1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয় দেশীয় খেলাকে সমান সুযোগ দিন: প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছতার সাথে সরকারি অনুদানের চলচ্চিত্র বাছাই হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

নন এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক কর্মচারী পরিষদ সংবাদ সম্মেলন

  • আপডেট সময় সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১, ১২.০১ পিএম
  • ৩৬০ বার পড়া হয়েছে
অবিলম্বে স্কুল ও কলেজের এমপিও নীতিমালা প্রকাশ এবং  এমপিওভুক্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

সিএনএম প্রতিবেদকঃ

 

সোবার  (২২ মার্চ) সকাল ১১টায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী পরিষদের উদ্যোগে “অবিলম্বে স্কুল ও কলেজের এমপিও নীতিমালা প্রকাশ এবং চলতি অর্থবছরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির দাবিতে” সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের আহ্বায়ক শরীফুজ্জামান আগা খান।

যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ বারী তালুকদার, আবু বক্কর মোঃ এরশাদুল হক, মোঃ শফিকুল ইসলাম, মেহেদী হাসান জুয়েল, মাহবুবুর রহমান, হারুন-অর-রশিদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী পরিষদের পক্ষ থেকে বিদ্যমান বাস্তবতার প্রেক্ষিতে আমরা নীতিমালা প্রণয়নে ৬ দফা সুপারিশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্দেশ্যে পেশ করা হয়। সুপারিশগুলো হচ্ছেঃ

১) শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এমন একটি অ্যাপ চালু করা যাতে বাংলাদেশের মানচিত্রের কোন স্থানে ক্লিক করলে ঐ স্থানে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করা যাবে কি যাবে না তা নির্দেশ করবে।

২) প্রতি শ্রেণির ন্যূনতম কাম্য শিক্ষার্থী যোগ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ন্যূনতম কাম্য শিক্ষার্থী নির্ধারণ। সেই সাথে কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ন্যূনতম সংখ্যক শিক্ষার্থী নির্ধারণের পাশাপাশি সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থীর সীমা নির্ধারণ।

৩) জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০-এ প্রাথমিক শিক্ষার মেয়াদ ৫ বছর থেকে বৃদ্ধি করে ৮ বছর অর্থাৎ ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত সম্প্রসারণের প্রস্তাব করা হয়েছে। সে প্রেক্ষিতে নি¤œ মাধ্যমিক বিদ্যালয় (৬ষ্ঠ-৮ম) এমপিওভুক্তির ক্ষেত্রে সহজ সিদ্ধান্তে আসা।

৪) একটি শ্রেণি থেকে পরবর্তী উচ্চতর শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কিছুটা কমে। সে কারণে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে জেএসসি শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থীর থেকে এসএসসির শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থীর কাম্য সংখ্যা কিছুটা কম রাখা।

৫) মফস্বলে হাইস্কুলে নবম-দশম শ্রেণিতে মানবিক শাখার শিক্ষার্থীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এরপর ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থী। সবচেয়ে কম শিক্ষার্থী বিজ্ঞান শাখায়। এই বাস্তবতায় কলেজে মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা ও বিজ্ঞান শাখার ন্যূনতম শিক্ষার্থী নির্ধারণ।

৬) স্বীকৃতির মেয়াদ ১০ বছর অতিক্রান্ত হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষ বিবেচনায় এমপিওভুক্তি।

সংগঠনের আহ্বায়ক শরীফুজ্জামান আগা খান বলেন, ২০১৯ সালে নতুন এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা প্রকাশের অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী প্রতিবছর এমপিওভুক্তির ঘোষণা দেন। কিন্তু ২০২০ সালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা হয়নি। চলতি বছর ১ জানুয়ারি বই বিতরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ঐ মাসেই এমপিও নীতিমালা প্রকাশ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির আশ্বাস দিয়েছিলেন। কিন্তু এখনও স্কুল ও কলেজের এমপিও নীতিমালা প্রকাশ ও আবেদন আহ্বান করা হয়নি। স্বীকৃতিপ্রাপ্ত নন-এমপিও স্কুল ও কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীরা অধীর আগ্রহে এমপিও নীতিমালা প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছেন। আমরা অবিলম্বে এমপিও নীতিমালা প্রকাশ করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির দাবি জানাচ্ছি। এক্ষেত্রে এমপিওভুক্তির মান নির্ধারক সূচকে কি সংখ্যক সরকারি ও এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান উত্তীর্ণ হতে পারছে না সেই হিসাবটাও সামনে রেখে বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণের অনুরোধ করছি।

তিনি আরো বলেন, ২০১৮ সালে এমপিও নীতিমালা প্রকাশিত হলে ৯ হাজার ৬১৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির আবেদন করে। এর মধ্যে ২ হাজার ৭৩০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হয়। এমপিও নীতিমালা নির্ধারিত কাম্য শিক্ষার্থী, পরীক্ষার্থী এবং পাশের হার পূরণ করতে না পারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা বিগত দুই বছর নীতিমালার কাক্সিক্ষত মান অর্জনের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। এই তিনটি সূচকের ভিতর পাশের হারের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দায় বর্তালেও শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থীর সংখ্যাবৃদ্ধি পুরোপুরি প্রতিষ্ঠানের আয়ত্তে নেই। সর্বপ্রকার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ২০২১ সালের নীতিমালায় উল্লেখিত কাক্সিক্ষত শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থীর সংখ্যা পূরণ করতে না পারলে ভবিষ্যতে আর এই দুই শর্ত পূরণ করতে পারবে কিনা সন্দেহ। এমতাবস্থায় এই প্রশ্ন সামনে আসে, কাম্যমান অর্জন করতে না পারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শুকিয়ে মারা পড়বে নাকি বিকল্প কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে?

তিনি বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরের পলিসি ও পরিকল্পনার ওপর বহুলাংশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান নির্ভর করে। আমরা উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি, শিক্ষা মন্ত্রণালয় অতীতে যত্রতত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে এবং এখনো দিয়ে চলেছে। নতুন কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপিত হলে স্বাভাবিকভাবেই পার্শ্ববর্তী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী সংখ্যা হ্রাস পায়। এলাকাবিশেষে অতিরিক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনুমোদন দেওয়ায় এমপিওপ্রত্যাশী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নির্ধারিত শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থীর কাম্যমান অর্জন করা সম্ভব হয়ে উঠছে না। একদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনে বেহিসাবী অনুমতি অন্যদিকে নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নীতিমালায় নির্দেশিত শিক্ষার্থী ও পরীক্ষার্থীর উচ্চমানের যূপকাষ্ঠে আমরা বলি হচ্ছি। একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনো বিল্ডিং পায়নি। প্রতিষ্ঠাকালীন দুর্বল অবকাঠামো শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আকর্ষণ করতে পারছে না।

শরীফুজ্জামান আগা খান বলেন, আমরা মুজিববর্ষের কালপর্ব অতিক্রম করছি। বঙ্গবন্ধু আজীবন বঞ্চিত-অবহেলিত মানুষের পক্ষে কথা বলেছেন, তাদের মুক্তির জন্য লড়াই করেছেন। দুখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে চেয়েছেন। নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা দীর্ঘ ১৫-২০ বছর চরম অবহেলা ও বঞ্চনার শিকার। দুঃখ-কষ্ট ও অসম্মানের দরুণ আমাদের মুখে হাসি নেই। আমরা মুজিববর্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির একটি সামগ্রিক সমাধান প্রত্যাশা করি। তাহলেই কেবল আমাদের মুখে হাসি ফুটবে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com