1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::

রাতভর মাস্তি হবে আনলিমিটেড — ফারজানা জামান নেহা

  • আপডেট সময় সোমবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১, ১২.১২ পিএম
  • ২৪৭ বার পড়া হয়েছে

সিএনএম প্রতিবেদকঃ
‘রাতভর মাস্তি হবে আনলিমিটেড। আনন্দ দিতে পুরো টিম নিয়ে প্রস্তুত আমরা। এই আয়োজন আপনার জন্যই। আমাদের টিমে রয়েছে বেশ কিছু অসাধারণ সুন্দরী, স্মার্ট, ভদ্র, শিক্ষিত মেয়ে ও ভাবি বয়সের নারী। বিটের তালে তালে নাচে-গানে মুগ্ধ হতে, অন্তরঙ্গ সময় কাটাতে অংশ নিন আমাদের আয়োজনে।’ এভাবেই বিজ্ঞাপন দেয়া হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এসব পার্টিতে অংশ নেন ব্যবসায়ী, মোটা অঙ্কের বেতনের চাকরিজীবী ও বিত্তশালী পরিবারের সন্তানরা।
সোমবার রিমান্ডের চতুর্থ দিনে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন নেহা। গত বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তারের পর শুক্রবার পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।
গুলশানের নিকেতন, সাভার, নারায়ণগঞ্জ, কক্সবাজার, শ্রীমঙ্গলসহ বিভিন্ন এলাকায় আয়োজন করা হয় এসব পার্টির। কখনও কখনও নৌবিহারের আয়োজন করা হয়। বিলাসবহুল লঞ্চে নাচ, গান থেকে শুরু করে থাকে চিত্ত বিনোদনের যাবতীয় আয়োজন।
লঞ্চের ভেতরে কেবিনের পরিবেশন ভিন্ন। মদে বুঁদ হয়ে সঙ্গীকে নিয়ে অন্তরঙ্গ সময় কাটান পার্টিতে অংশগ্রহণকারীরা। লঞ্চ ছুটে যায় সদরঘাট থেকে চাঁদপুর, কখনও বরিশাল অভিমুখে..। এসব পার্টিতে অংশ নেন পরিচিত ডিজেরা। তবে ডিজেদের বাইরে আয়োজন থাকতো। আর এসব আয়োজনের হোতাদের একজন নেহা। এসব পার্টিতে নেহা ছিলেন নিয়মিত। দামি দামি পোশাক পরে এসব পার্টিতে যেতেন নেহা। ব্যবহার করতেন দামি ব্রান্ডের মেকআপ। পার্টিতে নিজের রূপ সৌন্দর্য দেখিয়েই আকৃষ্ট করতেন বিত্তশালী ও বিত্তশালী পরিবারের সন্তানদের। তার আয়ের উৎস ছিলো অনৈতিক এসব কার্যকলাপ।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেপ্তার ফারজানা জামান নেহাকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে নেহা জানিয়েছেন মূলত বিলাসী জীবন-যাপনের জন্যই এই পথ বেছে নেন তিনি।
নেহার দামি পোশাক থেকে শুরু করে হাতের মোবাইলফোনটি উপহার পাওয়া। নেহা ব্যবহার করেন ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের আইফোন টুয়েলভ প্রো ম্যাক্স। এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে প্রথমবার মেশার পরই এই ফোনটি গিফট পান তিনি। এজন্য নিজ থেকেই একটা দামি ফোন প্রয়োজন বলে জানিয়েছিলেন ওই ব্যবসায়ীকে। চট্টগ্রামের ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগাযোগ ছিলো আরও কয়েক ডিজে ও মডেলদের।

