রাজধানীর মিরপুর ১নং গোলচত্তরে হোটেল গার্ডেন ভিউ এর মালিক মানব পাঁচারকারী ও মাদক ব্যবসায়ী গড ফাদার আজাদ সাদা গেঞ্জি পরা ব্যক্তি, কালো গেঞ্জি পরিহিত ব্যক্তি সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ির মেঘনা আবাসিক হোটেল এবং কোতয়ালী থানাধীন বাবুবাজার মাজার সংলগ্ন ১৯, আকমল রোড, বি-বাড়িয়া, আবাসিক হোটেলে নারী সংগ্রহ ও পাঁচারকারী সবুজ ওরফে মুন্না, লাল গেঞ্জি পরিহিত ব্যক্তি ইউসুফ রিপন।
একাধিক সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পরেও মিরপুর গার্ডেন ভিউ ও কোতয়ালী থানাধীন বাবুবাজারে বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেলের অসামাজিক কর্মকান্ড, মাদক, জাল টাকা সহ নানাবিধ অপরাধের বিষয় স্থানীয় আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা কোন ব্যবস্থা নেয় নাই। এর ফলে রিপোর্টে উল্লেখিত হোটেলগুলো সহ বেশ কিছু আবাসিক হোটেলে চলা অপকর্ম দিন দিন বেড়েই চলেছে। অসাধু পুলিশ কর্মকর্তারা অপরাধীদের সাথে গোপন সু-সম্পর্ক থাকার ফলে অপরাধ কর্ম চলা স্থানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয়েছেন।ঐ সকল আবাসিক হোটেল নামক সাইনবোর্ডের অর্ন্তরালে গড়ে ওঠা পতিতালয়ে নারীদের বশে আনতে অপরাধীরা সেখানে গড়ে তোলেছে টর্চার সেল প্রতিদিন বসে হোটেলে মাদক বেচাকেনা ও সেবন ও নাচের আসর ক্রাইম নিউজ মিডিয়ার প্রতিবেদক অনুসন্ধানকালে বেশ কিছু পেশাদার পতিতা নারীদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে জানা যায় বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে দালালরা দেশের বিভিন্ন জায়গা হতে নানা কৌশলে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্ত শিশু, কিশোরী মেয়েদের সংগ্রহ করে রাজধানীর দারুস সালাম থানা এলাকার
মিরপুর-১ নং গোলচত্তরে ৫-১/এ, হোল্ডিয়ের ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলায় আবাসিক হোটেল গার্ডেন ভিউ, কোতয়ালী থানাধীন ১৯, আকমল রোড, বি-বাড়িয়া, আবাসিক হোটেল ডেমরা থানা এলাকার স্টাফকোয়াটার, নড়াইবাগ, মিরপাড়া, হাজী মির্জা আলী সুপার মার্কেটে, ফ্যাসী ইন্ আবাসিক হোটেল, যাত্রাবাড়ি এলাকায় ৩৩৯ নং হোল্ডিং মেঘনা আবাসিক হোটেল, সায়েদাবাদ, জাকির টাওয়ারে নাহিদ আবাসিক হোটেল, মর্ডান আবাসিক হোটেল,
তাছাড়া ডিএমপি উত্তরা বিভাগের পশ্চিম থানা এলাকায় রয়েছে (১) সিগ্যাল (২) রাজমণি (৩) গার্ডেন ভিউ (৪) ক্রাইম (৫) ঢাকা প্যালেস (৬) ওয়ান স্টার (৭) হোয়াইট প্যালেস (৮) মঞ্জুরী (৯) রাজমহল (১০) রয়েল বøু (১১) নাইস লুক (১২) উত্তরা গেস্ট হাউজ (১৩) ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল (১৪) আদাবর থানা এলাকায় লাব্বাইক-৩, (১৫) তেজগাঁও থানা এলাকায় লাব্বাইক-১, (১৬) বংশাল থানা এলাকায় রয়েছে প্রিন্স আবাসিক হোটেল । নরসিংদী জেলার মাধবদী বাসষ্ট্যান্ড এ রয়েছে রাজধানী সহ আরো তিনটি আবাসিক হোটেল। দালালদের সংগ্রহ করা মেয়েদের ঐ হোটেল গুলোতে এনে তাদের নির্ধারিত রুমে মেয়েদের আটক করে প্রথমে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক হোটেল মালিক ও স্টাফ ১। সবুজ ওরফে মুন্না ২। আজাদ ৩। হারুন ৪। ওসমান ৫। বিল্লাল ৬। রেজাউল ৭। কবির ৮। কামাল ৯। রাসেল ১০। জামাল ১১। জাভেল ১২। জাবেদ ১৩। রনি ১৪। বক্সার ১৫। মিজান ১৬। হুমায়ুন ১৭। মিরাজ ১৮। ফরিদ ১৯। জয় ২০। শাহজাহান ২১। জাহাঙ্গীর ২২। মুন্না ২৩। রিপন ২৪। ইমরান ২৫। গাজী ২৬। রিপন সহ তাদের চক্রে রয়েছে আরো শতাধিক হোটেল মালিক স্টাফ পরিচয়ে নারী পাঁচারকারী দালাল। ঐ দালাল গংরা সংগ্রহ করা মেয়েদের প্রথমে তারা গ্যাংর্যাপ করে এরপর রাতারাতি বড়লোক হওয়ার লালসায় অর্থের বিনিময় বিভিন্ন খদ্দেরদের হাতে তুলে দেয়। খদ্দেররা নানা ভাবে শারীরিক নির্যাতন পূর্বক একের পর এক গণধর্ষণ করে। কোন মেয়ে যদি রাজি না হয় তাহলে হোটেলে সাউন্ড বক্সে বেশি সাউন্ড দিয়ে রং বেরংয়ের গান বাজনার মিউজিক ছেড়ে নারী দালাল হোটেলে থাকা নারী সরবরাহকারী সর্দারনীরা গানের তালে তালে নানা রংয়ের নৃত্য করে। হোটেলে থাকা আশে পাশের লোকজন মনে করে নাচ গানের অনুষ্ঠান চলছে। কিন্তু সাউন্ড বক্সে উচ্চস্বরে সাউন্ড দিয়ে গান বাজনা করার কারণ হচ্ছে নির্যাতিত মেয়েদের কান্নার সাউন্ড যেন বাহিরের কেউ শুনতে না পায়। হোটেলে সংগ্রহ করা নবাগত শিশু, কিশোরী মেয়েদের অন্যান্য পুরুষ দালালরা বিভিন্ন কায়দায় লোমহর্ষক ভাবে শারীরিক নির্যাতন করে এমনকি সিগারেটের আগুনে নারীদের গোপন অঙ্গে পর্যন্ত ছেকা দেয়। নির্যাতিতা নারীরা নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে এক পর্যায় দালালদের কথায় উঠবস করে তারা যা বলে বাধ্য হয়ে তাই করতে হয়। তবে কেউ যদি তাদের কথায় অসামাজিক কার্যকলাপ বা ধর্ষিতা হতে না চায় নির্যাতনের ফলে অনেক নারীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে। মাঝে মধ্যে এমন ঘটনার বিষয় শোনা যায়। এই সিন্ডিকেট ২০১০ সনে ২৮শে রমজানে গুলশান লর্ডস ইন আবাসিক হোটেলে সীমা নামে এক তরুনীকে গণ ধর্ষণ করে হত্যা করে। লাশটি পর্যন্ত গায়েব করে ফেলে। হিউম্যান রিসোর্স এন্ড হেল্থ ফাউন্ডেশন নামক একটি সংস্থার তৎপরতায় গুলশান থানায় লাশটি উদ্ধার হয়ে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের সীমার মরাদেহ দাফন করা হয়। আজও সীমার পরিবারে পরিচয় পাওয়া যায় নাই। ২০১১ সালে রামপুরার মালিবাগে গার্মেন্টস কাজ দেওয়ার প্রলোভনে সুমি নামে এক মেয়েকে মিরাজ আবাসিক হোটেলে এনে গ্যাংর্যাপ করে মেয়েটিকে হত্যা করে হোটেল থেকে ফেলে দেয়। পাশের বাড়ির গেইটের শুলের উপর পরে চারটি শুল সুমির পাজর ভেদ করে এফোড় ও ফোড় হয়ে যায়। কাটা মুরগির মতো ছটফট করে শত শত পথচারিদের সামনেই সুমি মেয়েটি মারা যায়। এ বিষয়ে এইচ, আর, এইচ, এফ মানবাধিকার সংগঠন জনস্বার্থে পরিবারকে ন্যায় বিচার পাইয়ে দিতে আদালতে মামলা করেছেন। তবে হোটেল গুলোতে চলা অপকর্মের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে মাঝে মধ্যে স্থানীয় আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্য লোক দেখানো অভিযান চালিয়ে কিছু খদ্দের ও পেশাদার পতিতাসহ নির্যাতিত মেয়েদের কেও মানব পাঁচারকারী হিসেবে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠান। যাতে