1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:০৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোটার ছাড়া ভোট চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো: ইসি রাশেদা রাজধানীর ৩৫ হাজার রিকশাচালক পাচ্ছেন ছাতা ও স্যালাইন ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে : ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে

ইলেকশন নাকি সিলেকশন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ইউপি নির্বাচন

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২১, ১১.০৩ এএম
  • ৩৬৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক (বাদশা):
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা আলীরটেক, কুতুবপুর, বক্তাবলী, ফতুল্লা, কাশীপুর, গোগনগর ও এনায়েতনগর এই সাতটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এই সাত ইউনিয়নে নির্বাচন আসন্ন। তবে পূর্বের মতোই সিলেকশন হবে নাকি ইলেকশন হবে সে নিয়ে চলছে জোর আলোচনা।
গত নির্বাচনে সদর উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে সিলেকশনে নির্বাচিত হয়েছেন চেয়ারম্যান ও মেম্বার প্রার্থী। প্রভাবশালী একটি মহলের প্রভাবে দলীয় প্রার্থীকে হারিয়ে দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে গত নির্বাচনে। এবারের নির্বাচনকে গুরুত্ব দিচ্ছে রাজনৈতিক দলসহ সাধারণ জনগণ।

গত ২০১৬ সালের ২৩ এপ্রিল সদর উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে নির্বাচন হয়। তবে ভোটগ্রহণের পূর্বেই বিনা প্রতিদ্ব›দ্বীতায় জয় পায় কাশীপুর, বক্তাবলী ও আলীরটেক ইউনিয়নের তিন চেয়ারম্যান প্রার্থী। তারা তিনজনই আওয়ামী লীগের সমর্থনে পেয়েছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে কাউকে দাড়াতে দেওয়া হয়নি। দীর্ঘ ২৯ বছর যাবৎ মামলা জটিলতার কারণে ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় না। এই ইউপির চেয়ারম্যান মারা যাওয়ার পর ১০ বছর যাবৎ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের মাধ্যমেই চলছে কার্যক্রম।

গত নির্বাচনে কুতুবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে জয় পান ফতুল্লা থানা বিএনপির সহসভাপতি মনিরুল আলম সেন্টু। যদিও তিনি ধানের শীষের বাইরে গিয়ে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন। অভিযোগ ছিল, আওয়ামী লীগের একটি প্রভাবশালী মহলের সঙ্গে মধ্যস্থতায় ধানের শীষ প্রতীক নেননি সেন্টু। ওই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের একজন প্রার্থী থাকলেও বিএনপির কোনো প্রার্থী ছিল না। ওই নির্বাচনে ৪২ হাজার ৯০৩ ভোট পেয়ে তৃতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন সেন্টু। তার নিকটতম প্রতিদ্বদ্বী নৌকা প্রতীকের আওয়ামী লীগ প্রার্থী গোলাম রসুল শিকদার পেয়েছিলেন মাত্র ১০ হাজার ৯৮৭ ভোট। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাবস্থায় দলীয় প্রার্থীকে হারানো এবং বিএনপি নেতার স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করার পেছনের পুরো কলকাঠি নেড়েছিল প্রভাবশালী মহলটি। কুতুবপুর ইউনিয়নে এবার আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা একাধিক মামলার আসামি মীর হোসেন মীরু। আলোচনায় রয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জসিমউদ্দিন, ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেক ও বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নজরুল ইসলাম পান্না মোল্লা।

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা গোগনগর ইউপি নির্বাচনেও বিজয়ী হন স্বতন্ত্র প্রার্থী নওশেদ আলী। তিনি পেয়েছিলেন ৭ হাজার ৪৪১ ভোট। তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে হারিয়ে দেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বদ্বী ছিলেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জসিমউদ্দিন। তিনি ওই নির্বাচনে পেয়েছিলেন ৫ হাজার ২৭১ ভোট। এই নির্বাচনেও দলীয় প্রার্থীর পক্ষে স্থানীয় নেতাকর্মীর তেমন তোড়জোড় ছিল না বলেও অভিযোগ রয়েছে। নওশেদ আলী চেয়ারম্যান মারা যাওয়ায় এবার ইউপি নির্বাচনে তার ভাই ব্যবসায়ী ফজর আলী নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন রয়েছে।

এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হন ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সহসভাপতি আসাদুজ্জামান। ওই নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মাহমুদুল হক আলমগীর ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাড়ান। এবারও তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

কাশীপুর ইউনিয়নে প্রথমবারের মতো চেয়ারম্যান প্রার্থী হন ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম সাইফউল্লাহ বাদল। এই নির্বাচনে সাবেক চেয়ারম্যান ও ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের তৎকালীন দপ্তর সম্পাদক মোমেন শিকদার অংশ নেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন। অনুসারী নেতাকর্মীরা প্রচারণাও চালায়। পরবর্তীতে প্রভাবশালী মহলের চাপে এবং দলীয় সিদ্ধান্তের কারণে সরে দাড়ান তিনি। তবে এবার আওয়ামী লীগ থেকেই একাধিক নেতার নাম আলোচনায় এসেছে। ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আশরাফুল আলম, যুগ্ম সম্পাদক মোমেন শিকদার, কাশীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আইয়ুব আলী রয়েছেন আলোচনায়। বিএনপি থেকে রয়েছেন কাশীপুর ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি ওমর আলী, এক নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ডালিম শিকদার।

কাশীপুরের মতো একইভাবে বক্তাবলীতে গতবার বিনা প্রতিদ্বদ্বীতায় জয় পান ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম শওকত আলী। এবার তেমনটা না হবার বেশ সম্ভবনা রয়েছে। বিএনপি থেকে একাধিক ব্যক্তি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা চিন্তা করছেন। তালিকায় রয়েছেন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আকবর আলী সুমন, সহসভাপতি আলাউদ্দিন বারী, সাধারণ সম্পাদক আলামিন সিদ্দিকী। গতবারও তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। আকবর আলী সুমন দলীয় মনোনয়নও পেয়েছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের হুমকি ও প্রভাবের কারণে পরে সরে যান তারা। এবার প্রার্থীতার ইচ্ছা রয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগেরও একাধিক নেতার।

নৌকা প্রতীকে বিনা প্রতিদ্বদ্বীতায় বিজয়ী হন আলীরটেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতি। তার বিপরীতে সাবেক চেয়ারম্যান জাকির হোসাইনের জনপ্রিয়তা থাকলেও প্রভাবশালী মহলের চাপে তিনি নির্বাচনে অংশ নেননি। এবার নির্বাচনে একাধিক প্রার্থী মাঠে। ইতোমধ্যে চেয়ারম্যান পদে সাবেক চেয়ারম্যান জাকির হোসাইন, সায়েম আহমেদ, আক্তারউজ্জামান গণসংযোগ করছেন।

একটি প্রতিদ্বদ্বীতাপূর্ণ নির্বাচনের দাবি সাধারণ ভোটার ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর। প্রার্থী যে দলেরই হোক সিলেকশন না হয়ে অন্তত ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ চান প্রতিটি ইউনিয়নের সাধারণ ভোটাররা।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com