1. hrhfbd01977993@gmail.com : admi2017 :
  2. editorr@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
  3. editor@crimenewsmedia24.com : CrimeNews Media24 : CrimeNews Media24
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
"ফটো সাংবাদিক আবশ্যক" দেশের প্রতিটি থানা পর্যায়ে "ক্রাইম নিউজ মিডিয়া" সংবাদ সংস্থায় ১জন রিপোর্টার ও ১জন ফটো সাংবাদিক আবশ্যক। আগ্রহী প্রার্থীরা  যোগাযোগ করুন। ইমেইলঃ cnm24bd@gmail.com ০১৯১১৪০০০৯৫
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজধানীর ৩৫ হাজার রিকশাচালক পাচ্ছেন ছাতা ও স্যালাইন ক্ষমতার জন্য বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে : ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী যাত্রাবাড়িতে পপুলার ও বলাকা আবাসিক হোটেলে মাদক বেচা-কেনা ও সেবনের মেলা মিলেছে বসেছে নারী বেচা-কেনার হাট বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না যুদ্ধ ব্যয়ের অর্থ জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় ব্যবহার হলে বিশ্ব রক্ষা পেত: প্রধানমন্ত্রী আসামী প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করলেও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুজে পায় না তাকে আরআরএফের সভাপতি হাবিবুল্লাহ মিজান, সম্পাদক নিশাত বিজয়

সবুজবাগ থানায় ধর্ষন মামলার এজাহার দিতে গিয়ে ভিকটিম হয়রানির শিকারঃ চলছে নানা নাটকীয়তা

