1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:২৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫

কয়েকটি রাজনৈতিক দল সরকার উৎখাতে ষড়যন্ত্র করছে: প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট সময় বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০২২, ১০.১৪ পিএম
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত জোটের মদদপুষ্ট কয়েকটি রাজনৈতিক দল দেশের মানুষকে আবারও অন্ধকার ও দুর্দশার যুগে নিয়ে যাওয়ার জন্যই আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতা থেকে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।
তিনি বলেন, কি কারণে তারা সরকারকে উচ্ছেদ করতে চায়। আসলে তারা জনগণকে এই সরকার যে সব সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে-তা থেকে বঞ্চিত করতে চায়। এটাই কি তাদের আসল উদ্দেশ্য?
বুধবার গণভবন থেকে কৃষক লীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত সপ্তাহ-ব্যাপী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দর সভাপতিত্বে এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন কৃষক লীগের সাবেক সভাপতি ড. এম এ জলিল, মোতাহার হোসেন মোল্লা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মানু, হারুন অর রশীদ প্রমুখ। এছাড়া কৃষক লীগের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে একটি অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কৃষক লীগের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের কতিপয় রাজনৈতিক নেতা দেশের কোনো সংকটপূর্ণ মুহূর্তে কখনোই জনগণের পাশে থাকেন না। জনগণের পাশে দাঁড়ানোর পরিবর্তে তারা অনেক বেশি ব্যস্ত থাকেন সরকার পতনের আন্দোলন গড়ে তুলতে। মি. মান্না, ড. কামাল হোসেন, কমিউনিস্ট পার্টি ও বাম দলগুলো আওয়ামী লীগ সরকারকে উচ্ছেদ করার আন্দোলন গড়ে তুলতে এখন বিএনপি-জামায়াত জোটের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন। শেখ হাসিনা প্রশ্ন রাখেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার কি দোষ করেছে যে তারা সরকারকে উচ্ছেদ করতে চায়।’
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালে নির্বাচনী ইশতিহার দিয়েছে এবং নির্বাচনে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় এসেছে। ওই ইশতিহারে আমরা রূপকল্প ২০২১ ঘোষণা করেছিলাম। আমাদের বারবার নির্বাচিত করায় আমি দেশের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞ। নির্বাচনী ইশতিহার অনুযায়ী দেশ তার লক্ষ্য অর্জন করেছে। যে সময় আমরা আমাদের জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী করছি, সে সময়েই আমাদের দেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করতে পেরেছি।
সরকার প্রধান বলেন, আমার প্রশ্ন হলো-তারা কি দেশের এই ক্রম-উন্নয়ন পছন্দ করছে না? মনে হচ্ছে সে জন্যই তারা এই সরকারের উচ্ছেদ ঘটাতে চায়। সরকার দেশের জনগণের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং তৃণমূল পর্যায়ের ও গ্রামীণ এলাকার মানুষ তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের লক্ষ্যে গৃহীত সরকারের পদক্ষেপের সুফল পাচ্ছে। এ জন্যই তাদের শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করা প্রয়োজন। তাদের কাছে আমার প্রশ্ন-আমাদের অপরাধটা কি? সরকার কৃষি ইস্যুতে গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে-যাতে করে দেশ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ইস্যুর পাশাপাশি খাদ্য উৎপাদনে অধিকতর ইতিবাচক ফলাফল পেতে পারে। এ ব্যাপারে সরকার দেশের গণমানুষের কল্যাণে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
দেশের কৃষি ও কৃষকদের কল্যাণে তাঁর সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার কৃষি ও কৃষকদের ব্যাপারে অনেক বেশি আন্তরিক। কৃষকরা যেন ন্যায্য মূল্যে তাদের তাদের উৎপাদিত পণ্যের দাম পেতে পারেন, সেজন্য আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। দেশ খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। মাথা পিছু আয় বেড়েছে। প্রায় শত ভাগ বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত হয়েছে এবং ভূমিহীন লোকদের ঘর ও জমি দেয়া হচ্ছে। ঘর ও জমি পেয়ে লোক ভাল আছে এবং তারা নিজের পায়ে দাড়াচ্ছে। এটা কি আওয়ামী লীগ সরকারের অপরাধ, তাহলে কেন এই সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হবে? সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছে এবং নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করছে। এতে বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে।
তিনি বলেন, দেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ মহাকাশে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। গ্রামে ব্রডব্যান্ড সংযোগ দেওয়া হয়েছে। ফলে তরুনরা গ্রামে বসেই বিদেশী চাকরি করছে ও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছে। নির্ধারিত সময়ের আট মাস আগে পায়রা ১৩০০ গোওয়াট বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। এতে ৯শত কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। কিন্তু সমালোচকরা খুশি হতে পারেনি। এই সফলতায় তারা দুঃখ পেয়েছে। তারা প্রশ্ন তুলেছেন, এতবড় প্রকল্পের কি প্রয়োজন ছিল। সারাদেশে একশত বিশেষ অর্থনৈতিক জোন প্রতিষ্ঠা করেছেন। এখানে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় এ ধরনের অর্থনৈতিক জোন করার কথা ভাবছি। দেশের প্রতিটি এলাকায় সড়ক, সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ করছি। এতে জনসাধারণের চলাচল সহজ হয়েছে, অথচ তারা এ সব পছন্দ করে না।
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করেছে। এতে বিনা মূল্যে ৩০ ধরনের ওষুধ দেয়া হচ্ছে। উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে আধুনিক ও বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। সরকার দরিদ্র পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা আনতে সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা ও প্রতিবন্ধী ভাতা দিচ্ছে। সরকার কৃষক শ্রমিক ও গণমানুষের মুখে হাসি ফুটাতে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, আমাদের কি দোষ, তারা কেন আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চায়। তারা যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন তারা জনগণের অর্থ লুট করেছে। মানুষ এবং আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের হত্যা করেছে পূর্ণিমা, মাহিমাসহ অনেকের ওপর নির্যাতন করেছে। জনগণ কি ২০১৩ ও ২০১৫ সালের তাদের নৃশংসতা ভুলে গিয়েছে? বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। অথচ আমাদের দেশের একটি মহল ষড়যন্ত্র করে বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে এবং সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করছে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com