করে কোন মেয়ে পরবর্তীতে আর পাঁচারকারী দালালদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ধর্ষণের অভিযোগ করতে না পারে। যেহেতু ভুক্তভেীগ মেয়েরাও মানব পাঁচার মামলার আসামী। তবে অনেক ক্ষেত্রে হোটেল মালিক, হোল্ডিং মালিক, মূল পাঁচারকারী এদের নামে সুনির্দিষ্ট ভাবে মামলা হয় না। এর কারণ হচ্ছে স্থানীয় থানা পুলিশের কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের সাথে হোটেলের অর্ন্তরালে গড়ে ওঠা পতিতালয়ে ভাড়াটিয়া মালিক ও হোল্ডিং মালিকদের সাথে গোপন সুসম্পর্ক থাকায় তাদের রাখা হয় ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। যাহা মানব পাচার আইন বর্হিভূত। তবে ক্রাইম নিউজ মিডিয়ার অনুসন্ধানকালে ডিএমপির মানব পাঁচারকারী ও নারী ব্যবসার গড ফাদার হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে কোতয়ালী থানাধীন বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেলের মালিক কাশেম, ম্যানেজার রাজু,
ভাড়াটিয়া মালিক ও নারী সংগ্রহ ও সরবরাহকারী ১। সবুজ ওরফে মুন্না নারী সংগ্রহ ও সরবরাহ, পাচারকারী (২) নয়ন, মোবাইলঃ ০১৮৭৮-৬৫২৭৮০,০১৮৫৭-১২২৬৬০ (৩) বরকত, মোবাইলঃ ০১৮১৮-৪৬৯৫৫৭ (৪) কনক, মোবাইলঃ ০১৮৮৬-৪২৩১১১ (৫) মামুন মোবাইলঃ ০১৯৪৩-১১৬৭০৯, (৬) ওসমান মোবাইলঃ ০১৮৩১-৯২৪৭৯১, গ্রীন ভিউ আবাসিক হোটেল ভাড়াটিয়া মালিক ম্যানেজার (৭) বক্সার মোবাইল: ০১৯৩৩-২৩০৭৬৬ (৮) আজাদ, মোবাইল: ০১৭১৮-৯৪৩৫৬৯ (৯) রনি মোবাইল: ০১৭১৮-৯৭৫৫৫৮ সায়েদাবাদ নাহিদ যাত্রাবাড়ির আয়েশা মনি আবাসিক হোটেল এর ভাড়াটিয়া মালিক (১০) গাজী, মোবাইল : ০১৭২৪৮৯৫৪০০ (১১) রহমান, মোবাইলঃ ০১৭৮২-৪৫৩৬৮৭, (১২) মোঃ আরিফ, মোবাইল: ০১৭১২-৬৭৪৪১৩ (১৩) তোফাজ্জল, মোবাইলঃ ০১৯৫৩-৫৬০৪৬১ ১৪। ইমরান, (মোবাইলঃ ০১৭২৬-২৬৩০২৬) ১৫। ইউসুফ রিপন (মোবাইলঃ ০১৮১৮-৪৮৩৩৫৯), ১৬। ফরিদ, মোবাইল: ০১৩১০-০১৭১১৪, ০১৬২৭-৫৮৮১৩৩, তবে বড় মাপের নারীদের পতিতা বানাতে ভয়ংকর টর্চার সেল রয়েছে মিরপুর গার্ডেন ভিউ আবাসিক হোটেলে ও যাত্রাবাড়ি মেঘনা আবাসিক হোটেলে। কোতয়ালী থানাধীন বাবুবাজার বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেলে ঐ হোটেল গুলোতে একাধিক পালানোর গোপন পথ রয়েছে। একজন মানবাধিকার কর্মী আব্বাস উদ্দিন ক্রাইম নিউজ মিডিয়াকে বলেন দারুস সালাম থানা এলাকার গার্ডেন ভিউ ও যাত্রাবাড়ি থানা এলাকার হোটেল মেঘনা, মর্ডান আবাসিক হোটেল, নাহিদ ও কোতয়ালী থানা এলাকার বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেলের বিরুদ্ধে স্থানীয় থানাকে তারা একাধিকবার অবগত করেছেন। এমনকি পুলিশ কমিশনার সহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে একাধিকবার সেখানে আটক থাকা ও নির্যাতিত হওয়া মেয়েদের জনস্বার্থে উদ্ধারের বিষয়ে আবেদন করেছেন। অদ্য পর্যন্ত স্থানীয় পুলিশ কোন আইনানুগ ব্যবস্থা নেন নি। সেখানে বর্তমানে অনেক মেয়ে তাদের টর্চার সেলগুলোতে অবরুদ্ধ রয়েছে তা যেন দেখার কেউ নেই। এ বিষয়ে স্থানীয় দারুস সালাম থানা, যাত্রাবাড়ি থানা, কোতয়ালী থানা, অফিসার ইনচার্জদের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে না পাওয়ায় তাদের বক্তব্য জানা যায় নি। উল্লেখিত মানব পাচারকারীদের বিরুদ্ধে অনেকের নামেই বিভিন্ন আইনে মামলা রয়েছে। অনেকেই রয়েছেন পলাতক আসামি। হোটেলগুলোতে তাদের অসাধু পুলিশের নিরাপত্তা থাকায় বিভিন্ন মাললার পলাতক আসামিরা ও দাগী দোষী বিভিন্ন অপরাধীরা সেখানে আশ্রয় গ্রহণ করে থাকেন। তবে হোটেলের অর্ন্তরালে পতিতালয়গুলোতে সবচেয়ে মানবেতর নির্যাতিত জীবন যাপন করছেন শিশু কিশোরীরা।