  • আপডেট সময় সোমবার, ১ মার্চ, ২০২১, ১.১৮ পিএম
  • ৫৬৩ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদকঃ
ছদ্ম নাম রুনা বলেন,আমি স্বামী পরিত্যাক্তা। আমি আমার উক্ত ভাবীর কেরাণীগঞ্জস্থ ঠিকানার বাসায় থাকিয়া ভাই মোঃ সোহেল এর পরিচালিত পোষাক কারখানায় কাজ করিয়া জীবন যাপন করিয়া আসিতেছি এবং অন্যত্র ভাল কাজের সন্ধান করিতেছি। গত ইং ১০/০২/২০২১ তারিখ আমার পূর্ব পরিচিত সনজিব দাস (৩৭) এর সাথে আমার দেখা হয়। অতঃপর সে আমার কুশল জিজ্ঞাসা করিয়া আমাকে ব্যাংকে ভাল একটা চাকুরী দিবে বলিয়া আশ্বাস দেয় এবং আমার মোবাইল নাম্বার নেয়। পরবর্তীতে ইং ১৫/০২/২০২১ তারিখ বেলা অনুমান ০৪.০০ ঘটিকায় আমার মোবাইল-এ ফোন করিয়া ব্যাংকে ভাল চাকুরীর সন্ধান আছে বলিয়া আমাকে মাদারটেক টেম্পু স্ট্যান্ডে যাইতে বলে।
রুনা বলেন,আমি তাহার কথা বিশ্বাস করিয়া সরল বিশ্বাসে ঐ দিন সন্ধ্যা অনুমান ০৬.০০ ঘটিকার সময় মাদারটেক টেম্পু স্ট্যান্ডে যাওয়ার পর সনজিব দাস আমাকে সেখান থেকে তাহার দক্ষিণ মাদারটেকস্থ ১২৫/গ বাসার ৬ষ্ঠ তলায় অনুমান সন্ধ্যা ৬.১৫ ঘটিকার সময় নিয়া যায় এবং ব্যাংক কর্মকর্তার সাথে পরিচয় ও কথা বলার জন্য আমাকে ফ্ল্যাট বাসার একটি কক্ষে বসাইয়া সে বাসা থেকে বাহিরে যায়। পাশের রুমে ১জন প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলা দেখিতে পাই। মহিলা বলে তাহারাও ব্যাংকে চাকুরী করে। ব্যাংক কর্মকর্তাগণ উক্ত ঠিকানার বাড়িতে থাকেন। পরবর্তীতে ইং ১৫/০২/২০২১ তারিখ রাত্রি অনুমান ০৯.০০ ঘটিকার সময় সনজিব ৩ জন লোক নিয়া
আমি বসে থাকা কক্ষে আসে এবং তাহারা ব্যাংকের লোক বলিয়া পরিচয় দেয়। তাদের নাম, আজিজুর রহমান (৪০), জামাল (৩৫), মোঃ রাসেল (৪৫) বলিয়া সনজিব জানায়।
রুনা বলেন, অতঃপর তাহারা আমার চাকুরীর বিষয়ে তথ্য জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে সনজিব, জামাল ও রাসেল গণ পাশের রুমে যায় এবং আজিজুর রুমে থাকে। রাত্রি অনুমান ১০.০০ ঘটিকার সময় আসামী আজিজুর রুমের ভিতরে বিছানার তোষকের উপর আমাকে জোর পূর্বক শোয়াইয়া ঝাপটাইয়া ভয় দেখাইয়া আমার পরিহিত সেলোয়ার খুলিয়া বিবস্ত্র করিয়া একাধিকবার ধর্ষণ করে। অতঃপর পর্যায়ক্রমে আসামী সনজিব, জামাল ও রাসেলগণ রুমে ঢুকিয়া পর্যায়ক্রমে আমাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ৫ নং মহিলা আসামী অপর আসামীদেরকে সহায়তা করিয়াছে। আমি সনজিবকে এহেন কার্যকলাপের কথা জিজ্ঞাসা করিলে সে আমাকে মেরে ফেলার ভয় দেখাইয়া সম্পূর্ণ রূপে বিবস্ত্র করিয়া মোবাইলে আমার নগ্ন ছবি উঠায়। পরবর্তীতে আসামী সনজিব আমাকে ঘটনার বিষয় কাউকে না বলার জন্য ভয় দেখাইয়া মাদারটেক টেম্পু স্ট্যান্ডে নিয়া যায়। আমি কোন রকম সেখান থেকে গাড়িতে উঠিয়া কেরাণীগঞ্জস্থ ভাবীর বাসায় যাই এবং ঘটনার বিস্তারিত ভাবীকে বলি। আমি শারীরিক ভাবে অসুস্থ হইয়া পড়িলে ভাবী আমাকে ইং ১৬/০২/২০২১ তারিখ রাত্রি অনুমান ০৩.৩০ ঘটিকার সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগের নিয়ে গেলে তথায় ডিউটিরত পুলিশ ঘটনা শুনিয়া আমাকে হাসপাতালের ওসিসি বিভাগে নিয়া ভর্তি করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। আমি ইং ১৬/০২/২০২১ তারিখ থেকে ইং ২০/০২/২০২১ তারিখ পর্যন্ত চিকিৎসাধীন শেষে ওসিসি বিভাগ আমাকে ছাড়পত্র দিলে ভাবী আমাকে বাসায় নিয়া আসে। আমি হাসপাতাল থেকে বাসায় আসার পর ঘটনার বিষয় নিয়া আমার আপনজনদের সাথে বুঝ পরামর্শ করিয়া থানায় আসিয়া ২৮/০২/২০২১খ্রিঃ সন্ধ্যা ৬.৩০মিঃ-এর সময় লিখিত এজাহার দেই।
এজাহার পাওয়ার পর থানার অফিসার ইন চার্জ ,ওসি তদন্ত, ওসি অপারেশন -এর নিদের্শে আমাকে মহিলা কনেষ্টেবল দিয়ে আটক করে।এরপর শুরু হয় আমার উপর মানুষিক টর্চার। এরপর আমার কাছ থেকে আসামীদের মোবাইল নাম্বার নেয় ওসি। আসামীদের সাথে গোপনে যোগাযোগ করে চলে গোপন লেনদেন । রাত ১০ ঘটিকার সময় সবুজবাগ জোনের এসি রাসেদ খান থানায় এসে আমার সাথে যাওয়া ভাবীকেসহ আমাকে, আসামীদের পক্ষ অবলম্বন করে মামলা না করার জন্য হুমকী প্রদান করে ও নানা ধরনের লজ্জাদায়ক কথা বলে হেওপতিপন্ন করে।
এসি চলে যাওয়ার পর আমাকে থানায় আটক করে মহিলা পুলিশ দ্বারা পাহারা দিয়ে কুকুর-শিয়ালের মত পুলিশ সারারাতভর আচরন করে অন্যদিকে মামমলা না করার জন্য কু-পরামর্শ দিতে থাকে। পরিবারের লোকজনদের থানা থেকে বের করে দেয় এবং গভীর রাতে আসামীদের সাথে পুলিশ গোপনে যোগাযোগ করে ঘটনাস্থলের বাসা থেকে অন্যত্র সরে যাওয়ার সহায়তা করে ।
অতপর ০১/০৩/২০২১ খ্রিঃ বিকাল ৪ ঘটিকার সময় মামলা না হওয়ায় আমি (ভিকটিম) পুলিশকে বলি আমি কোন মামলা করিবোনা থানায়ও আসবোনা দয়া করে আমার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে দিন।তখন নারী কনেষ্টবল আমাকে মারধোর করে । এক পর্যায়ে আমি ৯৯৯ কে আমার সাথে থাকা মোবাইল ফোনে বিষয়টি অবগতি করি। তখন ডিউটিরত পুলিশ আমাকে কোথাও কোন কিছু না বলার জন্য স্বান্তনা দেন। এক পর্যায়ে সন্ধ্যার সময় ওসি সাহেব থানায় এসে আমাকে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি দিয়ে বলে তোমার ঘটনার বিষয়ে মামলা হচ্ছে।