সোমবার রিমান্ডের চতুর্থ দিনে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন নেহা। গত বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তারের পর শুক্রবার পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জিজ্ঞাসাবাদে অনেক প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন নেহা। কখনও কখনও রেগে যান। তিনি জানান, সমাজে ভালো মানুষের মুখোশপড়া যারা তাদের অনেকের আসল চরিত্র তার জানা। এখন তাকে সবাই খারাপভাবে দেখছে। কিন্তু যারা তাকে ডাকেন, যারা এসব পার্টিতে অংশ নেন, রাতভর নারী ও মদে বুঁদ হয়ে থাকেন তাদেরকে কেউ খারাপ বলার সাহস পাবে না। তবে এ বিষয়ে তিনি কারও নাম বলতে চান না।
তার ফোনের কললিস্ট যাছাই করে পাওয়া গেছে সেইসব ব্যবসায়ীদের পরিচয়। যাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিলো তার। তার মোবাইলফোনে হোয়াটসঅ্যাপে রয়েছে অসংখ্য ক্ষুদেবার্তা। বিভিন্ন ধরণের ছবি, ভিডিও, টিকটক। এসব ছবিতে স্বল্প পোশাকপড়া নেহা। পাশে বসা, দাঁড়ানো যুবক ও মধ্য বয়সী পুরুষ। ছবি রয়েছে অনেক তরুণীদের সঙ্গেও।এরমধ্যে এক মধ্য বয়সী ব্যক্তি সম্পর্কে নেহার তথ্য হচ্ছে, প্রবাসী ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে বনানীর একটি তারকা হোটেলে পরিচয় হয়েছিলো তার। ওই ব্যবসায়ী যখনই দেশে আসেন ডাক পড়ে নেহার। কখনও কখনও ওই প্রবাসীর অন্য বন্ধুদের জন্য নিজের বান্ধবীদেরও নিয়ে যান নেহা। রাতভর মাস্তি হয়ে হোটেলে। কখনও কখনও উত্তরার একটি বাসাতেও যান তিনি।
গত বছরের মার্চে চট্টগ্রামের এক গাড়ি ব্যবসায়ীর সঙ্গে পরিচয় হয় তার। শুরু থেকেই ওই ব্যবসায়ী বেশ আকৃষ্ট ছিলেন তার প্রতি। ওই ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বিভিন্ন প্রয়োজনের গল্প শুনিয়ে কয়েক মাসে তিন-চার লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি।
চট্টগ্রামের মাহতাব নামে এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে পরিচয় ছিলো নেহার। নেহার মাধ্যমে অনেক তরুণীদের সঙ্গে পরিচয় হয় মাহতাবের। তারপর তাদেরও ডাকতেন। নিজের কাছে ছাড়াও পাঠাতেন বিভিন্ন জনের কাছে। চট্টগ্রামের ওই বব্যসায়ীরা প্রায়ই তরুণীদের দেশের বাইরে নিয়ে যেতেন। নেহাসহ আরেক তরুণীর বাইরে যাওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু করোনার কারণে যাওয়া হয়নি। নেহাকে বন্ধুর মতো পাশে থেকে সকল অপকর্মে সহযোগিতা করতেন শাফায়াত জামিল বিশাল। নেহা পুলিশকে জানান, বিশার তার চাচাতো ভাই।
জিজ্ঞাসাবাদে পার্টির আয়োজকদের সম্পর্কেও তথ্য দিয়েছেন নেহা। নেহা জানিয়েছেন, এটা গোপন কিছু না। সবাই জানে। এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়েও পার্টির আয়োজন করা হয়। একান্তে সময় কাটানোর জন্য ডজন খানেক বিভিন্ন বয়সের নারী থাকে এসব পার্টিতে। কর্মাশিয়াল পার্টিতে নতুন ক্লায়েন্টদের সঙ্গে পরিচয় হয়। পরিচয়ের পর ব্যক্তিগত যোগাযোগ গড়ে ওঠে বলে জানান তিনি।
২৮শে জানুয়ারি উত্তরার ব্যাম্বু স্যুট রেস্টুরেন্টে পার্টিতে মদ সরবরাহ করেছিলো বিশাল। বিশাল বর্তমানে কারাগারে রয়েছে। এছাড়াও এই ঘটনায় মারা যাওয়া ওই ছাত্রীর ছেলে বন্ধু আরিফ ও তাদের বন্ধু তাফসিরকেও আটক করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। ওই দিনের পার্টিতে মদপানের পর অসুস্থ হয়ে মারা গেছেন তাদের বন্ধু আরাফাতও।
পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) হারুন অর রশিদ সাংবাদিকদের জানান, নেহাকে জিজ্ঞাসাবাদে এসব বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্য জানা গেছে। এসব যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। অপরাধে যারাই জড়িত থাকুক তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com