1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

কোটি টাকার টেন্ডারে স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ!

  • আপডেট সময় বুধবার, ১৮ মে, ২০২২, ১২.০৩ পিএম
  • ১৪৩ বার পড়া হয়েছে
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০২১-২২ অর্থবছরে শল্য চিকিৎসা সরঞ্জামাদি (এমএসআর) খাতে এক কোটি ২১ লাখ টাকার টেন্ডারে স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। টেন্ডারের সর্বনিম্ন দরদাতাদের তালিকা তৈরি করে স্বাস্থ্য অধিদফতরে একটি কাগজ পাঠানো হয়। সেই কাগজে ৬ জনের তালিকায় দুইজন সদস্য স্বাক্ষর করেননি বলে জানা গেছে। কারণ ইতোমধ্যে এক কর্মকর্তা বদলিজনিত কারণে স্বাক্ষর করেনি বলে নিশ্চিত করেছেন।
অপরজন তার স্বাক্ষর নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। অভিযোগ উঠেছে, স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ওই কর্মকর্তা তার পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য এমন করেছেন। এ বিষয়ে অফিসপাড়ায় চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রাপ্ত তথ্যে ২০২১ সালের ২৩ আগস্ট গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ২০২১-২২ অর্থবছরের চিকিৎসা শল্য চিকিৎসা সরঞ্জামাদি  খাতের একটি টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। পরে ৯ জন ঠিকাদার টেন্ডার জমা দেন।
এই টেন্ডার কমিটির ৬ সদস্য হলেন- উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্সের উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফুজ্জামান লিটন, মেডিকেল অফিসার মারুফ হাসান, গাংনী এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী ফয়সাল হোসেন, তৎকালীন গাংনী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. আলাউদ্দীন, সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. ফয়সাল হারুন, গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ফেরদৌস পারভেজ। যদিও টেন্ডার প্রক্রিয়ার শুরুতেই হাসপাতালের আরএমও ডা. মোহাম্মদ খোকন রেজার নাম ছিল। টেন্ডারের মাঝখানে তার নামটিও পরিবর্তন করে অন্য এক চিকিৎসককে ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসার বানিয়ে কমিটিতে নাম দেওয়া হয়।
২০২২ সালের ১৬ এপ্রিল এ কমিটির সদস্যদের স্বাক্ষর করে সর্বনিম্ন দরদাতাদের তালিকা তৈরি করে স্বাস্থ্য অধিদফতরে পাঠানো হয়।
পরে জানা যায়, কমিটিতে থাকা এলজিইডি অফিসার ফয়সাল হোসেন ও শিক্ষা অফিসার মো. আলাউদ্দীন ও সিভিল সার্জন অফিসের চিকিৎসক ডা. ফয়সাল হারুনের স্বাক্ষর জালিয়াতি করা হয়েছে। যদিও বিষয়টি নিয়ে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফুজ্জামান লিটন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের স্বাক্ষর বলে দাবি করেন।
পরে তিনি ভুল স্বীকার করে নেন এবং বলেন দুইজন কর্মকর্তার স্বাক্ষর নিয়ে তিনি টেন্ডার স্বাস্থ্য অধিদফতরে পাঠিয়েছেন। কমিটির সেই দুইজন সদস্য ডা. আশরাফুজ্জামান লিটন ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার ফেরদৌস পারভেজ। একই সঙ্গে তিনি দাবি করেন, হয়তো অন্য কেউ ৬ জনের স্বাক্ষর করেছেন। দুইজনের স্বাক্ষর দিয়ে টেন্ডারের কাগজ পাঠানো যায় কি না তার কে নো সদুত্তর দিতে পারেননি তিনি।
স্বাক্ষরের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় ওই টেন্ডার প্রক্রিয়া কমিটির সদস্য গাংনী উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী ফয়সাল হোসেন বলেন, এ স্বাক্ষর আমার হতে পারে না। কারণ আমি স্বাক্ষর করার পর তারিখের জায়গায় কখনই ডট ব্যবহার করি না। তাছাড়া স্বাক্ষরটিও আমার স্বাক্ষরের সঙ্গে মেলে না। কেউ তার স্বাক্ষর জালিয়াতি করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হুঁশিয়ারিও দেন তিনি।
ওই কমিটির আরেক সদস্য গাংনী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. আলাউদ্দীন। তিনি বলেন, এপ্রিলের আগেই আমি গাংনী উপজেলা থেকে মুজিবনগর উপজেলায় বদলি হয়ে এসেছি। আর এ স্বাক্ষরও আমার করা নয়। আমার স্বাক্ষরের সঙ্গে বেশ কয়েক জায়গায় অমিল রয়েছে। কমিটির সদস্য ডা. ফয়সাল হারুন বলেন, দেখে মনে হচ্ছে এটি আমার স্বাক্ষর। তবে ১৬ এপ্রিল আমি কোনো কাগজে স্বাক্ষর করেছি কি না তা মনে করতে পারছি না।
এসব বিষয় জানতে চাওয়া হয় উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশরাফুজ্জামান লিটন বলেন, আমার কাছ থেকে স্বাস্থ্য অধিদফতর দ্রুত কাগজটি চেয়েছিল। আমি উপস্থিত দুইজনের স্বাক্ষর নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরে পাঠিয়েছি। তারপর কী হয়েছে আমার কিছুই জানা নেই। শুধুমাত্র দুইজনের স্বাক্ষর করে এমন কাগজপত্র পাঠানো যায় কি না এমন প্রশ্নের জবাবে কে নো সদুত্তর দিতে পারেননি তিনি।
অন্যদিকে ডা. খোকন রেজাকে কেন কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ওই চিকিৎসক হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসারের দায়িত্ব পালনকালে বিনা ছুটিতে এক মাস অনুপস্থিত ছিলেন। তাই তাকে না জানিয়ে কাজের সুবিধার্থে তার নাম বাদ দিয়ে বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসারের নাম কমিটিতে রাখা হয়েছে।
সিভিল সার্জন ডা. জাওয়াহেরুল আনাম সিদ্দিকী বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। টেন্ডার প্রক্রিয়াটির বিষয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্সের ব্যাপার। আমার কাছে কোনো লিখিত অভিযোগ এলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থ্য গ্রহণ করব।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com