1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

নিয়মিত সহবাস ও মিলনে কি কি উপকার

  • আপডেট সময় শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ৩.০২ পিএম
  • ১৬৬ বার পড়া হয়েছে

সিএনএম ডেস্কঃ

 

সহবাস বা যৌন মিলন বিভিন্ন ভাবে নারী-পুরুষের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে থাকে। শরীর ভাল রাখতে সবচেয়ে ভাল উপায় যৌনতা উপভোগ এর মাধ্যমে প্রচুর কেমিক্যালের ক্ষরণ হয় যা মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের পক্ষে স্বাস্থ্যকর।
যৌনতার অন্যান্য উপকারিতাও রয়েছে।
১.যৌনতা রক্তের সংবহনকে বৃদ্ধি করে।
২.এটি ত্বকে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে ফলে ত্বক অনেক বেশি স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়।
৩. নিয়মিত যৌন প্রবৃত্তি ত্বকে দীর্ঘ প্রভাব বিস্তার করে এবং এর ফলে আপনাকে দেখতে অনেক কম বয়সি বলে মনে হয়।
৪.যৌনতা সাধারণ কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি করে, এটি মুখের বিভিন্ন বার্ধক্যজনিত দাগ থেকে মুক্তি দেয় এবং ত্বককে ঝুলে পড়তে দেয় না।
৫. সপ্তাহে ১ বা ২ বার যৌনকর্ম করলে তা শরীরে ইমিউনোগ্লোবিন এ নামক অ্যান্টিবডি উৎপাদন করে। এই অ্যান্টিবডি বিভিন্ন রোগ সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
সুতরাং আপনি যতবেশি যৌনক্রিয়া করবেন তত বেশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। হরমোন যে শুধু সেক্স ড্রাইভকে নিয়ন্ত্রণ করে তা নয়, এটি চুলের পরিস্থিতিও নিয়ন্ত্রণ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, যৌন চাহিদা পরিতৃপ্ত হলে, বিপাকীয় পুষ্টি গ্রহণের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ফলে চুল স্বাস্থ্যজ্জ্বল ও ঘন হয়। গবেষণায় দেখা গেছে যতবেশি যৌন সহবাস করা যায় পুরুষের বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা তত বৃদ্ধি পায়। গবেষণায় আরও দেখা গেছে, মহিলাদের ক্ষেত্রে বীর্য শোষণের ফলে অবসাদ কম হয় এবং শক্তি বৃদ্ধি হয়। এছাড়াও বেদনাহীন প্রসবও হতে পারে। অবসাদ কমাতে সবচেয়ে কার্যকরী ওষুধ হল যৌনসহবাস। কারণ এর ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং এটি অবসাদের মাত্রাকেও কম করতে সক্ষম।সহবাসের ফলে যে হরমোনের নিঃসরণ হয় সেগুলি যেমন ত্বকে স্বাস্থ্যজ্জ্বল রাখতে সক্ষম তেমনই হাত ও পায়ের নখকেও শক্ত করে। এর ফলে নখ ফাটা বা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। হৃদয়কে সুস্থ রাখতে সহবাসের বিকল্প নেই।
গবেষণায় দেখা গেছে, য়ে পুরুষ সপ্তাহে ২ বা তার বেশি সংখ্যকবার যৌনসহবাস করেন তার ক্ষেত্রে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই কম। তাই বেশিদিন সুস্থ ভাবে বাঁচতে চাইলে যৌনতা আপনাকে সাহায্য করতেই পারে। পুরুষের যে সকল ভূলের কারনে মেয়েরা পূর্ণাঙ্গ যৌন তৃপ্তি পায় না ত্বকের ব্রণ কমাতেও সহবাস দারুণ কাজ দেয়। কারণ এটি শরীরে হরমোনের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে এর ফলে রক্ত পরিশ্রুত থাকে এবং ত্বক এক্কেবারে পরিষ্কার থাকে। সহবাস সংবহনতন্ত্রকে উন্নত করে এর ফলে শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গে রক্তের সংবহন যথাযথ পরিমাণে হয়, এর ফলে শরীরে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা বজায় থাকে এবং মানুষ স্বাস্থ্যবান থাকেন। সহবাসের ফলে অক্সিটোসিন নামক একপ্রকার কেমিক্যালের ক্ষরণ হয়, এটি এন্ডোরফিনকে বৃদ্ধি করে যার ফলে ব্যথা বিশেষত মাথা ব্যথার পরিমাণ হ্রাস পায়। এছাড়াও সহবাস বিভিন্ন ক্ষততে আরাম দিতেও সক্রিয়, এমনকি ডায়াবেটিক রোগীদের অনমনীয় ক্ষতকেও কমাতে সক্ষম।
অনেক চেষ্টা করেও ওজন কমাতে পারছেন না তো?
সহবাস ওজন কমানোর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পদ্ধতি। গবেষণায় দেখা গেছে, সহবাস এর প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১৭০ ক্যালোরি পর্যন্ত কমানো যায়। ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সহবাস এর জুরি মেলা ভার।
গবেষণায় দেখা গেছে, ২০ বছর বয়সি পুরুষদের ক্ষেত্রে মাসে ৫ বার এবং তুলনামূলক বয়স্কদের ক্ষেত্রে মাসে ২১ বার বীর্যপাত প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত সহবাস স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সক্ষম। পর্নস্টার দের প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা ( ভিডিওতে দেখুন) বীর্যে প্রচুর পরিমানে জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য খনিজ বর্তমান। শরীরে বীর্যের শোষণের ফলে এই পদার্থগুলো শরীরে প্রবেশ করে যা দাঁতকে সুস্থ রাখতে সক্ষম। এর ফলে সাদা ও সুস্থ দাঁত খুব সহজেই পাওয়া যায়। অত্যাধিক উত্তেজনার ফলে মস্তিষ্কে অক্সিটোসিনের ক্ষরণ হয় এটি ঘুমোতে সাহায্য করে।
তাই যারা অনিদ্রার শিকার তাদের ক্ষেত্রে সহবাস খুব উপযোগী। অক্সিটোসিন মূলত প্রেমের হরমোন নামে পরিচিত। এটি মানুষকে বিশ্বাস ও একে ওপরের সঙ্গে আবদ্ধ হতে সাহায্য করে। দু’জন মানুষ যত বেশি সহবাস করবেন তাদের অক্সিটোসিন তত বেশি আদান প্রদান হবে এবং এতে তাদের সম্পর্ক অনেক বেশি দৃঢ় হবে। এছাড়াও অক্সিটোসিন উদারতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com