1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে : ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী

প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি ও অপপ্রচারের অভিযোগ

  • আপডেট সময় সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ৬.১৫ পিএম
  • ৩০৬ বার পড়া হয়েছে

সিএনএম (কুমিল্লা):

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড ও শিক্ষকরা হলেন এই মেরুদন্ড গড়ার কারিগর। একটি জাতি গঠনে শিক্ষকদের ভুমিকা অপরিসীম। শিক্ষকরা হচ্ছেন মানুষ গড়ার কারিগর। আর সে শিক্ষককেই একটি কুচক্রী মহলের ইন্দনে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানী করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় স্থাপিত উলুকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানী ও অপপ্রচারের মাধ্যমে মানহানী করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন তার পরিবার।

উলুকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যাণ সমিতির যুগ্ন-মহাসচিব মো. কামাল হোসেন ও তার নাম মাত্র ভাগিনা উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়ন উলুকান্দি গ্রামের বাসিন্দা বায়জিদ আহমেদ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষিকা পদে চাকুরি দিবে বলে ১০লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে চাকুরি দেয়নি এমন অভিযোগ তুলে বাংলাদেশ সচিবালয়ের প্রাথমিক ও গনশিক্ষা মন্ত্রনালয়ের সচিব বরাবর অভিযোগ জানিয়ে আবেদন করেছেন দাউদকান্দি উপজেলা মিনারদিয়া গ্রামের বাসিন্দা মাহমুদা আক্তার।

খোজ নিয়ে অনুসন্ধানে জানা যায়, মাহমুদা আক্তার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষিকা পদে চাকরির জন্য ২০২০ সালে আবেদন করেন এবং ২০২২ সালে ২২ এপ্রিল লিখিত পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে। পরে চাকরি পাওয়ার জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কথিত পিয়ন পরিচয়ধারী সাদ্দাম ও ফিরোজ নামের দুই ব্যাক্তিকে মাহমুদা আক্তারের পিতা আব্দুর রশিদ বায়জিদ আহমেদ এর দ্বারা পরিচয় হয়ে মেয়েকে সহকারী শিক্ষিকা পদে নিয়োগ চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে ঘুষের টাকা লেনদেন করে। কিন্তু প্রমান হিসেবে তাদের কাছে থেকে কোন প্রকার ডকুমেন্টস নেয়নি পরে ঘুষ দিয়ে মেয়ের চাকুরি না হওয়ায় বাইজিদ আহমেদ কে আব্দুর রশিদ ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল তারিখে নারায়নগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জ থানার সাইনবোর্ড লিংক রোড এলাকায় ডেকে নিয়ে সন্ত্রাসীদের দ্বারা চাপ প্র‍য়োগ করে দাবি করেন টাকা লেনদেনের সময় তুমি উপস্থিত ছিলে তাই এই টাকার দায়ভার তোমার। এক পর্যায়ে ভয়ভিতি দেখিয়ে বায়জিদের এর কাছ থেকে ১০লাখ টাকা উল্লেখ্য করে জোরপূর্বক তিনশো টাকার স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়। সে সময় ঘটনাস্থলে কামাল মাষ্টার উপস্থিত থাকায় চাপ প্রয়োগ করে তাকে ১নং সাক্ষী বানায়। এ ঘটনার বিরুদ্ধে বায়জিদ আহমেদ বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জ বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মাহমুদা আক্তারের স্বামী আক্তার হোসেন ও তার পিতা আব্দুর রশিদ এর নামে একটি মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং ৪১৭/২০২২। মামলাটির রায় ও নিষ্পত্তি হয় সেখানে বায়জিদ আহমেদ ও কামাল মাষ্টার নির্দোশ প্রমানিত হয় এবং স্ট্যাম্প গুলোকে অবৈধ মর্মে আদালতে জমা করার নির্দেশ দেওয়া হয় বীবাদিকে। এর কিছু দিন পর আব্দুর রশিদ তার মেয়ে মাহমুদা কে দিয়ে কুমিল্লা বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে কামাল মাষ্টার কে জড়িয়ে একটি সিআর মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং ৯১৯/২২ । মামলার শুনানি শেষে মামলাটি পরিচালনা করার মত কোন তথ্য প্রমানাদী না পাওয়ায় মামলাটি আমলে না নিয়ে খারিজ করে দেন বিজ্ঞ আদালত। পরে নিম্ন আদালতের এ আদেশের বিরুদ্ধে মাহমুদা আক্তারের পিতা আব্দুর রশিদ কুমিল্লা বিজ্ঞ জেলা দায়রা জর্জ আদালতে ফৌজদারি রিভিশন মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং ৯১/২৩ সেই মামলাটিতে আদালত নিম্ন আদালতের আদেশ বহাল রাখেন। পরবর্তীতে মাহমুদা আক্তার কোন উপায় না পেয়ে কামাল মাষ্টার কে জড়িয়ে প্রাথমিক ও গনশিক্ষা মন্ত্রনালয়ের সচিব বরাবর অভিযোগ জানিয়ে আবেদন দরখাস্ত দেন। তারই পেক্ষিতে কুমিল্লা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সফিউল আলম লাকসাম উপজেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন কে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলমান। এ ঘটনায় কামাল মাষ্টার কে লাকসাম উপজেলা শিক্ষা অফিসার তদন্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা মর্মে একটি নোটিশ দেন সেই নোটিশে দেখা যায় উলুকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাদ্দাম এবং ফিরোজ কে বিদ্যালয়টির পিয়ন হিসেবে উল্লেখ্য করা হয়েছে। কিন্তু এ বিদ্যালয়ে আজ পর্যন্ত কখনোই কোনো ধরনের পিয়ন নিয়োগ হয়নি।

এরই মধ্যে নারায়ণগঞ্জ আদালত এবং কুমিল্লা আদালতে মামলার বিচারের রায় শেষ হওয়ার পরেও একটি কুচক্রী মহলের ইন্দনে এসব মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানী ও মান সম্মান নষ্ট সহ নানান অপপ্রচার চালিয়ে পায়তারা করছে মাহমুদা আক্তার ও তার বাবা আব্দুর রশিদ অভিযোগ তুলে এমনটাই জানান কামাল মাষ্টারের বড় ছেলে মেহেদী হাসান। তিনি তার পরিবারের হয়ে এসব মিথ্যে অভিযোগ থেকে তার বাবা কামাল মাষ্টারের অব্যহতি চেয়ে কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করেন।

স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন সারাজীবন শিক্ষকদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের লক্ষে কাজ করে গেছেন। একজন শিক্ষক নেতা হিসেবে সামনে থেকে শিক্ষকদের বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। এছাড়াও উলুকান্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় মনোযোগী হতে ও সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

 অভিযুক্ত মাহমুদা আক্তার মুঠোফোনে বলেন, আমি এ বিষয়ে কোন প্রকার বক্তব্য দিতে চাচ্ছি না। তদন্তের পর কথা হবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com