ক্রাইম নিউজ মিডিয়ায় একাধিক বার সংবাদ প্রকাশ করার পর পুলিশ বি-বাড়িয়া, গার্ডেন ভিউ, মেঘনা আবাসিক হোটেলে চলা অপকর্মের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় সেখানে- ধুম পরেছে নারী বেচা কেনা, মাদক সরবরাহ ও কেনা বেচা, জাল টাকার ছড়াছড়ি ও নবাগত মেয়েদের উপর মধ্যযুগীয় কায়দায় বেড়েছে ব্যাপক নির্যাতন। এ বিষয়ে স্থানীয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সাথে মুঠোফোনে তাদের না পাওয়ায় বক্তব্য জানা যায় নি। সায়েদাবাদের আল হায়াত আবাসিক হোটেল এর অপরাধ কর্ম , অসামাজিক ব্যবসা কার্যক্রম বন্ধ থাকায় পুলিশ কোন ব্যবস্থা নেয় নি।
মেয়েটির বয়স-১২ বছর এই বয়সে তার স্কুলে থাকার কথা দালালদের খপ্পরে ফেলে আবাসিক হোটেল সাইন বোর্ডের অর্ন্তরালে পতিতালয় সেই হোটেল গুলোতেই হাতের পর হাত বদল হয়ে নানা ধরনের নির্যাতন সহ্য করে দালাল ও পাঁচারকারীদের খপ্পরে থেকে খদ্দের নামক পুরুষদের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হতে হচ্ছে ছদ্দ নাম (রুমা) পালানোর চেষ্টা করলে মেয়েটিকে ভয় দেখানো হয় মেরে ফেলার। তাকে দিয়ে করানো অসামাজিক কার্যকলাপের দালালদের কাছে সংরক্ষিত ভিডিও চিত্র ইন্টারনেটের যোগাযোগ মাধ্যমে ফুটেজটি ছেড়ে দেওয়ার ভয় দেখান। ও বিভিন্ন সময় তার উপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়। তাই প্রতিদিন দশ হতে পনের জন খদ্দেরের মন জোগাতে হয়। খদ্দেরদের খুশি করতে না পারলে মেয়েটির উপর নেমে আসে মধ্যযুগীয় কায়দায় বর্বরতা। ছদ্দ নাম (রুমা)র মতো আবাসিক হোটেল গুলোতে হরহামেশা অনেক মেয়েদের দেখা মিলে। এ ছবিটি নেওয়া হয়েছে গত ১০/০৭/২০২৪ইং ১নং মিরপুর গার্ডেন ভিউ আবাসিক হোটেল থেকে। হোটেলের দালালরা জানান এই মেয়ের মতো প্রায় ১৫-২০ টি মেয়ে রয়েছে তাদের বড় ভাই সবুজ ও আজাদ সিন্ডিকেটে। এই সকল মেয়েদের বেশি চাহিদা মিরপুর-১ নং গোলচত্ত¡র ৫-১/এ, গার্ডেন ভিউ আবাসিক হোটেল ও যাত্রাবাড়ি ও সায়েদাবাদ আল হায়াত আবাসিক হোটেল সহ উত্তরা, গাবতলী এলাকার বেশকিছু আবাসিক হোটেল।
মাদক বেচা কেনা ও সেবনের জমজমাট ব্যবসা যে হোটেল গুলোতে হয় সে সকল মাদক সেবনকারী ও ব্যবসায়ী খদ্দেরদের কাছে এই শিশু মেয়েদের চাহিদা অনেক রয়েছে বলে দালালরা জানান হোটেলে থাকা পতিতা (সর্দারনী) নাজমা বলেন হোটেলগুলোতে মাঝে মধ্যেই মাদকের বড় চালানের দেখা মিলে। তবে মাদকের চালান আসলেই প্রথমে মাদক ব্যবসায়ী শাহজাহান কচি নামক ব্যক্তি আগে ক্যামিস্ট হিসেবে নিজে সেবন করে আসল না নকল যাচাই করেন। বেশি ক্ষেত্রে বড় চালানগুলো মিরপুরের গার্ডেন ভিউ ও বি-বাড়িয়া আবাসিক হোটেলে আসে বলে সূত্রে জানা যায়।