সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, শিক্ষার সূতিকাগার গ্রন্থাগার। যে দেশে গ্রন্থ ও গ্রন্থাগারের কদর বেশি, সে দেশ শিক্ষায় তত উন্নত।
শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশের (আইইবি) মিলনায়তনে বাংলাদেশ গ্রন্থাগার সমিতি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জ্ঞানের আলো ছড়ানোর মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্রকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলার দায়িত্ব পালন করছে গ্রন্থাগার ও তথ্য ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত গ্রন্থাগারিকরা। তাই চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গ্রন্থাগারিকদের দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি তাদের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা ও পেশাগত মর্যাদা বৃদ্ধির বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে।
বর্তমান সরকার তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর আধুনিক গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেজন্য দেশের ৭১টি সরকারি গণগ্রন্থাগারের পাশাপাশি বেসরকারি গ্রন্থাগার ডিজিটালাইজেশনে সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
বাংলাদেশ গ্রন্থাগার সমিতির সভাপতি ড. মো. মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারিক (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মো. নাসির উদ্দিন মুন্সী ও বাংলাদেশ গ্রন্থাগার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হামিদুর রহমান। সমাপনী অধিবেশনে কি-নোট স্পিকার ছিলেন ইস্ট-ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক ড. দিলারা বেগম।