সবুজবাগ জোনের এসি-কে মোবাইল ফোনে না পাওয়ায় তাহার কোন বক্তব্য দেওয়া যায়নি।

সবুজবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন, ভিকটিমকে কেহ মারধোর করে নাই এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।

ডিউটি অফিসার এসআই মফিজুল ইসলাম ক্রাইম নিউজ মিডিয়াকে বলেন, এখন পর্যন্ত মামলা রেকর্ড হয়নি তবে প্রকৃয়াধীন আছে।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

জাতীয় ঈদগাহে সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত করার লক্ষে ৫ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। এছাড়াও রাজধানীর প্রতিটি ঈদ জামাতকে ঘিরে আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থার কথাও জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ডিএমপি কমিশনার। ডিএমপি কমিশনার বলেন, রাজধানীর প্রধান ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। জাতীয় ঈদগাহে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধান বিচারপতি, মাননীয় বিচারপতিবৃন্দ, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবর্গ, ঢাকাস্থ মুসলিম দেশের কূটনৈতিকবৃন্দ এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ঈদ জামাত আদায় করবেন। প্রায় ৩৫ হাজার মুসল্লি একত্রে এই ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করতে পারবেন। গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের প্রধান জামাতসহ রাজধানীর সকল মসজিদ ও ইদগাহে ঈদের জামাতকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঈদগাহ ও আশপাশ এলাকা স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) এর ইকুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াড দিয়ে সুইপিং করানো হবে। পুরো এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়াও ড্রোন পেট্রোলিং ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে জাতীয় ঈদগাহের চারপাশে বহির্বেষ্টনী ও আন্ত:বেষ্টনী গড়ে তোলা হবে। প্রবেশ গেটে মেটাল ডিটেক্টর ও আর্চওয়ের মাধ্যমে তল্লাশি করা হবে। ইউনিফর্ম পুলিশের পাশাপাশি ডিবি পুলিশ, এসবি ও অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা সিভিল পোশাকে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় সোয়াট টিম, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে। এছাড়াও দুর্ঘটনা এড়াতে ফায়ার সার্ভিস ও তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবায় মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। তিনি বলেন, প্রধান ঈদ জামাত ঘিরে দশটি স্থানে পার্কিং ব্যবস্থা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগ। ঈদ জামাত ঘিরে আটটি রাস্তা ডাইভারসন দেওয়া হবে, যাতে কোনোরকমের হয়রানি ছাড়া মুসল্লিরা আসতে পারেন। নারীদের জন্য নামাজের পৃথক ব্যবস্থা থাকবে, তাদেরকে নারী পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। তিনি আরো বলেন, এবার ঢাকায় ১৮৪টি ঈদগাহে ও ১ হাজার ৪৮৮ টি মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি ঈদ জামাতের জন্য আলাদা আলাদা নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। একটি জামাতও নিরাপত্তা বলয়ের বাইরে থাকবে না। নাগরিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা ঈদের নামাজে অংশ নিতে আসবেন তারা আমাদের তল্লাশি কার্যক্রমে সাহায্য করবেন। কেউ দাহ্য বা ধারালো বস্তু নিয়ে আসবেন না। যে কোনো সমস্যা হলে পুলিশকে জানান। জামাত থেকে বের হওয়ার সময় ধৈর্যের সঙ্গে সুশৃঙ্খলভাবে বের হবেন। সাংবাদিকদেরে এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) কোনো তৎপরতার তথ্য নেই। পাশাপাশাপি কোন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার তথ্যও নেই। তারপরও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সকল বিষয় বিবেচনায় রেখেই নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। যানবাহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের বিষয়ে অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়ে বাস মালিক সমিতিসহ সকল স্টেকহোল্ডারদের আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের নির্ধারিত ভাড়া আদায়েরর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। রাজধানীর সকল যাত্রীবাহী বাস কাউন্টার ও স্টেশনগুলোতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তৎপর রয়েছে। কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এসময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট) মহাঃ আশরাফুজ্জামান বিপিএম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মোঃ মুনিবুর রহমান বিপিএম-সেবা; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মোঃ আসাদুজ্জামান বিপিএম (বার); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বিপিএম (বার), পিপিএম (বার); যুগ্ম পুলিশ কমিশনারগণ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাগণসহ এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

themesbazar_crimenew87
© All rights reserved © 2015-2021
Site Customized Crimenewsmedia24.Com