1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বিলাসিতা ছেড়ে শ্রমিকদের কল্যাণে বিশেষ নজর দিতে শিল্প মালিকদের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির ভোটার ছাড়া ভোট চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো: ইসি রাশেদা রাজধানীর ৩৫ হাজার রিকশাচালক পাচ্ছেন ছাতা ও স্যালাইন ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে : ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না

কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনকে বিশ্বজনীন পণ্য হিসেবে ঘোষণা করা উচিত

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল, ২০২১, ৮.৫০ এএম
  • ২৪৯ বার পড়া হয়েছে
কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনকে বিশ্বজনীন পণ্য হিসেবে ঘোষণা করা উচিত

সিএনএম ২৪ডটকমঃ

যেসব দেশ করোনাভাইরাসের টিকা তৈরি করে না, তাদের সহায়তা দিতে উৎপাদক দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) সকালে ‘বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়ার’ (বিএএফ) এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ধারণকৃত ভাষণে এ আহ্বান জানান তিনি।
কোভিড-১৯ মহামারী মোকাবেলায় পারস্পরিক শক্তিশালী অংশীদারিত্বের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনকে বিশ্বজনীন পণ্য হিসেবে ঘোষণা করা উচিত। সার্বজনীন ভ্যাকসিন কাভারেজ অর্জনের লক্ষ্যে ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী দেশগুলোর উচিত অন্য দেশগুলোকে ভ্যাকসিন উৎপাদনে সহায়তা করা।’
তিনি বলেন, সবার জন্য ভ্যাকসিন এবং অন্যান্য চিকিৎসা উপকরণের চাহিদা মেটাতে জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে কার্যকর করতে সব দেশের এক সঙ্গে কাজ করা দরকার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, জিএভিআই এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থাগুলোকে অবশ্যই সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অধিকার, সাম্য এবং ন্যায় নিশ্চিত করতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি আমাদের ইতিহাসের এক চুড়ান্ত পথে নিয়ে এসেছে এবং সম্ভবত আমাদের সময়ের সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। মহামারির আর্ত-সামাজিক প্রভাব ব্যাপক এবং এই প্রভাব এখনো বাড়ছে। সুতরাং সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক অংশীদারিত্ব খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জীবন ও জীবিকার ভারসাম্যপূর্ণ ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশ মহামারির বিরূপ প্রভাব প্রশমনের চেষ্টা করে যাচ্ছে। সামাজিক নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য আমরা এখন পর্যন্ত ১৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছি। যা আমাদের জিডিপির ৪ দশমিক ৪ শতাংশ।
তিনি বলেন, কেউ যাতে পেছনে না থাকে, এমনকি মহামারি সংকটেও যাতে কেউ পেছনে না থাকে তা নিশ্চিত করতে বৈশ্বিক গর্ভানেন্সের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের প্রাধান্যে বিশ্বাস করে।
সংকটময় সময় কাটিয়ে উঠতে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে শেখ হাসিনা বলেন, এই সংকটময় সময়ে উন্নয়শীল দেশগুলোর জন্য আর্থিক এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বহুজাতিক উন্নয়ন ব্যাংকগুলোর তহবিল হতে উন্নয়নশীল দেশগুলোর আরও বেশি সহায়তা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, সার্ক, বিমসটেক, এসএএসসি, বিবিআইএন এবং বিসিআইএম এর মাধ্যমে বাংলাদেশ বিভিন্ন আঞ্চলিক উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পূর্ব এশিয়া এবং এর বাইরেও বহু মাল্টি মডেল লিংকেজের সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং বাংলাদেশ বিশ্বাস করে বৈশ্বিক গর্ভানেন্স শক্তিশালী করা এবং অ্যাডভান্স বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) বিআরআই এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
ঐক্যবদ্ধভাবে প্রবৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই মহাদেশটিতে বিপুল জনসংখ্যা, বিশাল বাজার এবং প্রযুক্তিগত সুবিধা রয়েছে। আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ হই, আমরা একসঙ্গে দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারি। এটি আমাদের প্রতিশ্রুত এসডিজি অর্জনেও সহায়তা করবে।
প্রযুক্তি সহযোগিতা বিনিময় প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে আমাদের সর্বোচ্চ প্রযুক্তিগত সম্ভাব্যতা বাড়ানো দরকার। হাই-টেক পার্ক, ব্রডব্যান্ড এবং স্যাটেলাইট সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ একটি উল্লেখযোগ্য কাঠামো তৈরি করেছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমরা আমাদের তরুণদের উদ্ভাবনের জন্য প্রস্তুত করছি।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com