভূয়া চক্রের পক্ষ নেয় এবং তাদের সুরে সুর মিলিয়ে উল্টো ভুক্তভোগীদেরই নাস্তানাবুদ করতে থাকে। তাদের সম্মিলিত হুমকি ধমকিতে ভীত সন্ত্রস্ত মানুষজন চাহিদামাফিক টাকা পয়সা দিয়ে সমঝোতা করতে বাধ্য হয়। অন্যথায় সাংবাদিকদের উপর হামলা চালানো, মারধর করা, ক্যামেরা, মোবাইল, ল্যাপটপ ছিনিয়ে নেয়ার কল্পিত অভিযোগ তুলে মামলা দায়েরসহ পুলিশী হয়রানি চালানোর পাশাপাশি শুরু হয় প্রতিবাদ-বিক্ষোভ-মানববন্ধনের নানা কর্মসূচি।

এমন সব পদ্ধতিতে দফায় দফায় হয়রানি, নাস্তানাবুদের প্রতারণামূলক ঘটনায় গোটা সাংবাদিক সমাজের উপর ত্যক্ত, বিরক্ত, অশ্রদ্ধা জন্মেছে, সাধারণ মানুষের কাছে সাংবাদিকতা হয়ে উঠেছে ভয়ানক আতংকের পেশা।

“হাতে গোণা কয়েকজন ভূয়া সাংবাদিক এসব অপরাধ প্রতারণার বিচ্ছিন্ন ঘটনায় জড়িত” এমন কথা বলে আর এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। বরং রাজধানীসহ সারাদেশে সাংবাদিক নামধারী প্রতারকরাই এখন সংখ্যাগরিষ্ঠ। তাদের সংঘবদ্ধ দাপটের সামনে জেলা-উপজেলায় প্রকৃত সাংবাদিকদেরই কোণঠাসা পরিস্থিতি। সাংবাদিক সমিতি বা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকেও ভূয়াদের বিরুদ্ধে কোনো উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হয় না। কারণ, একেকটি প্রেসক্লাবের বিপরীতে ভূয়ারা ৮/১০ টি করে সাংবাদিক সংগঠন খুলে বসেছে।

আন্ডারগ্রাউন্ড পত্রিকা, অনুমোদনহীন পোর্টাল আর সাংবাদিক নামধারী সংগঠনগুলোই হাজার হাজার ভূয়া-প্রতারকের জন্ম দিয়ে চলছে। টিভির অনুসন্ধান রিপোর্টে ভূয়া সাংবাদিক প্রসবকারীদের বেশি বেশি চিহ্নিত করাটাই অধিক জরুরি। একইসঙ্গে জরুরি ভুঁইফোড় সাংবাদিক সংগঠনগুলোকেও চিহ্নিত করে দেওয়া। মূল কারখানাগুলো বন্ধ করা গেলে ভূয়া সাংবাদিক উৎপাদন বন্ধ হতে বাধ্য।

তবে ভূয়া চক্রের নানা অপরাধ প্রতারণার ঘটনা সরেজমিন অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, অনেক ক্ষেত্রেই অপরাধ অপকর্মের সূত্র ধরেই তারা ফাঁদ পাতে। যেমন, অবৈধ ফুটপাত বাজার বসিয়ে প্রতিদিন যারা চাঁদাবাজি করে তাদের থেকে মাসোহারা হাতিয়ে নেয় ভূয়া সাংবাদিকেরা। যেসব আবাসিক হোটেলে দেহ বাণিজ্য, মাদক-জুয়ার আসর বসে সেখানেও ধান্দার থাবা বসানোর মওকা পেয়ে যায় ভূয়ারা। এসব ক্ষেত্রে উভয়ের বিরুদ্ধেই ফলাও নিউজ থাকা উচিত। তা না হলে ভূয়াদের চিহ্নিত করতে গিয়ে তার চেয়েও জঘন্য অপরাধীদের সাফাই গাওয়া হয়ে যায়।

সাংঘাতিক সাংবাদিকদের নিয়ে প্রশংসিত টিভি রিপোর্টিংটিতে একটাই মাত্র চলমান কেস স্টাডি দেখানো হয়, সেটি হলো গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুরে। সেখানকার পল্লী বিদ্যুৎ অফিস সংলগ্ন বাসিন্দা শাজাহান বাবু তিন তলা বিল্ডিং বাড়ি নির্মাণ করায় ভূয়া চক্র তার থেকে দফায় দফায় চাঁদা হাতিয়ে নিচ্ছে। এবার টিভি রিপোর্টিং টিমের উপস্থিতিতে সেই চাঁদাবাজ ভূয়া সাংবাদিকদের ডেকে এনে সমুচিত শাস্তি দেয়া হলো। স্থানীয় বাসিন্দারা কিন্তু অন্য কথা জানিয়েছেন। তারা বলছেন, সাজাহান বাবুর বাড়ির সামনে বন বিভাগের ঘেরাও দিয়ে রাখা শাল গজারির বন দখল করেই রাতারাতি তিনি তিন তলা ভবনটি নির্মান করছেন। সেখানে থাকা অর্ধ শতাধিক গজারি গাছও রাতের আধারে কেটে নিশ্চিহ্ন করা হয়েছে। অথচ একবারও কি প্রশ্নটি করেছেন কেউ?

বিনা প্রশ্নে শাজাহান বাবুর পাশে টিভি রিপোর্টিং টিমটি দাঁড়ানোর কারণে সাংবাদিক দূরের কথা, বন বিভাগের কর্মীরাও সেখানে আর যাওয়ার সাহস পাচ্ছে না। ফলে বিনা বাধায় দাপটের সঙ্গেই বন বিভাগের জায়গা জবর দখল করা হয়ে গেল। এক্ষেত্রে চতুর গণ্ড লোকটি দারুণ কৌশলে টিভি টিমকে ব্যবহার করে ফেললো….। এতকিছুর পরও টার্গেটকৃত গুটিকয়েক ভূয়া সাংবাদিককে চিহ্নিত করা হয়েছে- এটাও কম কি? মূলধারার গণমাধ্যমগুলো তো ভূয়া চক্রের ভাসুরদের নাম মুখেও নিতে চায় না। (লেখাটির সঙ্গে আমার ভাই শান্তনু হাসান এর ভূয়া সাংবাদিক ছড়াটি আবারও যুক্ত করে দিলাম)

( ফেসবুক থেকে নেওয়া)

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com